সিউল ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে হটলাইন ফের চালু
দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে টেলিফোন হটলাইন
গতকাল শুক্রবার আবার খুলে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। সম্পর্কের অবনতির কারণে গত
মার্চে উত্তর কোরীয় সরকার এ হটলাইন বন্ধ করে দিয়েছিল।
গত
বৃহস্পতিবার সিউলকে (দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী) সরাসরি আলোচনায় বসার প্রস্তাব
দেওয়ার এক দিন পরই হটলাইন খুলে দিল পিয়ংইয়ং (উত্তর কোরিয়ার রাজধানী)। দুই
কোরিয়ার যৌথ শিল্পাঞ্চল কিয়াসং খুলে দেওয়ার ব্যাপারে আগামীকাল রবিবার
কর্মকর্তা পর্যায়ের বৈঠক ও আগামী বৃহস্পতিবার মন্ত্রী পর্যায়ের মূল বৈঠক
হওয়ার কথা রয়েছে।
দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনার জের ধরে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে হটলাইন বিচ্ছিন্ন করে পিয়ংইয়ং। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক বন্ধ থাকলেও যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ছিল এ হটলাইন। হটলাইনটি চালুর বিষয়টি দুই কোরিয়ার মধ্যে আসন্ন উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের আগে একটি ইতিবাচক ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
২০০৭ সাল থেকে দুই কোরিয়ার মধ্যে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক ও ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কর্মকর্তা পর্যায়ের বৈঠক বন্ধ আছে। গত ফেব্রুয়ারিতে উত্তর কোরিয়া তৃতীয়বারের মতো পরমাণু পরীক্ষা চালায়। এরপর দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে তাদের সম্পর্কের চরম অবনতি হয়। কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ায় হামলার হুমকি দেন উত্তর কোরীয় নেতারা। জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা এবং সিউল ও ওয়াশিংটন যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করলে পিয়ংইয়ং ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায়। গত মার্চে সিউলের সঙ্গে হটলাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এপ্রিলের শুরুতে কিয়াসংয়ে কর্মরত দক্ষিণ কোরীয় শ্রমিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কিয়াসং আবারও চালুর ব্যাপারে আলোচনার জন্য সিউলের পক্ষ থেকে কয়েক দফা প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় পিয়ংইয়ং। গত বৃহস্পতিবার অপ্রত্যাশিতভাবে সিউলকে আলোচনার প্রস্তাব দেয় পিয়ংইয়ং। সিউলও প্রস্তাবে সম্মতি জানায়। আগামী বৃহস্পতিবার সিউলে দুই দেশের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। যদিও সিউলের অভিমত ছিল, দুই কোরিয়ার মধ্যবর্তী অসামরিক এলাকা পানমুনজম গ্রাম এ বৈঠকের জন্য আদর্শ স্থান হবে। বৃহস্পতিবারের বৈঠকের আগেই আগামীকাল রবিবার কর্মকর্তা পর্যায়ের আরেকটি বৈঠকের প্রস্তাব দেয় পিয়ংইয়ং। কিয়াসং খুলে দেওয়ার ব্যাপারে আলোচনার এ প্রস্তাবও গ্রহণ করেছে সিউল। সূত্র : এএফপি।
দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনার জের ধরে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে হটলাইন বিচ্ছিন্ন করে পিয়ংইয়ং। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক বন্ধ থাকলেও যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ছিল এ হটলাইন। হটলাইনটি চালুর বিষয়টি দুই কোরিয়ার মধ্যে আসন্ন উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের আগে একটি ইতিবাচক ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
২০০৭ সাল থেকে দুই কোরিয়ার মধ্যে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক ও ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কর্মকর্তা পর্যায়ের বৈঠক বন্ধ আছে। গত ফেব্রুয়ারিতে উত্তর কোরিয়া তৃতীয়বারের মতো পরমাণু পরীক্ষা চালায়। এরপর দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে তাদের সম্পর্কের চরম অবনতি হয়। কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ায় হামলার হুমকি দেন উত্তর কোরীয় নেতারা। জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা এবং সিউল ও ওয়াশিংটন যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করলে পিয়ংইয়ং ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায়। গত মার্চে সিউলের সঙ্গে হটলাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এপ্রিলের শুরুতে কিয়াসংয়ে কর্মরত দক্ষিণ কোরীয় শ্রমিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কিয়াসং আবারও চালুর ব্যাপারে আলোচনার জন্য সিউলের পক্ষ থেকে কয়েক দফা প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় পিয়ংইয়ং। গত বৃহস্পতিবার অপ্রত্যাশিতভাবে সিউলকে আলোচনার প্রস্তাব দেয় পিয়ংইয়ং। সিউলও প্রস্তাবে সম্মতি জানায়। আগামী বৃহস্পতিবার সিউলে দুই দেশের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। যদিও সিউলের অভিমত ছিল, দুই কোরিয়ার মধ্যবর্তী অসামরিক এলাকা পানমুনজম গ্রাম এ বৈঠকের জন্য আদর্শ স্থান হবে। বৃহস্পতিবারের বৈঠকের আগেই আগামীকাল রবিবার কর্মকর্তা পর্যায়ের আরেকটি বৈঠকের প্রস্তাব দেয় পিয়ংইয়ং। কিয়াসং খুলে দেওয়ার ব্যাপারে আলোচনার এ প্রস্তাবও গ্রহণ করেছে সিউল। সূত্র : এএফপি।
No comments