নন্দীগ্রামে ছাত্রী ধর্ষণ ৫০০০০ টাকা জরিমানা
বগুড়ার নন্দীগ্রামে বিয়ের প্রলোভনে নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ২৪শে জুন এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে ধর্ষিতার পরিবার থানায় মামলা করতে গেলে স্থানীয় মাতবররা বাধা দেন। পরে গ্রাম্য সালিশে ধর্ষকের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে বিষয়টি দামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করে। এতে ধর্ষিতার পরিবার ক্ষুব্ধ হয়।
জানা গেছে, নন্দীগ্রাম উপজেলার ১নং বুড়ইল ইউনিয়নের তুলাশন গ্রামের ১৫ বছর বয়সী ওই মেয়েকে ভালবাসে একই গ্রামের আবদুল হান্নানের ছেলে নাজমুল হোসেন (১৮)। সে গত ২৪শে জুন রাত ১১টায় ওই ছাত্রীকে বিয়ে করার কথা বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। ছাত্রী বাড়িতে ফিরে বিষয়টি বাড়ির লোকদের জানায়। তারা ওই ঘটনার বিষয়ে থানায় মামলা করতে চাইলে মাতবররা গ্রাম্য সালিশে আপস করে দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তার পর গত ২৬শে জুন রাতে গ্রাম্য সালিশে নাজমুল হোসেনের সঙ্গে ওই মেয়ের বিয়ে দেয়ার বদলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এতে ওই মেয়ে ও তার পরিবারের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। এ বিষয়ে থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) শওকত কবির বলেন, বিষয়টি শুনেছি। তবে থানায় আসেনি। অভিযোগ পাওয়া মাত্রই মামলা রেকর্ড করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা গেছে, নন্দীগ্রাম উপজেলার ১নং বুড়ইল ইউনিয়নের তুলাশন গ্রামের ১৫ বছর বয়সী ওই মেয়েকে ভালবাসে একই গ্রামের আবদুল হান্নানের ছেলে নাজমুল হোসেন (১৮)। সে গত ২৪শে জুন রাত ১১টায় ওই ছাত্রীকে বিয়ে করার কথা বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। ছাত্রী বাড়িতে ফিরে বিষয়টি বাড়ির লোকদের জানায়। তারা ওই ঘটনার বিষয়ে থানায় মামলা করতে চাইলে মাতবররা গ্রাম্য সালিশে আপস করে দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তার পর গত ২৬শে জুন রাতে গ্রাম্য সালিশে নাজমুল হোসেনের সঙ্গে ওই মেয়ের বিয়ে দেয়ার বদলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এতে ওই মেয়ে ও তার পরিবারের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। এ বিষয়ে থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) শওকত কবির বলেন, বিষয়টি শুনেছি। তবে থানায় আসেনি। অভিযোগ পাওয়া মাত্রই মামলা রেকর্ড করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
No comments