ড্রোন দিয়ে গর্ভপাতের বড়ি বিলি!
ড্রোনটির দুপাশে বেঁধে দেওয়া হয়েছে দুই প্যাকেট গর্ভপাতের বড়ি। ছবি: এএফপি। |
পোল্যান্ডে
(নির্দিষ্ট কয়েকটি কারণ ছাড়া) গর্ভপাত নিষিদ্ধ। দেশটির এই নিষেধাজ্ঞার
বিরোধিতা করে নারী অধিকার বিষয়ক একটি ডাচ সংগঠন জার্মানি থেকে ড্রোন দিয়ে
সেখানকার নারীদের কাছে গর্ভপাতের বড়ি পাঠিয়েছে।
আজ শনিবার বিবিসির খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
খবরে জানানো হয়, উইমেন অন ওয়েবস নামের একটি সংগঠন জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহর থেকে ড্রোনটি পাঠায়। পোল্যান্ডের সীমান্তবর্তী শহর স্লাবিচ শহরে সেটি অবতরণ করে। স্লাবিচে আগে থেকেই পোল্যান্ডের সদ্য অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়া দুজন নারী অপেক্ষা করছিলেন। ড্রোনটি অবতরণ করলে তাঁরা ড্রোনের সঙ্গে পাঠানো বড়িগুলো গ্রহণ করেন।
পোল্যান্ডে সফলভাবে ওষুধগুলো পৌঁছানোর পর উইমেন অন ওয়েবস তাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতিতে বলেছে, ‘ড্রোন ওড়ার পর জার্মান পুলিশ এতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু সেটি পোল্যান্ডে নিরাপদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। জার্মান পুলিশ ড্রোনটির নিয়ন্ত্রক এবং একটি ব্যক্তিগত আইপ্যাড বাজেয়াপ্ত করে। তাঁরা এটিকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে অভিযোগ আনে। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে এটাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে তা পরিষ্কার নয়। একজন ডাক্তারের পরামর্শমতে এ ওষুধগুলো সরবরাহ করা হয়েছে।’ সংগঠনটি বলেছে, যে এলাকায় ড্রোনটি অবতরণ করেছে সেটি পোল্যান্ড এবং জার্মানি—এই দুই দেশেরই অধিভুক্ত শেনজেন এলাকায় পড়েছে।
উল্লেখ্য ১৯৯৩ সাল থেকে পোল্যান্ডে গর্ভপাত আইনত নিষিদ্ধ।
কমিউনিস্ট শাসনের সময় পোল্যান্ডে গর্ভপাতের বিরুদ্ধে কোনো আইন না থাকলেও ১৯৯৩ সালে এ আইন করা হয়। তবে ধর্ষণ এবং নিকট স্বজনদের মধ্যে যৌন সম্পর্কের ফলে গর্ভধারণ, ভ্রূণের বিকলাঙ্গতা এবং মায়ের ঝুঁকি আছে এমন ঘটনাগুলোতে গর্ভপাত ঘটানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে দেশটিতে।
উইমেন অব ওয়েবস নেদারল্যান্ডসের একটি দল যারা যে সব দেশে গর্ভপাত আইনত নিষিদ্ধ সে সব দেশে গর্ভপাতের বড়ি সরবরাহ করে থাকে। এর আগে তারা নৌকার মাধ্যমে পর্তুগাল, স্পেন, আয়ারল্যান্ড এবং পোল্যান্ডে এই বড়ি সরবরাহ করেছে। তবে ড্রোনের মাধ্যমে এই প্রথম তাঁরা কোনো দেশে এই ধরনের অভিযান পরিচালনা করল।
আজ শনিবার বিবিসির খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
খবরে জানানো হয়, উইমেন অন ওয়েবস নামের একটি সংগঠন জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহর থেকে ড্রোনটি পাঠায়। পোল্যান্ডের সীমান্তবর্তী শহর স্লাবিচ শহরে সেটি অবতরণ করে। স্লাবিচে আগে থেকেই পোল্যান্ডের সদ্য অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়া দুজন নারী অপেক্ষা করছিলেন। ড্রোনটি অবতরণ করলে তাঁরা ড্রোনের সঙ্গে পাঠানো বড়িগুলো গ্রহণ করেন।
পোল্যান্ডে সফলভাবে ওষুধগুলো পৌঁছানোর পর উইমেন অন ওয়েবস তাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতিতে বলেছে, ‘ড্রোন ওড়ার পর জার্মান পুলিশ এতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু সেটি পোল্যান্ডে নিরাপদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। জার্মান পুলিশ ড্রোনটির নিয়ন্ত্রক এবং একটি ব্যক্তিগত আইপ্যাড বাজেয়াপ্ত করে। তাঁরা এটিকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে অভিযোগ আনে। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে এটাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে তা পরিষ্কার নয়। একজন ডাক্তারের পরামর্শমতে এ ওষুধগুলো সরবরাহ করা হয়েছে।’ সংগঠনটি বলেছে, যে এলাকায় ড্রোনটি অবতরণ করেছে সেটি পোল্যান্ড এবং জার্মানি—এই দুই দেশেরই অধিভুক্ত শেনজেন এলাকায় পড়েছে।
উল্লেখ্য ১৯৯৩ সাল থেকে পোল্যান্ডে গর্ভপাত আইনত নিষিদ্ধ।
কমিউনিস্ট শাসনের সময় পোল্যান্ডে গর্ভপাতের বিরুদ্ধে কোনো আইন না থাকলেও ১৯৯৩ সালে এ আইন করা হয়। তবে ধর্ষণ এবং নিকট স্বজনদের মধ্যে যৌন সম্পর্কের ফলে গর্ভধারণ, ভ্রূণের বিকলাঙ্গতা এবং মায়ের ঝুঁকি আছে এমন ঘটনাগুলোতে গর্ভপাত ঘটানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে দেশটিতে।
উইমেন অব ওয়েবস নেদারল্যান্ডসের একটি দল যারা যে সব দেশে গর্ভপাত আইনত নিষিদ্ধ সে সব দেশে গর্ভপাতের বড়ি সরবরাহ করে থাকে। এর আগে তারা নৌকার মাধ্যমে পর্তুগাল, স্পেন, আয়ারল্যান্ড এবং পোল্যান্ডে এই বড়ি সরবরাহ করেছে। তবে ড্রোনের মাধ্যমে এই প্রথম তাঁরা কোনো দেশে এই ধরনের অভিযান পরিচালনা করল।
No comments