লন্ডন যাচ্ছেন আশরাফ! by আবদুর রশিদ
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম |
পরিবারের
সঙ্গে ঈদ করতে আগামী ১৫ জুলাই বুধবার সকাল ১০টা ১০ মিনিটের একটি ফ্লাইটে
লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন সদ্য দপ্তর হারানো আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। আওয়ামী লীগের একটি সূত্র প্রথম আলোকে এ তথ্য
নিশ্চিত করেছেন।
লন্ডনে সৈয়দ আশরাফের পরিবার থাকায় সেখানে তাঁর যাতায়াত নিয়মিত ঘটনা। তবে গতকাল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে তাঁকে সরিয়ে দিয়ে দপ্তরবিহীন করায় এবারের লন্ডন যাত্রা নিয়ে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। দলের একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি শুনেছি, পরিবারের সঙ্গে ঈদের ছুটি কাটাতে তিনি ১৫ জুলাই লন্ডন যাবেন।’
আশরাফ-ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগের অন্য দুজন নেতা বলেন, আশরাফের স্ত্রী ও মেয়ে লন্ডনে থাকেন। তাঁদের দাবি, আশরাফ লন্ডনে ১৫ দিনের মতো থেকে ফেরত আসবেন। এরপর তিনি কী করবেন সেটা তাঁদের জানা নেই।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির একজন উপসম্পাদক প্রথম আলোকে বলেন, লন্ডনে যাওয়া তাঁর নিয়মিত ঘটনা। এটা নিয়ে অতিরঞ্জনের কিছু নেই। তবে সময় খারাপ হওয়ায় নাম বলতে চাননি তিনি।
আশরাফের অব্যাহতির গুঞ্জনের শুরু হয় গত মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায়। সেদিন বৈঠকে অনুপস্থিত থাকায় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার গুঞ্জন ওঠে। তবে ওই দিন সন্ধ্যায় নিজ জেলা কিশোরগঞ্জ শহরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতারে অংশ নেওয়ার সময় তিনি বিষয়টিকে গুজব বলে অভিহিত করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের (এলজিআরডি) দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
কিশোরগঞ্জ থেকে নির্বাচিত সাংসদ আশরাফ ছাত্রজীবনে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর জেলখানায় তাঁর পিতা সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর লন্ডনে চলে যান আশরাফ। সেখানেও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালে দেশে ফিরে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর, তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী হন সৈয়দ আশরাফ।
লন্ডনে সৈয়দ আশরাফের পরিবার থাকায় সেখানে তাঁর যাতায়াত নিয়মিত ঘটনা। তবে গতকাল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে তাঁকে সরিয়ে দিয়ে দপ্তরবিহীন করায় এবারের লন্ডন যাত্রা নিয়ে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। দলের একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি শুনেছি, পরিবারের সঙ্গে ঈদের ছুটি কাটাতে তিনি ১৫ জুলাই লন্ডন যাবেন।’
আশরাফ-ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগের অন্য দুজন নেতা বলেন, আশরাফের স্ত্রী ও মেয়ে লন্ডনে থাকেন। তাঁদের দাবি, আশরাফ লন্ডনে ১৫ দিনের মতো থেকে ফেরত আসবেন। এরপর তিনি কী করবেন সেটা তাঁদের জানা নেই।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির একজন উপসম্পাদক প্রথম আলোকে বলেন, লন্ডনে যাওয়া তাঁর নিয়মিত ঘটনা। এটা নিয়ে অতিরঞ্জনের কিছু নেই। তবে সময় খারাপ হওয়ায় নাম বলতে চাননি তিনি।
আশরাফের অব্যাহতির গুঞ্জনের শুরু হয় গত মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায়। সেদিন বৈঠকে অনুপস্থিত থাকায় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার গুঞ্জন ওঠে। তবে ওই দিন সন্ধ্যায় নিজ জেলা কিশোরগঞ্জ শহরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতারে অংশ নেওয়ার সময় তিনি বিষয়টিকে গুজব বলে অভিহিত করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের (এলজিআরডি) দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
কিশোরগঞ্জ থেকে নির্বাচিত সাংসদ আশরাফ ছাত্রজীবনে ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর জেলখানায় তাঁর পিতা সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর লন্ডনে চলে যান আশরাফ। সেখানেও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালে দেশে ফিরে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর, তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী হন সৈয়দ আশরাফ।
No comments