মুখোমুখি প্রতিদিন-পারফরম্যান্সের পাশাপাশি মোটিভেশনও দরকার
শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্রের হয়ে মাঠের কাজ শুরু করে দিয়েছেন মারুফুল হক। বিকেএসপিতে গতকাল থেকে শুরু করেছেন আবাসিক ক্যাম্প। শিরোপার লক্ষ্য নিয়ে দল তৈরির এ নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে শেখ রাসেল কোচ নিজের ভাবনা-চিন্তা বিস্তারিত জানিয়েছেন কালের কণ্ঠ স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়েকালের কণ্ঠ স্পোর্টস : শেখ রাসেলের প্র্যাকটিস তো কেবল শুরু হয়েছে...মারুফুল হক : হ্যাঁ, প্রথম দিন ১২ জনকে পেয়েছি প্র্যাকটিসে।
শুরুতেই তাদের একটা বার্তা দিয়েছি, আমরা মৌসুমের সব টুর্নামেন্ট ও লিগসেরায় চোখ রেখেই গতকাল প্র্যাকটিস শুরু করেছি। ভালো একটা সেশন হয়েছে। তাতে সবার আগ্রহ দেখেছি। এখন চলছে টেকনিক ও ট্যাকটিকসের প্র্যাকটিস, তারপর ২৬ নভেম্বর থেকে শুরু হবে কন্ডিশনিং ক্যাম্প।
প্রশ্ন : কিন্তু সব সময় কি সেরা হওয়ার লক্ষ্য ধরে রাখতে পারবে এ দল?
মারুফুল : পারবে না কেন? আমার দল তো খারাপ নয়। আমাদের বিদেশি খেলোয়াড় সংগ্রহও ভালো। তারা কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পে যোগ দেবে। আগের মোরো মোহাম্মদ ও আব্বাস আছেই, যোগ হচ্ছে বুকোলা ও প্রিন্স কবির। নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড কবিরকে ট্রায়ালে দেখেই নেওয়া হয়েছে। সে ইন্দোনেশিয়ান লিগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা। মুভমেন্টগুলো দেখেই আমার পছন্দ হয়েছে তাঁকে। আশা করি দেশি-বিদেশি মিলিয়ে যে দল হয়েছে তা ঘরোয়া মৌসুমে লড়বে শিরোপার জন্যই।
প্রশ্ন : গতবার লিগে তৃতীয় হয়েছে শেখ রাসেল। সেই দলের সঙ্গে তুলনা করলে এবারের দলটা কেমন?
মারুফুল : খুব বড় কোনো পার্থক্য নেই। মোনায়েম খান রাজু ও মোবারক চলে গেছে, যোগ হয়েছে ফয়সাল মাহমুদ ও জাহেদ পারভেজ চৌধুরী। একটা সমস্যা হলো, প্রত্যেক পজিশনে বিকল্প ফুটবলার নেই। তবে এ সমস্যাটা পুষিয়ে নিতে হবে প্র্যাকটিসে। তবে শিরোপার জন্য মাঠের পারফরম্যান্সের পাশাপাশি দরকার হলো মোটিভেশন। এটা কোচের একার চেষ্টায় হয় না, ক্লাব-কর্মকর্তাদের মধ্যেও সেটা থাকতে হয়, যা সংক্রমিত হয় খেলোয়াড়দের মধ্যে।
প্রশ্ন : মুক্তিযোদ্ধায় সেটার বোধহয় ঘাটতি ছিল। সেটা তখন আপনার মুখে শুনেছিলাম। কিন্তু আপনার নতুন ক্লাবের সভাপতি তো প্রত্যেক ম্যাচেই মাঠে থাকেন। তিনি সব সময় যেন দল নিয়ে ভাবেন...
মারুফুল : এটা অবশ্যই শেখ রাসেলের জন্য প্লাস পয়েন্ট। ক্লাব সভাপতির টার্গেট চ্যাম্পিয়নশিপ। এ জন্য তাঁর কিছু মতামতও থাকতে পারে। সেটা মোটেও দোষের কিছু নয়। মোট কথা হলো, তাঁর আগ্রহ দেখলে খেলোয়াড়রা উজ্জীবিত হবে। তাতে এ জায়গায় আমার বেশি কাজ করতে হবে না।
প্রশ্ন : সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি দল পরিচালনায় কোচের কাজে হস্তক্ষেপ করেন...
মারুফুল : সেটা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে ওনার এ ব্যাপারে আলাপ হয়েছে। ফুটবলটা উনি ভালোবাসেন, নিজের দলের উন্নতির জন্য পরামর্শ থাকলে উনি দিতেই পারেন। পাশাপাশি কোচ দলটাকে কিভাবে চালাতে চাইছেন এটাও তিনি দেখবেন আশা করি। সেখানে তাঁর কোনো পরামর্শ দলের উপকারে আসতেই পারে। ৮-৯ মাস দলটাকে একমুখী করে রাখাটা একজন কোচের পক্ষে কঠিনই।
প্রশ্ন : কিন্তু সব সময় কি সেরা হওয়ার লক্ষ্য ধরে রাখতে পারবে এ দল?
মারুফুল : পারবে না কেন? আমার দল তো খারাপ নয়। আমাদের বিদেশি খেলোয়াড় সংগ্রহও ভালো। তারা কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পে যোগ দেবে। আগের মোরো মোহাম্মদ ও আব্বাস আছেই, যোগ হচ্ছে বুকোলা ও প্রিন্স কবির। নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড কবিরকে ট্রায়ালে দেখেই নেওয়া হয়েছে। সে ইন্দোনেশিয়ান লিগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা। মুভমেন্টগুলো দেখেই আমার পছন্দ হয়েছে তাঁকে। আশা করি দেশি-বিদেশি মিলিয়ে যে দল হয়েছে তা ঘরোয়া মৌসুমে লড়বে শিরোপার জন্যই।
প্রশ্ন : গতবার লিগে তৃতীয় হয়েছে শেখ রাসেল। সেই দলের সঙ্গে তুলনা করলে এবারের দলটা কেমন?
মারুফুল : খুব বড় কোনো পার্থক্য নেই। মোনায়েম খান রাজু ও মোবারক চলে গেছে, যোগ হয়েছে ফয়সাল মাহমুদ ও জাহেদ পারভেজ চৌধুরী। একটা সমস্যা হলো, প্রত্যেক পজিশনে বিকল্প ফুটবলার নেই। তবে এ সমস্যাটা পুষিয়ে নিতে হবে প্র্যাকটিসে। তবে শিরোপার জন্য মাঠের পারফরম্যান্সের পাশাপাশি দরকার হলো মোটিভেশন। এটা কোচের একার চেষ্টায় হয় না, ক্লাব-কর্মকর্তাদের মধ্যেও সেটা থাকতে হয়, যা সংক্রমিত হয় খেলোয়াড়দের মধ্যে।
প্রশ্ন : মুক্তিযোদ্ধায় সেটার বোধহয় ঘাটতি ছিল। সেটা তখন আপনার মুখে শুনেছিলাম। কিন্তু আপনার নতুন ক্লাবের সভাপতি তো প্রত্যেক ম্যাচেই মাঠে থাকেন। তিনি সব সময় যেন দল নিয়ে ভাবেন...
মারুফুল : এটা অবশ্যই শেখ রাসেলের জন্য প্লাস পয়েন্ট। ক্লাব সভাপতির টার্গেট চ্যাম্পিয়নশিপ। এ জন্য তাঁর কিছু মতামতও থাকতে পারে। সেটা মোটেও দোষের কিছু নয়। মোট কথা হলো, তাঁর আগ্রহ দেখলে খেলোয়াড়রা উজ্জীবিত হবে। তাতে এ জায়গায় আমার বেশি কাজ করতে হবে না।
প্রশ্ন : সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাকি দল পরিচালনায় কোচের কাজে হস্তক্ষেপ করেন...
মারুফুল : সেটা আমার জানার বিষয় নয়। আমার সঙ্গে ওনার এ ব্যাপারে আলাপ হয়েছে। ফুটবলটা উনি ভালোবাসেন, নিজের দলের উন্নতির জন্য পরামর্শ থাকলে উনি দিতেই পারেন। পাশাপাশি কোচ দলটাকে কিভাবে চালাতে চাইছেন এটাও তিনি দেখবেন আশা করি। সেখানে তাঁর কোনো পরামর্শ দলের উপকারে আসতেই পারে। ৮-৯ মাস দলটাকে একমুখী করে রাখাটা একজন কোচের পক্ষে কঠিনই।
No comments