গ্রিসের পার্লামেন্টে সংস্কার প্রস্তাব পাস
নতুন
বেইল আউট পেতে ইউরোজোনের কাছে জমা দেওয়া অর্থছাড় করানোর অর্থনৈতিক সংস্কার
প্রস্তাবটি গ্রিসের পার্লামেন্টে পাস হয়েছে। শনিবার অনুষ্ঠিত
পার্লামেন্টের ভোটাভুটিতে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সিস সিপ্রাসের ওই
প্রস্তাবটি পাস হয়।
এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর দেওয়ার প্রস্তাবটিকে ‘পূর্ণাঙ্গ’ বলে অভিহিত করে। ফলে গ্রিসের পার্লামেন্টে প্রস্তাবটি সর্মথন পাওয়ায় এর গ্রহণযোগ্যতা আরো বাড়লো।
শনিবার ব্রাসেলসে ইউরো জোনের অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকে সিপ্রাসের প্রস্তাবটি নিয়ে আলোচনা করা হবে। এরপর রোববার বিকেলে বৈঠকে বসবেন ইউরোগ্রুপের নেতারা। এর দু’ঘণ্টা পরই হবে ইইউ'র পূর্ণ শীর্ষ সম্মেলন। এসব বৈঠকেই সিপ্রাসের প্রস্তাবের আলোকে গ্রিসের সঙ্গে ইউরো জোনের নতুন চুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
গ্রিসের ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) ঋণের উপর নির্ভরশীল। নতুন করে ঋণ না পাওয়ায় তারল্য সংকটের কারণে ব্যাংকগুলো বন্ধ হয়ে রয়েছে। এখন সিপ্রাসের দেওয়ার প্রস্তাবটিকেই গ্রিসের অর্থ ব্যবস্থা ভেঙে পড়া ঠেকানোর শেষ সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর দেওয়ার প্রস্তাবটিকে ‘পূর্ণাঙ্গ’ বলে অভিহিত করে। ফলে গ্রিসের পার্লামেন্টে প্রস্তাবটি সর্মথন পাওয়ায় এর গ্রহণযোগ্যতা আরো বাড়লো।
শনিবার ব্রাসেলসে ইউরো জোনের অর্থমন্ত্রীদের বৈঠকে সিপ্রাসের প্রস্তাবটি নিয়ে আলোচনা করা হবে। এরপর রোববার বিকেলে বৈঠকে বসবেন ইউরোগ্রুপের নেতারা। এর দু’ঘণ্টা পরই হবে ইইউ'র পূর্ণ শীর্ষ সম্মেলন। এসব বৈঠকেই সিপ্রাসের প্রস্তাবের আলোকে গ্রিসের সঙ্গে ইউরো জোনের নতুন চুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা রয়েছে।
গ্রিসের ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) ঋণের উপর নির্ভরশীল। নতুন করে ঋণ না পাওয়ায় তারল্য সংকটের কারণে ব্যাংকগুলো বন্ধ হয়ে রয়েছে। এখন সিপ্রাসের দেওয়ার প্রস্তাবটিকেই গ্রিসের অর্থ ব্যবস্থা ভেঙে পড়া ঠেকানোর শেষ সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
No comments