ব্যাংককে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বিক্ষোভ, সেনা মোতায়েন
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বাসিন্দা ও কর্তৃপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে। শহরের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্ত শত শত স্থানীয় বাসিন্দা একটি বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধের স্লুইসগেট খুলে দেওয়ার দাবিতে গতকাল সোমবার বিক্ষোভ করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ব্যাংককের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের খোং সাম ওয়া এলাকায় গতকাল ২০০ থেকে ৩০০ স্থানীয় বাসিন্দা জড়ো হয়। তারা সেখানকার একটি বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের স্লুইসগেট পুরোপুরি খুলে দেওয়ার দাবিতে দুই দিন ধরে বিক্ষোভ করছে। কিন্তু রাজধানীর কেন্দ্রীয় রক্ষায় কর্মকর্তারা স্লুইসগেটটি খুলে না দেওয়ার ব্যাপারে অনড়। স্থানীয় বাসিন্দারা পরে এলাকার দুটি সড়ক অবরোধ করে।
সামরন সোহউইসেট নামের এক বিক্ষোভকারী বলেন, বন্যার কারণে তাঁর বাড়ি দুই মাস ধরে পানির নিচে। গত দুই সপ্তাহে সেখানকার পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে।
দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়ুথাসাক সাসিপারাফা বলেন, সংঘাতপূর্ণ এলাকায় সেনা মোতায়েনের জন্য বলেছে ‘ফ্লাড রিলিফ অপারেশন সেন্টার’। পুলিশকে সহায়তায় ২০০ সামরিক পুলিশ সেখানে পাঠানো হয়েছে।
গত সপ্তাহের শেষের দিকে ব্যাংককের চাও ফ্রাইয়া নদী বন্যার পানিতে ফুঁসে ওঠে। পানির একটি বড় ধরনের জোয়ারের চাপ সামাল দিতে পারায় ব্যাংককের কেন্দ্রীয় এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এদিকে জাতিসংঘের ‘অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানটেরিয়ান অ্যাফেয়ার্স’ সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, বন্যাদুর্গত শহরের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেশ কিছু এলাকার অবস্থা খুবই শোচনীয়। কয়েকটি এলাকায় পানি বিপৎসীমার তিন ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এক বিবৃতিতে সংস্থাটি আরও বলেছে, শহরের কয়েকটি এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করেছে, বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধের কারণে পানি পয়োনিষ্কাশন নালার (ড্রেন) মাধ্যমে সরে যেতে পারছে না। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও কর্তৃপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে। বাসিন্দারা গত শনিবার ডন মিয়াং এলাকার একটি বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে দিয়েছে। সংস্থাটির মতে, বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ রক্ষায় সারা দেশে ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
ব্যাংকক মেট্রোপলিটন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের একজন মুখপাত্র জানান, স্লুইসগেটগুলো পুরোপুরি খুলে দেওয়া হলে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হুমকির মধ্যে পড়বে। তাই কিছুসংখ্যক লোকের কারণে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ভেস্তে যাক, এটা তারা চাইবে না। কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ব্যাংককের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের খোং সাম ওয়া এলাকায় গতকাল ২০০ থেকে ৩০০ স্থানীয় বাসিন্দা জড়ো হয়। তারা সেখানকার একটি বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের স্লুইসগেট পুরোপুরি খুলে দেওয়ার দাবিতে দুই দিন ধরে বিক্ষোভ করছে। কিন্তু রাজধানীর কেন্দ্রীয় রক্ষায় কর্মকর্তারা স্লুইসগেটটি খুলে না দেওয়ার ব্যাপারে অনড়। স্থানীয় বাসিন্দারা পরে এলাকার দুটি সড়ক অবরোধ করে।
সামরন সোহউইসেট নামের এক বিক্ষোভকারী বলেন, বন্যার কারণে তাঁর বাড়ি দুই মাস ধরে পানির নিচে। গত দুই সপ্তাহে সেখানকার পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে।
দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়ুথাসাক সাসিপারাফা বলেন, সংঘাতপূর্ণ এলাকায় সেনা মোতায়েনের জন্য বলেছে ‘ফ্লাড রিলিফ অপারেশন সেন্টার’। পুলিশকে সহায়তায় ২০০ সামরিক পুলিশ সেখানে পাঠানো হয়েছে।
গত সপ্তাহের শেষের দিকে ব্যাংককের চাও ফ্রাইয়া নদী বন্যার পানিতে ফুঁসে ওঠে। পানির একটি বড় ধরনের জোয়ারের চাপ সামাল দিতে পারায় ব্যাংককের কেন্দ্রীয় এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এদিকে জাতিসংঘের ‘অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানটেরিয়ান অ্যাফেয়ার্স’ সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, বন্যাদুর্গত শহরের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেশ কিছু এলাকার অবস্থা খুবই শোচনীয়। কয়েকটি এলাকায় পানি বিপৎসীমার তিন ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এক বিবৃতিতে সংস্থাটি আরও বলেছে, শহরের কয়েকটি এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করেছে, বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধের কারণে পানি পয়োনিষ্কাশন নালার (ড্রেন) মাধ্যমে সরে যেতে পারছে না। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও কর্তৃপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে। বাসিন্দারা গত শনিবার ডন মিয়াং এলাকার একটি বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে দিয়েছে। সংস্থাটির মতে, বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ রক্ষায় সারা দেশে ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
ব্যাংকক মেট্রোপলিটন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের একজন মুখপাত্র জানান, স্লুইসগেটগুলো পুরোপুরি খুলে দেওয়া হলে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হুমকির মধ্যে পড়বে। তাই কিছুসংখ্যক লোকের কারণে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ভেস্তে যাক, এটা তারা চাইবে না। কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
No comments