প্রথম প্রান্তিকে আয়কর আদায় বেড়েছে ২৯ শতাংশ
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) আয়কর আদায়ে ২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এটি আলোচ্য সময়কালে বিগত চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সূত্রে (এনবিআর) এসব তথ্য জানা গেছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এনবিআর আয়কর বাবদ চার হাজার ৪৮৩ কোটি টাকা আদায় করেছে। এই সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছিল চার হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা।
এ বছর আয়কর খাত থেকে মোট ২৭ হাজার ৫৬১ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৯১ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা।
সাধারণত আয়কর খাত থেকে ব্যক্তিশ্রেণীর আয়কর ও ভ্রমণকর আদায় করা হয়। এতে ব্যক্তিশ্রেণীর আয়করের পরিমাণই প্রায় শতভাগ।
গতবছর ২০১০-১১ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে আয়কর খাতে আদায় হয়েছিল তিন হাজার ৪৬১ কোটি টাকা। সে বছর জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে আয়কর খাতে প্রবৃদ্ধি ছিল ২৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
আবার ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয়কর খাতে আদায় হয়েছিল দুই হাজার ৭৫২ কোটি টাকা, আর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এর আগের বছর এই সময়ে আদায় ছিল দুই হাজার ১৮৬ কোটি টাকা। আর প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৪১ শতাংশ
আবার ২০০৭-০৮ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে আয়কর বিভাগ আদায় করেছিল এক হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা। তবে এই প্রান্তিকে আয়কর আদায়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ৪২ শতাংশের বেশি। সেবার অপ্রদর্শিত আয় ঘোষণায় আনার সুযোগ দেওয়ায় বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পেয়েছিল এনবিআর। সংশ্লিষ্ট অর্থবছরের প্রথম তিন মাসেই সেই সুযোগ ছিল।
এনবিআরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, এবার অনেক বেশি করযোগ্য ব্যক্তির বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা পড়েছে। তাই প্রথম তিন মাসে আয়কর খাতে প্রবৃদ্ধি বেশি হয়েছে।
আর এনবিআর এখন পরোক্ষ করের চেয়ে ক্রমশ প্রত্যক্ষ কর তথা আয়কর আদায়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আয়কর কিংবা মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আদায় বাড়াতে নানা ধরনের সচেতনতা ও উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে এনবিআর। এতে আগের চেয়ে অনেক বেশি লোককে করজালের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন আয়কর কর্মকর্তারা।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এনবিআর আয়কর বাবদ চার হাজার ৪৮৩ কোটি টাকা আদায় করেছে। এই সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছিল চার হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা।
এ বছর আয়কর খাত থেকে মোট ২৭ হাজার ৫৬১ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৯১ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা।
সাধারণত আয়কর খাত থেকে ব্যক্তিশ্রেণীর আয়কর ও ভ্রমণকর আদায় করা হয়। এতে ব্যক্তিশ্রেণীর আয়করের পরিমাণই প্রায় শতভাগ।
গতবছর ২০১০-১১ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে আয়কর খাতে আদায় হয়েছিল তিন হাজার ৪৬১ কোটি টাকা। সে বছর জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে আয়কর খাতে প্রবৃদ্ধি ছিল ২৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
আবার ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে আয়কর খাতে আদায় হয়েছিল দুই হাজার ৭৫২ কোটি টাকা, আর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ। এর আগের বছর এই সময়ে আদায় ছিল দুই হাজার ১৮৬ কোটি টাকা। আর প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৪১ শতাংশ
আবার ২০০৭-০৮ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে আয়কর বিভাগ আদায় করেছিল এক হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা। তবে এই প্রান্তিকে আয়কর আদায়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ৪২ শতাংশের বেশি। সেবার অপ্রদর্শিত আয় ঘোষণায় আনার সুযোগ দেওয়ায় বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পেয়েছিল এনবিআর। সংশ্লিষ্ট অর্থবছরের প্রথম তিন মাসেই সেই সুযোগ ছিল।
এনবিআরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, এবার অনেক বেশি করযোগ্য ব্যক্তির বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা পড়েছে। তাই প্রথম তিন মাসে আয়কর খাতে প্রবৃদ্ধি বেশি হয়েছে।
আর এনবিআর এখন পরোক্ষ করের চেয়ে ক্রমশ প্রত্যক্ষ কর তথা আয়কর আদায়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আয়কর কিংবা মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আদায় বাড়াতে নানা ধরনের সচেতনতা ও উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে এনবিআর। এতে আগের চেয়ে অনেক বেশি লোককে করজালের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন আয়কর কর্মকর্তারা।
No comments