লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি, ডিএসইর সূচক পাঁচ হাজারের নিচে
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে গেছে। ঈদের ছুটির পর দ্বিতীয় লেনদেন দিবসে গতকাল সোমবার ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় চার হাজার ৮৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ থেকে শেয়ারবাজারে দ্বিতীয় দফায় দরপতন শুরু হলেও এত দিন সাধারণ মূল্যসূচক পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে নামেনি। গতকাল দিনশেষে সেটিও ঘটেছে। এতে মূল্যসূচক গত প্রায় ২২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে গেছে।
এর আগে ২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারি সর্বশেষ ডিএসইর সাধারণ সূচক চার হাজার ৮৭৬ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল প্রায় ৩ শতাংশ বা ৪২৫ পয়েন্ট কমে নেমে এসেছে ১৩ হাজার ৯৪৫ পয়েন্টে। শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির প্রত্যাশার বিপরীতে এ ধরনের বড় ধরনের দরপতনে একাধারে ক্ষুব্ধ ও হতাশ বিনিয়োগকারীরা একেবারে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। তাঁরা বাজারে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছেন।
গতকালই পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের কয়েকজন নেতা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সঙ্গে দেখা করে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান। দাবি পূরণ না হলে নিজেরাই আজ মঙ্গলবার লেনদেন বন্ধের উদ্যোগ নেবেন বলে ঘোষণা দেন।
বিনিয়োগকারীদের একাংশ রাজধানীর মতিঝিলে ডিএসই ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়ে বিক্ষোভ করেন। দুপুর ১২টা থেকে বেলা চারটা পর্যন্ত এই বিক্ষোভ চলে। এ সময় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল। কিছু বিনিয়োগকারী দিলকুশায় জীবন বীমা ভবনে অবস্থিত এসইসির সামনেও বিক্ষোভ করেন।
এর পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, ডিএসইর সভাপতি, ব্যাংকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) সভাপতি ও ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সভাপতিরও পদত্যাগ দাবি করা হয়।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক ও অস্থিরতার কারণে বিনিয়োগযোগ্য বাজারে দরপতনের ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন মহল থেকে দেশের সার্বিক অর্থনীতির যেসব খবর প্রকাশ হচ্ছে, তাতে বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি অস্থির ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।’
ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘বাজারে এরকম টানা দরপতন কখনো চলতে পারে না। একটা না একটা পর্যায়ে বাজার তার নিজস্ব শক্তিতে ঘুরে দাঁড়াবে।’
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির খারাপ অবস্থাই ঈদ-পরবর্তী দরপতনের মূল কারণ। এ ছাড়া রাষ্ট্রমালিকানাধীন চার ব্যাংকের আর্থিক সংকটের খবরটিও গতকালের দরপতনের পেছনে ভূমিকা রেখেছে। অর্থনীতির এসব নেতিবাচক খবরে বিনিয়োগকারীরা চরম আস্থাহীনতায় ভুগছেন।
সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রায় ৯৩ শতাংশেরই দাম কমেছে। আর সিএসইতে কমেছে প্রায় ৯৬ শতাংশের দাম। লেনদেনের বেশির ভাগ সময়জুড়ে ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকাটি অসম্পূর্ণ থাকলেও শেষ বেলায় তা পূর্ণতা পায়। তবে সিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকাটি অসম্পূর্ণই থেকে গেছে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫২ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৩৫টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল দুটির দাম।
অবশ্য বড় দরপতনের মধ্যেও গতকাল দুই বাজারেই লেনদেন বেড়েছে। এটিকে বাজারের জন্য ভালো ইঙ্গিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। দিনশেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৩২২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১১৫ কোটি টাকা বেশি। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৩৫ কোটি টাকার শেয়ার। সিএসইতে এদিন ১৬২ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৫৬টিরই দাম কমেছে আর বেড়েছে মাত্র ছয়টির।
এসইসির আবেদন: স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের স্বার্থে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের দায়িত্বশীল আচরণ করার অনুরোধ জানিয়েছে এসইসি। সংস্থাটি বলছে, এই মুহূর্তে প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মতো আচরণ না করা।
এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন। তিনি এ সময় জানান, বাজার পরিস্থিতি উন্নতির জন্য কমিশন সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলসহ বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সক্রিয় করার লক্ষ্যে কমিশন কাল বুধবার এবিবির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবে।
বিএমবিএর সভা: এদিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কীভাবে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়, সে বিষয়ে সুপারিশমালা তৈরি করছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ)। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব তৈরি করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে জমা দেবে সংগঠনটি।
বিএমবিএর নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম বৈঠকে গতকাল সোমবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সংগঠনটির সভাপতি হাফিজ এ চৌধুরী বিষয়টি গণমাধ্যমকে অবহিত করেন। তিনি জানান, বৈঠকে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর একটি হলো পরামর্শ কমিটি। অন্যটি গবেষণা ও উন্নয়ন কমিটি। পরামর্শ কমিটির প্রধান করা হয়েছে জনতা ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর মিয়াকে। আর অপর কমিটির প্রধান হলেন আইডিএলসি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান মো. মনিরুজ্জামান। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের শাকিল আহমেদ, প্রাইম ফাইন্যান্সের মোশারফ হোসেন এবং ব্র্যাক ইপিএলের খালেদ ফরাজী। উভয় কমিটি পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা বজায় রাখা ও উন্নয়নে করনীয় নিয়ে কাজ করবে।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ঋণ সমন্বয়ের জন্য চাপ প্রয়োগের (ফোর্সড সেল) মাধ্যমে শেয়ার বিক্রি করছে—এ অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো কোনো ফোর্সড সেল করছে বলে আমার জানা নেই।’
গতকালই পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের কয়েকজন নেতা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সঙ্গে দেখা করে লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান। দাবি পূরণ না হলে নিজেরাই আজ মঙ্গলবার লেনদেন বন্ধের উদ্যোগ নেবেন বলে ঘোষণা দেন।
বিনিয়োগকারীদের একাংশ রাজধানীর মতিঝিলে ডিএসই ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়ে বিক্ষোভ করেন। দুপুর ১২টা থেকে বেলা চারটা পর্যন্ত এই বিক্ষোভ চলে। এ সময় সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল। কিছু বিনিয়োগকারী দিলকুশায় জীবন বীমা ভবনে অবস্থিত এসইসির সামনেও বিক্ষোভ করেন।
এর পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, ডিএসইর সভাপতি, ব্যাংকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) সভাপতি ও ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সভাপতিরও পদত্যাগ দাবি করা হয়।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক ও অস্থিরতার কারণে বিনিয়োগযোগ্য বাজারে দরপতনের ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন মহল থেকে দেশের সার্বিক অর্থনীতির যেসব খবর প্রকাশ হচ্ছে, তাতে বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি অস্থির ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।’
ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘বাজারে এরকম টানা দরপতন কখনো চলতে পারে না। একটা না একটা পর্যায়ে বাজার তার নিজস্ব শক্তিতে ঘুরে দাঁড়াবে।’
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির খারাপ অবস্থাই ঈদ-পরবর্তী দরপতনের মূল কারণ। এ ছাড়া রাষ্ট্রমালিকানাধীন চার ব্যাংকের আর্থিক সংকটের খবরটিও গতকালের দরপতনের পেছনে ভূমিকা রেখেছে। অর্থনীতির এসব নেতিবাচক খবরে বিনিয়োগকারীরা চরম আস্থাহীনতায় ভুগছেন।
সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রায় ৯৩ শতাংশেরই দাম কমেছে। আর সিএসইতে কমেছে প্রায় ৯৬ শতাংশের দাম। লেনদেনের বেশির ভাগ সময়জুড়ে ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকাটি অসম্পূর্ণ থাকলেও শেষ বেলায় তা পূর্ণতা পায়। তবে সিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকাটি অসম্পূর্ণই থেকে গেছে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫২ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৩৫টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল দুটির দাম।
অবশ্য বড় দরপতনের মধ্যেও গতকাল দুই বাজারেই লেনদেন বেড়েছে। এটিকে বাজারের জন্য ভালো ইঙ্গিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। দিনশেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৩২২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১১৫ কোটি টাকা বেশি। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৩৫ কোটি টাকার শেয়ার। সিএসইতে এদিন ১৬২ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৫৬টিরই দাম কমেছে আর বেড়েছে মাত্র ছয়টির।
এসইসির আবেদন: স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের স্বার্থে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের দায়িত্বশীল আচরণ করার অনুরোধ জানিয়েছে এসইসি। সংস্থাটি বলছে, এই মুহূর্তে প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মতো আচরণ না করা।
এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন। তিনি এ সময় জানান, বাজার পরিস্থিতি উন্নতির জন্য কমিশন সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলসহ বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সক্রিয় করার লক্ষ্যে কমিশন কাল বুধবার এবিবির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবে।
বিএমবিএর সভা: এদিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কীভাবে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়, সে বিষয়ে সুপারিশমালা তৈরি করছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ)। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব তৈরি করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে জমা দেবে সংগঠনটি।
বিএমবিএর নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম বৈঠকে গতকাল সোমবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সংগঠনটির সভাপতি হাফিজ এ চৌধুরী বিষয়টি গণমাধ্যমকে অবহিত করেন। তিনি জানান, বৈঠকে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর একটি হলো পরামর্শ কমিটি। অন্যটি গবেষণা ও উন্নয়ন কমিটি। পরামর্শ কমিটির প্রধান করা হয়েছে জনতা ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর মিয়াকে। আর অপর কমিটির প্রধান হলেন আইডিএলসি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান মো. মনিরুজ্জামান। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের শাকিল আহমেদ, প্রাইম ফাইন্যান্সের মোশারফ হোসেন এবং ব্র্যাক ইপিএলের খালেদ ফরাজী। উভয় কমিটি পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা বজায় রাখা ও উন্নয়নে করনীয় নিয়ে কাজ করবে।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ঋণ সমন্বয়ের জন্য চাপ প্রয়োগের (ফোর্সড সেল) মাধ্যমে শেয়ার বিক্রি করছে—এ অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো কোনো ফোর্সড সেল করছে বলে আমার জানা নেই।’
No comments