লিবিয়া থেকে ডাকাতি হওয়া মূল্যবান সম্পদ মিসরে!
লিবিয়ার জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদ (এনটিসি) বলেছে, কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুগত বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় বেনগাজির একটি ব্যাংক থেকে লুট হয়ে যাওয়া কয়েক হাজার প্রাচীন মুদ্রা মিসরে রয়েছে বলে তারা ধারণা করছে।
গত মে মাসে বেনগাজির একটি ব্যাংক থেকে সাত হাজারেরও বেশি মূল্যবান ধাতব মুদ্রা ও অন্যান্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন লুট হয়ে যায়। ওই সময় বিদ্রোহীরা গাদ্দাফির অনুগতদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিল। ওই সময় ওই ব্যাংকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। যুদ্ধের কারণে ওই অগ্নিকাণ্ড ঘটেছিল বলে বলা হচ্ছিল। কিন্তু এখন মনে করা হচ্ছে, ডাকাতির জন্য ব্যাংকে আগুন দেওয়া হয়।
ট্রেজার অব বেনগাজি নামে পরিচিত এসব মূল্যবান সংগ্রহ চুরির জন্য ডাকাতেরা ব্যাংকে হানা দেয়। ওই সংগ্রহের মধ্যে গ্রিক, রোমান ও বাইজান্টাইন আমলের অনেক ধাতব মুদ্রা ছিল। এ ছাড়া ছোট আকারের মূর্তি এবং অলংকারও ছিল।
লিবিয়ায় ইতালির দখলদারির সময় এসব মহামূল্যবান সম্পদের বেশির ভাগ আবিষ্কার করা হয়। এরপর এসব সম্পদ দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।
স্বাধীনতার পর ১৯৬১ সালে মূল্যবান এসব সম্পদ লিবিয়ায় ফিরিয়ে আনা হয়। তারপর থেকে বেনগাজির একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ভল্টে এগুলো রাখা হয়। এসব মহামূল্যবান সম্পদ একটি জাদুঘরে রাখার কথা ছিল। কিন্তু সে জাদুঘর তৈরি করা হয়নি।
ত্রিপোলি মিউজিয়ামের চেয়ারম্যান সালেহ আলগাব বলেন, কখনো ধাতব মুদ্রাগুলোর ছবি তোলা হয়নি কিংবা নথিভুক্ত করা হয়নি।
মুদ্রাগুলো ডাকাতির জন্য ডাকাতেরা ব্যাংকের ভল্টের কংক্রিটের ছাদ ফুটো করেছিল। ডাকাতেরা শুধু অতি মূল্যবান জিনিসগুলোই নিয়ে যায়।
লিবিয়ার প্রত্নসম্পদবিষয়ক ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী ফাদেল আল-হাসি বলেন, চুরির বিষয়টি গত জুলাইয়ে ইন্টারপোলকে জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, এখন আন্তর্জাতিক প্রত্নসম্পদের বাজারের ওপর নজর রাখা হচ্ছে।
গত মে মাসে বেনগাজির একটি ব্যাংক থেকে সাত হাজারেরও বেশি মূল্যবান ধাতব মুদ্রা ও অন্যান্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন লুট হয়ে যায়। ওই সময় বিদ্রোহীরা গাদ্দাফির অনুগতদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিল। ওই সময় ওই ব্যাংকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। যুদ্ধের কারণে ওই অগ্নিকাণ্ড ঘটেছিল বলে বলা হচ্ছিল। কিন্তু এখন মনে করা হচ্ছে, ডাকাতির জন্য ব্যাংকে আগুন দেওয়া হয়।
ট্রেজার অব বেনগাজি নামে পরিচিত এসব মূল্যবান সংগ্রহ চুরির জন্য ডাকাতেরা ব্যাংকে হানা দেয়। ওই সংগ্রহের মধ্যে গ্রিক, রোমান ও বাইজান্টাইন আমলের অনেক ধাতব মুদ্রা ছিল। এ ছাড়া ছোট আকারের মূর্তি এবং অলংকারও ছিল।
লিবিয়ায় ইতালির দখলদারির সময় এসব মহামূল্যবান সম্পদের বেশির ভাগ আবিষ্কার করা হয়। এরপর এসব সম্পদ দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।
স্বাধীনতার পর ১৯৬১ সালে মূল্যবান এসব সম্পদ লিবিয়ায় ফিরিয়ে আনা হয়। তারপর থেকে বেনগাজির একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ভল্টে এগুলো রাখা হয়। এসব মহামূল্যবান সম্পদ একটি জাদুঘরে রাখার কথা ছিল। কিন্তু সে জাদুঘর তৈরি করা হয়নি।
ত্রিপোলি মিউজিয়ামের চেয়ারম্যান সালেহ আলগাব বলেন, কখনো ধাতব মুদ্রাগুলোর ছবি তোলা হয়নি কিংবা নথিভুক্ত করা হয়নি।
মুদ্রাগুলো ডাকাতির জন্য ডাকাতেরা ব্যাংকের ভল্টের কংক্রিটের ছাদ ফুটো করেছিল। ডাকাতেরা শুধু অতি মূল্যবান জিনিসগুলোই নিয়ে যায়।
লিবিয়ার প্রত্নসম্পদবিষয়ক ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী ফাদেল আল-হাসি বলেন, চুরির বিষয়টি গত জুলাইয়ে ইন্টারপোলকে জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, এখন আন্তর্জাতিক প্রত্নসম্পদের বাজারের ওপর নজর রাখা হচ্ছে।
No comments