প্রায় সাড়ে ছয় হাজার বন্দীকে মুক্তি দিচ্ছে মিয়ানমার
মিয়ানমারে ছয় হাজার ৩০০ জন বন্দীকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। দেশটির সরকারি প্রচারমাধ্যম গতকাল মঙ্গলবার এ কথা জানায়। তবে মুক্তির তালিকায় রাজনৈতিক বন্দীরাও আছেন কি না, তা জানানো হয়নি।
সরকার মনোনীত সদস্যদের নিয়ে গঠিত মানবাধিকার প্যানেল ‘বিবেকের বন্দী’—এমন সব বন্দীদের মুক্তির আহ্বান জানানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এ ঘোষণা এল। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর হিসাব অনুযায়ী, দেশটির কারাগারগুলোতে ‘বিবেকের বন্দী’র সংখ্যা প্রায় দুই হাজার।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে জানানো হয়, আজ বুধবার থেকে ছয় হাজার ৩৫৮ জন বন্দীর মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে। গত সোমবার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সরকারি কর্মকর্তা জানান, রাজনৈতিক বন্দীদেরও কয়েক দিনের মধ্যে মুক্তি দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের বরাত দিয়ে ইংরেজি ভাষার একটি সংবাদপত্র জানায়, রাষ্ট্রের জন্য হুমকি নন—এমন ব্যক্তিদের মুক্তি দিয়ে তাঁদের রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা রাখার সুযোগ দেওয়া উচিত। মিয়ানমারের কারাগারে এখনো প্রায় দুই হাজারের মতো রাজনৈতিক বন্দী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কেউ গণতন্ত্রের সমর্থক, কেউ আইনজীবী আবার কেউ সাংবাদিক। তাঁদের মুক্তি দিতে দেশটির ওপর পশ্চিমা বিশ্বের বড় ধরনের চাপ রয়েছে।
সরকার মনোনীত সদস্যদের নিয়ে গঠিত মানবাধিকার প্যানেল ‘বিবেকের বন্দী’—এমন সব বন্দীদের মুক্তির আহ্বান জানানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এ ঘোষণা এল। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর হিসাব অনুযায়ী, দেশটির কারাগারগুলোতে ‘বিবেকের বন্দী’র সংখ্যা প্রায় দুই হাজার।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে জানানো হয়, আজ বুধবার থেকে ছয় হাজার ৩৫৮ জন বন্দীর মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে। গত সোমবার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সরকারি কর্মকর্তা জানান, রাজনৈতিক বন্দীদেরও কয়েক দিনের মধ্যে মুক্তি দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের বরাত দিয়ে ইংরেজি ভাষার একটি সংবাদপত্র জানায়, রাষ্ট্রের জন্য হুমকি নন—এমন ব্যক্তিদের মুক্তি দিয়ে তাঁদের রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা রাখার সুযোগ দেওয়া উচিত। মিয়ানমারের কারাগারে এখনো প্রায় দুই হাজারের মতো রাজনৈতিক বন্দী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কেউ গণতন্ত্রের সমর্থক, কেউ আইনজীবী আবার কেউ সাংবাদিক। তাঁদের মুক্তি দিতে দেশটির ওপর পশ্চিমা বিশ্বের বড় ধরনের চাপ রয়েছে।
No comments