এইচআইভি আক্রান্ত হাজারো পরিবারের চরম দারিদ্র্যে বাস
এশিয়ায় এইচআইভি আক্রান্ত হাজার হাজার পরিবারের মানুষ এখন চরম দারিদ্র্যের মুখে। এইডস নিয়ে বাস করার মূল্য দিতে গিয়ে তাদের বেছে নিতে হয়েছে মানবেতর জীবন। এর মধ্যে নারী ও শিশুই বেশি। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্বাস্থ্যসেবার বেহাল অবস্থার কারণে এইচআইভি ভাইরাসবাহী রোগীদের একদিকে যেমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে, তেমনি সামাজিকভাবে একঘরে হওয়ার কারণে কাজের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়তে হচ্ছে আর্থিক দুরবস্থায়। এ কারণে এই অঞ্চলের এইচআইভি আক্রান্ত রোগীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা দ্রুত অবনতির দিকে যাচ্ছে।
গতকাল এক বিবৃতিতে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির উপ-আঞ্চলিক পরিচালক নিকোলাস রোজেলিনি বলেন, এ ব্যাপারে পদক্ষেপ না নিলে এইচআইভি আক্রান্ত অনেক পরিবার চরম দারিদ্র্যের ভেতর হাবুডুবু খাবে।
রোজেলিনি এই ভয়াবহ রোগের ওপর আর্থ-সামাজিক বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় আরও বেশি পদক্ষেপ নিতে আঞ্চলিক সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যথায় এইচআইভিবাহী অনেক পরিবার ঋণের দায়ে জর্জরিত হবে। জীবনভর দারিদ্র্যের বেড়াজালে আটকে যাবে এসব পরিবারের শিশুরা।
এশিয়াজুড়ে প্রায় ১৭ হাজার এইচআইভি আক্রান্ত পরিবারের ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এতে দেখা গেছে, ভারত, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীরা স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সাধারণ রোগীদের চেয়ে তিন গুণ বেশি বঞ্চিত।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্বাস্থ্যসেবার বেহাল অবস্থার কারণে এইচআইভি ভাইরাসবাহী রোগীদের একদিকে যেমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে, তেমনি সামাজিকভাবে একঘরে হওয়ার কারণে কাজের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়তে হচ্ছে আর্থিক দুরবস্থায়। এ কারণে এই অঞ্চলের এইচআইভি আক্রান্ত রোগীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা দ্রুত অবনতির দিকে যাচ্ছে।
গতকাল এক বিবৃতিতে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির উপ-আঞ্চলিক পরিচালক নিকোলাস রোজেলিনি বলেন, এ ব্যাপারে পদক্ষেপ না নিলে এইচআইভি আক্রান্ত অনেক পরিবার চরম দারিদ্র্যের ভেতর হাবুডুবু খাবে।
রোজেলিনি এই ভয়াবহ রোগের ওপর আর্থ-সামাজিক বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় আরও বেশি পদক্ষেপ নিতে আঞ্চলিক সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যথায় এইচআইভিবাহী অনেক পরিবার ঋণের দায়ে জর্জরিত হবে। জীবনভর দারিদ্র্যের বেড়াজালে আটকে যাবে এসব পরিবারের শিশুরা।
এশিয়াজুড়ে প্রায় ১৭ হাজার এইচআইভি আক্রান্ত পরিবারের ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এতে দেখা গেছে, ভারত, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীরা স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সাধারণ রোগীদের চেয়ে তিন গুণ বেশি বঞ্চিত।
No comments