দমননীতির বৈধতা দিতে আইন হচ্ছে সৌদি আরবে
সৌদি আরবে মত প্রকাশের স্বাধীনতার পরিস্থিতিকে ভয়াবহ হিসেবে বর্ণনা করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। গতকাল বৃহস্পতিবার সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রস্তাবিত একটি নতুন সন্ত্রাস-বিরোধী আইন ‘নিপীড়নমূলক ও অপমানজনক’ ব্যবস্থাকে আরও জোরদারের মাধ্যমে পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তুলতে পারে।
চলতি বছর আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকার-বিরোধী বিক্ষোভ হলেও সৌদি আরব তা থেকে মুক্ত রয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, খসড়া সন্ত্রাস-বিরোধী আইন থেকে এই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, ভিন্নমতের শান্তিপূর্ণ প্রকাশকে ভবিষ্যতে ‘সন্ত্রাসবাদী অপরাধ’ হিসেবে গণ্য করে মামলা করা হতে পারে। সংস্থাটি জানায়, চলতি বছরের আরও আগের দিকে তারা আইনের খসড়ার একটি অনুলিপি পেয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, নতুন সন্ত্রাস-বিরোধী আইন প্রণয়নের ফলে দৃশ্যত মনে হচ্ছে, কর্তৃপক্ষ ভিন্নমত দমন করতে সেটি ব্যবহার করতে চায়। সংস্থাটি বলেছে, এই আইন সন্দেহভাজন কোনো ব্যক্তিকে বিচার ছাড়াই অনির্দিষ্টকালের জন্য আটকে রাখার সুযোগ করে দেবে।
সন্ত্রাসবাদের ‘অস্পষ্ট ও ব্যাপক’ সংজ্ঞারও সমালোচনা করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। মানবাধিকার রক্ষায় দেশটির প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোকে ‘চরম দুর্বল’ হিসেবে বর্ণনা করে সমালোচনা করেছে অ্যামনেস্টি। সংস্থাটি বলেছে, কোনো কোনো সময় আটক ব্যক্তিকে বিচার ছাড়াই মাসের পর মাস আটকে রাখা হয়। নির্যাতন ও জোরজবরদস্তি করে আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়।
চলতি বছর আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকার-বিরোধী বিক্ষোভ হলেও সৌদি আরব তা থেকে মুক্ত রয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, খসড়া সন্ত্রাস-বিরোধী আইন থেকে এই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, ভিন্নমতের শান্তিপূর্ণ প্রকাশকে ভবিষ্যতে ‘সন্ত্রাসবাদী অপরাধ’ হিসেবে গণ্য করে মামলা করা হতে পারে। সংস্থাটি জানায়, চলতি বছরের আরও আগের দিকে তারা আইনের খসড়ার একটি অনুলিপি পেয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, নতুন সন্ত্রাস-বিরোধী আইন প্রণয়নের ফলে দৃশ্যত মনে হচ্ছে, কর্তৃপক্ষ ভিন্নমত দমন করতে সেটি ব্যবহার করতে চায়। সংস্থাটি বলেছে, এই আইন সন্দেহভাজন কোনো ব্যক্তিকে বিচার ছাড়াই অনির্দিষ্টকালের জন্য আটকে রাখার সুযোগ করে দেবে।
সন্ত্রাসবাদের ‘অস্পষ্ট ও ব্যাপক’ সংজ্ঞারও সমালোচনা করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। মানবাধিকার রক্ষায় দেশটির প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোকে ‘চরম দুর্বল’ হিসেবে বর্ণনা করে সমালোচনা করেছে অ্যামনেস্টি। সংস্থাটি বলেছে, কোনো কোনো সময় আটক ব্যক্তিকে বিচার ছাড়াই মাসের পর মাস আটকে রাখা হয়। নির্যাতন ও জোরজবরদস্তি করে আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়।
No comments