ভারতের 'আড়িপাতার' নিন্দায় এইচআরডাব্লিউ
টেলিফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ওপর
নজরদারির জন্য ভারতের ঘোষিত পদ্ধতিকে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও বাকস্বাধীনতার
ওপর হুমকি হিসেবে উল্লেখ করেছে নিউ ইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডাব্লিউ)।
গত এপ্রিলে ভারত
সরকার টেলিযোগাযোগ খাত নজরদারিতে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি (সিএমএস)
চালু করে। এ পদ্ধতি পুরোদমে চালুর আগে এ ব্যাপারে প্রকাশ্যে জনমত যাচাইয়ের
দাবি তুলেছে এইচআরডাব্লিউ। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি এ দাবি
জানায়।
জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) ও কর কর্মকর্তাদের সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের টেলিযোগাযোগে নজরদারির সুযোগ করে দিতে সিএমএস পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দেওয়া হয়। গত বছরের শেষের দিকে পার্লামেন্টে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, গত এপ্রিল থেকে সরকার এ পদ্ধতি ব্যবহার করতে শুরু করেছে। যদিও সরকারের তরফ থেকে বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়নি। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েব সাইট ও অন্যান্য ওয়েবসাইটে মন্তব্যের সূত্র ধরে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করার পর সরকার তীব্র সমালোচনার শিকার হয়। যদিও তথ্য-প্রযুক্তিমন্ত্রী মিলিন্দ দেওড়া বলেন, আইনানুগ পদ্ধতিতেই টেলিফোন ও ইন্টারনেটে নজরদারি চালানো হবে। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) ও কর কর্মকর্তাদের সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের টেলিযোগাযোগে নজরদারির সুযোগ করে দিতে সিএমএস পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দেওয়া হয়। গত বছরের শেষের দিকে পার্লামেন্টে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, গত এপ্রিল থেকে সরকার এ পদ্ধতি ব্যবহার করতে শুরু করেছে। যদিও সরকারের তরফ থেকে বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়নি। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েব সাইট ও অন্যান্য ওয়েবসাইটে মন্তব্যের সূত্র ধরে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করার পর সরকার তীব্র সমালোচনার শিকার হয়। যদিও তথ্য-প্রযুক্তিমন্ত্রী মিলিন্দ দেওড়া বলেন, আইনানুগ পদ্ধতিতেই টেলিফোন ও ইন্টারনেটে নজরদারি চালানো হবে। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments