মাজিদের অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ পায়নি আইসিসি
এবার আরো ভয়ংকর এক বোমা ফাটিয়েছেন মাজহার মাজিদ। আগের বোমায় ক্ষতবিক্ষত হয়েছিল শুধু পাকিস্তানের ক্রিকেট। তবে এবার গোটা ক্রিকেটাঙ্গন!লন্ডনের সাউথওয়ার্ক ক্রাউন কোর্টে নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ডের সাংবাদিক মাজহার মাহমুদের সঙ্গে কথোপকথনের টেপ রেকর্ডটি বাজানো না হলে জানাই যেত না মাজহার মাজিদের হাতটা কত লম্বা। কার সঙ্গে না সম্পর্ক ছিল তাঁর! এই কথোপকথন সত্য হয়ে থাকলে হয়তো ক্রিকেটের অন্ধকার এক অধ্যায়ই বেরিয়ে আসবে আলোতে। তবে সেটা সত্যি না হওয়ার সম্ভাবনাই বোধহয় বেশি।
সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক মইন খানের মতো অনেকেই মনে করেন, নিজেকে জাহির করার জন্য জুয়াড়িরা অনেক বড় বড় কথা বলে, যার বেশির ভাগই মিথ্যা।অস্ট্রেলীয়রা মনে করছে, মাজিদের বক্তব্য তাদের চরিত্র হরণের অপচেষ্টা। অস্ট্রেলিয়া দলের সহ-অধিনায়ক শেন ওয়াটসনের ধারণা, সাবেক অধিনায়ক রিকি পন্টিং এবং সাবেক পেসার নাথান ব্র্যাকেনের নিজেদের নির্দোষ প্রমাণ করতে খুব একটা সময় লাগবে না, 'আমাদের ক্রিকেটারদের সততা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এটা খুবই হতাশার। বিশেষ করে যারা নিজেদের সেরাটা দিয়ে শেষ পর্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে খেলে যায় তাদের সততাও যখন প্রশ্নের মুখে পড়ে তখন সেটা মেনে নেওয়া খুবই কষ্টের। এবং নিজেদের নির্দোষ প্রমাণের তাড়নাটাও চলে আসে তখন। আমার বিশ্বাস পন্টিং ও ব্র্যাকেনের নিজেদের সততার প্রমাণ দিতে সময় লাগবে না।'
ম্যাচ পাতানো এবং স্পট ফিঙ্ংি ক্রিকেটে যেন বড় একটি দুষ্টক্ষত হয়ে বেড়ে উঠছে। খেলার আড়ালে মাঠে আসলে কী হয়-না হয় সেটা বোঝা খুবই কঠিন। তাই ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে কী করা উচিত, তা বলে দিয়েছেন স্টিভ ওয়াহ। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক মনে করছেন, 'লাই ডিটেক্টর'ই দিতে পারে এ সমস্যার সমাধান, আমার ধারণা লাই ডিটেক্টর টেস্ট এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। এতে অভিযুক্তরা তাদের সততার প্রমাণ দেওয়ার সুযোগ পাবে। আপনি সৎ হলেও পলিগ্রাফ টেস্টে ধরা পড়বে, অসৎ হলেও।' এদিকে আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট (এসসিএসইউ) ও স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সাবেক কর্মকর্তা অ্যালান পিকক জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে মাজহার মাজিদের তোলা অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই। এএফপি, এপি, রয়টার্স
ম্যাচ পাতানো এবং স্পট ফিঙ্ংি ক্রিকেটে যেন বড় একটি দুষ্টক্ষত হয়ে বেড়ে উঠছে। খেলার আড়ালে মাঠে আসলে কী হয়-না হয় সেটা বোঝা খুবই কঠিন। তাই ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলে কী করা উচিত, তা বলে দিয়েছেন স্টিভ ওয়াহ। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক মনে করছেন, 'লাই ডিটেক্টর'ই দিতে পারে এ সমস্যার সমাধান, আমার ধারণা লাই ডিটেক্টর টেস্ট এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। এতে অভিযুক্তরা তাদের সততার প্রমাণ দেওয়ার সুযোগ পাবে। আপনি সৎ হলেও পলিগ্রাফ টেস্টে ধরা পড়বে, অসৎ হলেও।' এদিকে আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট (এসসিএসইউ) ও স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সাবেক কর্মকর্তা অ্যালান পিকক জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে মাজহার মাজিদের তোলা অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই। এএফপি, এপি, রয়টার্স
No comments