ভূঞাপুরে পরকীয়ার ফাঁদে ফেলতে তিন প্রতারকের অভিনব কৌশল
গ্রামের হতদরিদ্র সুন্দরী গৃহবধূদের অভাবের সুযোগ নিয়ে টাকা ধার। ঋণের কিস্তির টাকা চালিয়ে দেয়া। নিজস্ব দোকান থেকে বিনা পয়সায় দই-মিষ্টি দিয়ে নারীদের বশে এনে অনৈতিক কর্মকা- চালিয়ে যাওয়ার অভিনব ফাঁদ তৈরি করেছে আনোয়ার শেখ ওরফে আনোয়ার ঘোষ, আবদুল মজিদ ও নুরুল আমিন নামে তিন ব্যবসায়ী পার্টনার। সম্প্রতি তাদের এ অপকর্মের কৌশল জনসম্মুখে ফাঁস হয়ে গেছে। গত ৩০শে জুন রাতে ভূঞাপুর উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামে এক গৃহবধূর সঙ্গে এ ধরনের অনৈতিক কর্মকা- চালানোর সময় জনতার কাছে হাতেনাতে ধরা পড়ে ওই তিন লম্পট। পরে সালিশের মাধ্যমে বিষয়টির মীমাংসা করা হবে মর্মে মুচলেকার বিনিময়ে স্থানীয় আবদুল আলিম ফকির, তোতা মোল্লার জিম্মায় তাদের ছেড়ে দেয় উত্তেজিত জনতা। আর এ ঘটনায় এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরে এ অপকর্ম চালানোর বিষয়টি তারা স্বীকারও করেছে।
সরজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে জানা যায়, ভূঞাপুর উপজেলার রাজাপুর গ্রামের আনোয়ার শেখ ওরফে আনোয়ার ঘোষ, চর কুঠিবয়ড়া গ্রামের নুরুল আমিন ও ডিগ্রিরচর গ্রামের আবদুল মজিদ তিনজন ব্যবসায়ী পার্টনার। এর মধ্যে আনোয়ার শেখের কুঠিবয়ড়া বাজারে একটি দই-মিষ্টির দোকান রয়েছে। ব্যবসার অজুহাতে তার দুই সহযোগী নুরুল আমিন ও আবদুল মজিদ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বেড়াতো এবং দরিদ্র ও সুন্দরী নারীদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতো। পরে এ নিয়ে সন্ধ্যার পর ওই তিন প্রতারক একত্র হতো দোকানে। সেখান থেকেই কিভাবে ওই নারীদের বশে আনা যায় তার পরিকল্পনা নিতো তারা। আর তাদের এ পরিকল্পনা সফল করতে তিনটি বিষয় মাথায় নিয়ে আগাতো তারা। এর মধ্যে রয়েছে দরিদ্র সুন্দরী গৃহবধূদের টাকা ধার, ঋণের কিস্তির টাকা চালিয়ে দেয়া যাতে তারা ওই টাকা পরিধোধ করতে না পারে এবং আনোয়ার শেখের নিজস্ব দোকান থেকে বিনা পয়সায় দই-মিষ্টি দেয়া। এ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র কিনে দেয়াও ছিল তাদের কাজ। এ ধরনের কাজ করতে গিয়ে তারা কয়েকবার ধরাও পড়েছিল। পরে গ্রাম্য সালিশে ধামাচাপার মাধ্যমে তা মীমাংসা হয়ে যায়। তারপরও থেমে থাকেনি তাদের পরকীয়ার মিশন।
ঘটনার বিষয়ে বাজার বণিক সমিতিরি সভাপতি মুজাফ্ফর ডিলার ও সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান মোল্লা বলেন, এ ধরনের অপকর্মের কথা আনোয়ার নিজের মুখে স্বীকার করেছে। আনোয়ার ও তার অপর দুই সহযোগী আবদুল মজিদ ও নুরুল আমিনকে একত্র করে গ্রাম্য সালিশে তাদের বিচার করা হবে। শনিবার (আজ) সকাল ৮টায় এ নিয়ে স্থানীয় কুঠিবয়ড়া বাজারের হাকিম মাস্টারের বাড়িতে এ সালিশ হবে।
স্থানীয় তিন ইউপি সদস্য মো. সুরুজ্জামান মোল্লা, আবদুস সামাদ মিঞা ছামান ও মো. আ. মান্নান মিঞা বলেন, তারা আনোয়ার ঘোষের মিষ্টির দোকানকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের অপকর্ম চালিয়ে আসছিল। সম্প্রতি কুকর্ম করতে গিয়ে তাদের এ ধরনের অপকর্মের মুখোশ খুলে গেছে। সালিশের মাধ্যমে তাদের উপযুক্ত বিচার করা হবে।
গাবসারা ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, অভিযুক্তদের নিয়ে সালিশে বসে উপযুক্ত বিচারের মাধ্যমে তা সমাধান করা হবে।
সরজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে জানা যায়, ভূঞাপুর উপজেলার রাজাপুর গ্রামের আনোয়ার শেখ ওরফে আনোয়ার ঘোষ, চর কুঠিবয়ড়া গ্রামের নুরুল আমিন ও ডিগ্রিরচর গ্রামের আবদুল মজিদ তিনজন ব্যবসায়ী পার্টনার। এর মধ্যে আনোয়ার শেখের কুঠিবয়ড়া বাজারে একটি দই-মিষ্টির দোকান রয়েছে। ব্যবসার অজুহাতে তার দুই সহযোগী নুরুল আমিন ও আবদুল মজিদ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বেড়াতো এবং দরিদ্র ও সুন্দরী নারীদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতো। পরে এ নিয়ে সন্ধ্যার পর ওই তিন প্রতারক একত্র হতো দোকানে। সেখান থেকেই কিভাবে ওই নারীদের বশে আনা যায় তার পরিকল্পনা নিতো তারা। আর তাদের এ পরিকল্পনা সফল করতে তিনটি বিষয় মাথায় নিয়ে আগাতো তারা। এর মধ্যে রয়েছে দরিদ্র সুন্দরী গৃহবধূদের টাকা ধার, ঋণের কিস্তির টাকা চালিয়ে দেয়া যাতে তারা ওই টাকা পরিধোধ করতে না পারে এবং আনোয়ার শেখের নিজস্ব দোকান থেকে বিনা পয়সায় দই-মিষ্টি দেয়া। এ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র কিনে দেয়াও ছিল তাদের কাজ। এ ধরনের কাজ করতে গিয়ে তারা কয়েকবার ধরাও পড়েছিল। পরে গ্রাম্য সালিশে ধামাচাপার মাধ্যমে তা মীমাংসা হয়ে যায়। তারপরও থেমে থাকেনি তাদের পরকীয়ার মিশন।
ঘটনার বিষয়ে বাজার বণিক সমিতিরি সভাপতি মুজাফ্ফর ডিলার ও সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান মোল্লা বলেন, এ ধরনের অপকর্মের কথা আনোয়ার নিজের মুখে স্বীকার করেছে। আনোয়ার ও তার অপর দুই সহযোগী আবদুল মজিদ ও নুরুল আমিনকে একত্র করে গ্রাম্য সালিশে তাদের বিচার করা হবে। শনিবার (আজ) সকাল ৮টায় এ নিয়ে স্থানীয় কুঠিবয়ড়া বাজারের হাকিম মাস্টারের বাড়িতে এ সালিশ হবে।
স্থানীয় তিন ইউপি সদস্য মো. সুরুজ্জামান মোল্লা, আবদুস সামাদ মিঞা ছামান ও মো. আ. মান্নান মিঞা বলেন, তারা আনোয়ার ঘোষের মিষ্টির দোকানকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের অপকর্ম চালিয়ে আসছিল। সম্প্রতি কুকর্ম করতে গিয়ে তাদের এ ধরনের অপকর্মের মুখোশ খুলে গেছে। সালিশের মাধ্যমে তাদের উপযুক্ত বিচার করা হবে।
গাবসারা ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, অভিযুক্তদের নিয়ে সালিশে বসে উপযুক্ত বিচারের মাধ্যমে তা সমাধান করা হবে।
No comments