পতনের পর বিক্ষোভ, অতঃপর সূচক ঊর্ধ্বমুখী
পুঁজিবাজারে আজ বুধবার দরপতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। তবে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভের পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক দ্রুত বাড়তে থাকে। এ ধারা শেষ পর্যন্ত টিকে থাকায় দিন শেষে ডিএসইতে সূচক ৬৬ পয়েন্ট বেড়েছে।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান পুঁজিবাজার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ সময় তাঁকে বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়। এমন খবর বাজারে ছড়িয়ে পড়ায় বিনিয়োগকারীরা অনেকটা আশ্বস্ত হয়েছেন। ফলে শুরুতে দরপতন হলেও একপর্যায়ে নাটকীয়ভাবে ঘুরে দাঁড়ায় বাজার।
প্রত্যক্ষদর্শী লোকজন জানান, আজ দুপুর ১২টার দিকে অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাঁরা লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান। বিক্ষোভের সময় মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষোভের সময় সড়কের ওপর বসে বিনিয়োগকারীরা দরপতন ঠেকাতে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। পরে বেলা সোয়া চারটার দিকে বিনিয়োগকারীরা কর্মসূচি শেষ করলে ওই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, আজ ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৬৬.৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৫,৩৫৯.৬১ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে আজ লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের একপর্যায়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সূচক ১৪৬ পয়েন্ট কমে যায়। তবে সাড়ে ১২টার দিকে সূচক ৩১ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর আবার কমলেও বেলা দেড়টার দিকে সূচক দ্রুত বাড়তে থাকে, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
ডিএসইতে মোট ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ২১৮টির, কমেছে ২৮টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। আজ ডিএসইতে ৩১৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ২২ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, বেক্সিমকো, তিতাস গ্যাস, বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন, সামিট পাওয়ার, এমআই সিমেন্ট, ওয়ান ব্যাংক, ইউসিবিএল ও কেয়া কসমেটিকস।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১১০.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৫০৬২.০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে আজ ১৭৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৩৩টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ছয় কোটি টাকা বেশি।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান পুঁজিবাজার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ সময় তাঁকে বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়। এমন খবর বাজারে ছড়িয়ে পড়ায় বিনিয়োগকারীরা অনেকটা আশ্বস্ত হয়েছেন। ফলে শুরুতে দরপতন হলেও একপর্যায়ে নাটকীয়ভাবে ঘুরে দাঁড়ায় বাজার।
প্রত্যক্ষদর্শী লোকজন জানান, আজ দুপুর ১২টার দিকে অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীরা ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাঁরা লেনদেন বন্ধ রাখার দাবি জানান। বিক্ষোভের সময় মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষোভের সময় সড়কের ওপর বসে বিনিয়োগকারীরা দরপতন ঠেকাতে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। পরে বেলা সোয়া চারটার দিকে বিনিয়োগকারীরা কর্মসূচি শেষ করলে ওই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, আজ ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৬৬.৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৫,৩৫৯.৬১ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে আজ লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের একপর্যায়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সূচক ১৪৬ পয়েন্ট কমে যায়। তবে সাড়ে ১২টার দিকে সূচক ৩১ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর আবার কমলেও বেলা দেড়টার দিকে সূচক দ্রুত বাড়তে থাকে, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।
ডিএসইতে মোট ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ২১৮টির, কমেছে ২৮টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। আজ ডিএসইতে ৩১৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ২২ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, বেক্সিমকো, তিতাস গ্যাস, বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন, সামিট পাওয়ার, এমআই সিমেন্ট, ওয়ান ব্যাংক, ইউসিবিএল ও কেয়া কসমেটিকস।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১১০.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৫০৬২.০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে আজ ১৭৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৩৩টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ছয় কোটি টাকা বেশি।
No comments