আখাউড়ায় নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল নেটওয়ার্ক চান ব্যবসায়ীরা by বিশ্বজিৎ পাল বাবু,
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে বিভিন্ন অপারেটরের মোবাইল নেটওয়ার্ক নিরবচ্ছিন্ন না হওয়ায় ব্যবসায় ক্ষতি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা। অবিলম্বে বন্দর এলাকায়ভালোনেটওয়ার্কেরদাবিকরেছেনতাঁরা।ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, বন্দর ও এর আশপাশের এলাকায় গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, সিটিসেল, এয়ারটেল কম্পানির কয়েক হাজার গ্রাহক রয়েছেন। বিশেষ করে বন্দরের ব্যবসায়িক কাজেই কয়েক শ মোবাইল ফোন ব্যবহৃত হয়। কিন্তু দুর্বল নেটওয়ার্কের কারণে গ্রাহকরা ঠিকভাবে কথা বলতে পারছেন না। ফলে বিভিন্নভাবে তাঁদের সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে।
সরজমিনে দেখা গেছে, আখাউড়া-আগরতলা সড়কের গাজীর বাজার এলাকা থেকেই মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যা। বন্দরের আশপাশের কয়েকটি গ্রামেও মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যা রয়েছে। স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মো. আব্বাস উদ্দিন ভূইয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বন্দর এলাকায় কথা বলতে গেলে প্রায়ই মোবাইল ফোনের লাইন কেটে যায়। নো-ম্যানসল্যান্ডের কাছে নেটওয়ার্কই পাওয়া যায় না। যে কারণে আমরা ব্যবসায়িক কোনো যোগাযোগ করতে পারি না। বলা হয়, সীমান্ত এলাকা হওয়ায় নেটওয়ার্ক কমিয়ে রখা হয়েছে। কিন্তু আমি যত দূর জানি, বেনাপোল সীমান্তে একাধিক মোবাইল ফোন কম্পানির নেটওয়ার্ক ঠিকভাবেই আছে।'
আখাউড়া স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন বাবুল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'দুর্বল নেটওয়ার্কের কারণে বন্দরে এলে সবার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে পড়ে। অথচ পণ্যবাহী ট্রাক নিয়ে চালক কোথায় আছেন, অফিশিয়াল বিভিন্ন যোগাযোগ আমাদের মোবাইল ফোনেই করতে হয়। আমরা অনেক দিন ধরে বন্দর এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক নিরবচ্ছিন্ন রাখার দাবি করছি। এতে মোবাইল কম্পানিগুলোও লাভবান হবে।'
আখাউড়া স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন বাবুল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'দুর্বল নেটওয়ার্কের কারণে বন্দরে এলে সবার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে পড়ে। অথচ পণ্যবাহী ট্রাক নিয়ে চালক কোথায় আছেন, অফিশিয়াল বিভিন্ন যোগাযোগ আমাদের মোবাইল ফোনেই করতে হয়। আমরা অনেক দিন ধরে বন্দর এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক নিরবচ্ছিন্ন রাখার দাবি করছি। এতে মোবাইল কম্পানিগুলোও লাভবান হবে।'
No comments