তারপরও এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ান সামার’-এর প্রথম দিনটায় ঠিক রোদ পোহানোর আরাম পেল না ব্রিসবেনের দর্শক। রোদ লুকোচুরি খেলল মেঘের সঙ্গে। মেঘেরই জয় হলো বেশির ভাগ সময়। শেষ পর্যন্ত আলোকস্বল্পতার কারণে ৩৯ ওভার খেলাই হলো না। তাতে অস্ট্রেলিয়া বেশি হতাশ, নাকি নিউজিল্যান্ড? দুই দলেরই হতাশ হওয়ার কারণ আছে। অস্ট্রেলিয়া ভাবতে পারে, প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার সুযোগটা হাতছাড়া হয়ে গেল। আর নিউজিল্যান্ড ভাবতে পারে, দারুণভাবে ফিরে এসে জুটিটা যে-ই জমে উঠল, তখনই ছন্দপতন। নতুন দিন মানে তো নতুন করে শুরু।
তা-ই বলে প্রথম দিনটি দুই দলেরই সমান সমান যায়নি। অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে আছে। তবে ৯৬ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর নিউজিল্যান্ড ঘুরে দাঁড়ালেও কতটাই বা এগিয়েছে! ষষ্ঠ উইকেটে ড্যানিয়েল ভেট্টোরির সঙ্গে ডিন ব্রাউনলির অবিচ্ছিন্ন ৮০ রানের জুটি প্রাথমিক ধাক্কা সামলে নিয়েছে। ভেট্টোরি ৪৫ আর মাত্রই দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামা ব্রাউনলি প্রথম দিন শেষ করেছেন ৩২ রানে অপরাজিত থেকে।
ব্রেন্ডন ম্যাককালাম আর মার্টিন গাপটিলের উদ্বোধনী জুটি ৪২ রান তুলে ফেলে নিউজিল্যান্ডকে দিয়েছিল শুভ বার্তাই। গাপটিলকে ব্র্যাড হাডিনের ক্যাচ বানিয়ে জুটি ভাঙেন পিটার সিডল। ৫২ রানের ব্যবধানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে কিউইরা। অভিষিক্ত মিচেল স্টার্ক পেয়েছেন দুটি উইকেট। অন্য অভিষিক্ত ফাস্ট বোলার জেমস প্যাটিনসনও টেস্ট উইকেটের স্বাদ পেয়েছেন কিউই অধিনায়ক রস টেলরের স্টাম্প উপড়ে। অন্য উইকেটটি নাথান লায়নের। তবে পেস সহায়ক কন্ডিশনে সবচেয়ে ভালো বোলিং করেছেন সিডল। তাঁর নামের পাশে এক উইকেট, পেতে পারতেন আরেকটি। যদি না প্রথম স্লিপে ব্রাউনলির ক্যাচ ফেলতেন মাইকেল ক্লার্ক।
ব্রাউনলি বরাত জোরে বেঁচে গেছেন আরও কয়েকবার। ৩ রানেই ‘জীবন’ পেয়েছেন দুবার। স্টার্কের বলে পয়েন্টে একবার ক্যাচ ফেলেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। স্টার্কের বলেই আরেকবার ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে স্টাম্পে বাতাস লাগিয়ে বেরিয়ে গেছে বল। ভাগ্যের পরশ পেয়েছেন ভেট্টোরিও। এবারও দুর্ভাগা বোলারটি স্টার্ক, কঠিন এক ক্যাচ হাতে লাগিয়ে ছেড়েছেন খাজা। দ্বিতীয় দিনেও ভাগ্যের এমন আনুকূল্য প্রার্থনা করবেন ভেট্টোরি ও ব্রাউনলি। অবশ্য অভিষেক দিনেই দুই উইকেট পেয়েই খুশি স্টার্ক। মাত্র ২১ বছর বয়সে ব্যাগি গ্রিন টুপি মাথায় পরে উচ্ছ্বসিত এই বাঁহাতি ফাস্ট বোলার, ‘এই দিনের কথা আমি সারা জীবন ভুলব না। ব্যাগি গ্রিন টুপি পাওয়াটাই আমার জন্য ছিল সবচেয়ে গৌরবের মুহূর্ত, এরপর আবার দুটি উইকেটও পেয়েছি।’
তা-ই বলে প্রথম দিনটি দুই দলেরই সমান সমান যায়নি। অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে আছে। তবে ৯৬ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর নিউজিল্যান্ড ঘুরে দাঁড়ালেও কতটাই বা এগিয়েছে! ষষ্ঠ উইকেটে ড্যানিয়েল ভেট্টোরির সঙ্গে ডিন ব্রাউনলির অবিচ্ছিন্ন ৮০ রানের জুটি প্রাথমিক ধাক্কা সামলে নিয়েছে। ভেট্টোরি ৪৫ আর মাত্রই দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নামা ব্রাউনলি প্রথম দিন শেষ করেছেন ৩২ রানে অপরাজিত থেকে।
ব্রেন্ডন ম্যাককালাম আর মার্টিন গাপটিলের উদ্বোধনী জুটি ৪২ রান তুলে ফেলে নিউজিল্যান্ডকে দিয়েছিল শুভ বার্তাই। গাপটিলকে ব্র্যাড হাডিনের ক্যাচ বানিয়ে জুটি ভাঙেন পিটার সিডল। ৫২ রানের ব্যবধানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে কিউইরা। অভিষিক্ত মিচেল স্টার্ক পেয়েছেন দুটি উইকেট। অন্য অভিষিক্ত ফাস্ট বোলার জেমস প্যাটিনসনও টেস্ট উইকেটের স্বাদ পেয়েছেন কিউই অধিনায়ক রস টেলরের স্টাম্প উপড়ে। অন্য উইকেটটি নাথান লায়নের। তবে পেস সহায়ক কন্ডিশনে সবচেয়ে ভালো বোলিং করেছেন সিডল। তাঁর নামের পাশে এক উইকেট, পেতে পারতেন আরেকটি। যদি না প্রথম স্লিপে ব্রাউনলির ক্যাচ ফেলতেন মাইকেল ক্লার্ক।
ব্রাউনলি বরাত জোরে বেঁচে গেছেন আরও কয়েকবার। ৩ রানেই ‘জীবন’ পেয়েছেন দুবার। স্টার্কের বলে পয়েন্টে একবার ক্যাচ ফেলেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। স্টার্কের বলেই আরেকবার ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে স্টাম্পে বাতাস লাগিয়ে বেরিয়ে গেছে বল। ভাগ্যের পরশ পেয়েছেন ভেট্টোরিও। এবারও দুর্ভাগা বোলারটি স্টার্ক, কঠিন এক ক্যাচ হাতে লাগিয়ে ছেড়েছেন খাজা। দ্বিতীয় দিনেও ভাগ্যের এমন আনুকূল্য প্রার্থনা করবেন ভেট্টোরি ও ব্রাউনলি। অবশ্য অভিষেক দিনেই দুই উইকেট পেয়েই খুশি স্টার্ক। মাত্র ২১ বছর বয়সে ব্যাগি গ্রিন টুপি মাথায় পরে উচ্ছ্বসিত এই বাঁহাতি ফাস্ট বোলার, ‘এই দিনের কথা আমি সারা জীবন ভুলব না। ব্যাগি গ্রিন টুপি পাওয়াটাই আমার জন্য ছিল সবচেয়ে গৌরবের মুহূর্ত, এরপর আবার দুটি উইকেটও পেয়েছি।’
No comments