প্রগতি থেকে বছরে ১০০ পাজেরো কিনবে র্যাংগস by রাশেদুল তুষার,
গাড়ি সংযোজনকারী রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ (পিআইএল) থেকে প্রতিবছর ১০০টি অত্যাধুনিক পাজেরো স্পোর্টস কিনবে আরেক গাড়ি বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান র্যাংগ্স মোটরস। বেসরকারি পর্যায়ে বিক্রয় করার জন্য র্যাংগ্স পিআইএল থেকে এই পাজেরো ক্রয় করবে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে গত মঙ্গলবার ঢাকার তেজগাঁওয়ে অবস্থিত পিআইএল কার্যালয়ে দুই পক্ষের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রগতির পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী চৌধুরী এবং র্যাংগ্স মোটরসের পক্ষে গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুর রউফ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি স্বীকার করে পিআইএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'প্রাথমিকভাবে বছরে ১০০টি গাড়ি নেওয়ার চুক্তি করেছে র্যাংগ্স মোটরস। এই গাড়ি তারা ব্যক্তিপর্যায়ে বিক্রি করতে পারবে। সাথে তাদের নিজস্ব ওয়ার্কশপে ফ্রি সার্ভিসিং দিবে।' এনজিও কিংবা বিদেশি সংস্থাগুলো গাড়ি কিনতে চাইলে সে ক্ষেত্রে পিআইএলও সরবরাহ করতে পারবে বলে তিনি জানান। তবে এ ক্ষেত্রে র্যাংগ্স আপত্তি জানিয়েছে বলে প্রগতির একটি সূত্রে জানা গেছে।
পিআইএল সূত্রে জানা গেছে, নতুন মডেলের এই গাড়ির সরকারি এবং বেসরকারিপর্যায়ে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। চলতি বছরের ২৭ জুলাই বাণিজ্যিকভাবে সংযোজন শুরুর পর গত তিন মাসে প্রায় ২৫টি পাজেরো স্পোর্টস ডেলিভারি দেওয়া হয়েছে। তবে চলতি বছর চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হবে, কেননা নতুন সংযোজন শুরু হওয়ায় এ বছর পুরোপুরি উৎপাদনে যেতে পারছে না প্রগতি। তা ছাড়া থাইল্যান্ডে বন্যা হওয়ায় ওই এলাকায় মিতসুবিশির কারখানা থেকে এ গাড়ির বডিসহ যন্ত্রাংশ আসতে সময় লাগছে বলে জানালেন পিআইএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ফলে এই অর্থবছরে সর্বোচ্চ আড়াই শ গাড়ি সংযোজন সম্ভব হবে। আর স্বাভাবিকভাবে প্রগতির কারখানা থেকে বছরে প্রায় ৫৫০টি পাজেরো স্পোর্টস সংযোজন করা সম্ভব হবে বলে প্রগতি সূত্রে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ জাপানি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মিতসুবিশি মোটরস করপোরেশন থেকে বিযুক্ত (সিকেডি) অবস্থায় গাড়ি এনে বাংলাদেশে সংযোজন করে বিক্রয় করে। র্যাংগ্স মোটরসও মিতসুবিশির বাংলাদেশে সোল এজেন্ট। তবে র্যাংগ্স সংযুক্ত (সিবিইউ) অবস্থায় গাড়ি এনে বিক্রি করে থাকে।
প্রগতি এর আগে পাজেরো ভি-৩১ মডেলের গাড়ি সংযোজন করত; কিন্তু মিতসুবিশি এই মডেলের গাড়ি নির্মাণ বন্ধ করে দিয়েছে এবং বাজার চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রাখার জন্য অত্যাধুনিক মডেলের পাজেরো স্পোর্টস গাড়ি সংযোজন শুরু করেছে। নতুন সংযোজিত প্রতিটি গাড়ির দাম ধরা হয়েছে ৬৯ লাখ টাকা।
পিআইএল সূত্রে জানা গেছে, নতুন মডেলের এই গাড়ির সরকারি এবং বেসরকারিপর্যায়ে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। চলতি বছরের ২৭ জুলাই বাণিজ্যিকভাবে সংযোজন শুরুর পর গত তিন মাসে প্রায় ২৫টি পাজেরো স্পোর্টস ডেলিভারি দেওয়া হয়েছে। তবে চলতি বছর চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হবে, কেননা নতুন সংযোজন শুরু হওয়ায় এ বছর পুরোপুরি উৎপাদনে যেতে পারছে না প্রগতি। তা ছাড়া থাইল্যান্ডে বন্যা হওয়ায় ওই এলাকায় মিতসুবিশির কারখানা থেকে এ গাড়ির বডিসহ যন্ত্রাংশ আসতে সময় লাগছে বলে জানালেন পিআইএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ফলে এই অর্থবছরে সর্বোচ্চ আড়াই শ গাড়ি সংযোজন সম্ভব হবে। আর স্বাভাবিকভাবে প্রগতির কারখানা থেকে বছরে প্রায় ৫৫০টি পাজেরো স্পোর্টস সংযোজন করা সম্ভব হবে বলে প্রগতি সূত্রে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ জাপানি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মিতসুবিশি মোটরস করপোরেশন থেকে বিযুক্ত (সিকেডি) অবস্থায় গাড়ি এনে বাংলাদেশে সংযোজন করে বিক্রয় করে। র্যাংগ্স মোটরসও মিতসুবিশির বাংলাদেশে সোল এজেন্ট। তবে র্যাংগ্স সংযুক্ত (সিবিইউ) অবস্থায় গাড়ি এনে বিক্রি করে থাকে।
প্রগতি এর আগে পাজেরো ভি-৩১ মডেলের গাড়ি সংযোজন করত; কিন্তু মিতসুবিশি এই মডেলের গাড়ি নির্মাণ বন্ধ করে দিয়েছে এবং বাজার চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রাখার জন্য অত্যাধুনিক মডেলের পাজেরো স্পোর্টস গাড়ি সংযোজন শুরু করেছে। নতুন সংযোজিত প্রতিটি গাড়ির দাম ধরা হয়েছে ৬৯ লাখ টাকা।
No comments