আলোচনার আর কোনো সুযোগ নেই : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ
হাসিনা বলেছেন, সংসদে দেওয়া মুলতবি প্রস্তাব প্রত্যাহার করে বিএনপি আলোচনার
রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছে। ফলে এর আর কোনো সুযোগ নেই। তবু চলতি বাজেট
অধিবেশনে অংশ নিয়ে বিএনপিকে তাদের বক্তব্য তুলে ধরার পরামর্শ দেন শেখ
হাসিনা।
গতকাল শুক্রবার ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা
সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী নির্বাচন
প্রসঙ্গে দৃঢ়কণ্ঠে শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিকভাবে
হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার জন্য অন্তত একবার এ
ধারা শুরু করতে হবে। এ সময় বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, 'সংঘাতের পথ
পরিহার করুন।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আলোচনার জন্য বিএনপি সংসদে মুলতবি প্রস্তাব দেয়; যদিও এ ইস্যুতে আইন অনুযায়ী মুলতবি প্রস্তাব হয় না। তার পরও কার্য উপদেষ্টা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নিলাম, স্পিকারকে দায়িত্ব দিলাম বিএনপির এ প্রস্তাব কার্যপ্রণালী বিধিতে অন্তর্ভুক্ত করতে। আমরা এ প্রস্তাবের ওপর আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নিলাম।' তিনি বলেন, 'আমরা যখন এ সিদ্ধান্ত নিই, বিএনপি তখন তাদের প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নেয়।' এটা প্রত্যাহার করে তারা জনগণের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে বলে দাবি করেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, তারা আসলে কী চায়? তিনি বলেন, 'এর আগে যখন আলোচনার কথা বললাম, বিএনপি নেত্রী ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে বললেন, আমি নাকি পালাবার পথ পাব না।' বিএনপি নেতার কাছে প্রশ্ন, 'পালাবার পথ কাকে খুঁজতে হবে।'
এবারের বাজেট সর্ববৃহৎ দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'যাঁরা এ বাজেট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন তাঁদের উদ্দেশে বলতে চাই, আমাদের সরকার প্রতিটি পদক্ষেপ পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রহণ করে। বাজেট বাস্তবায়নে আমরা সক্ষম হব।' বাজেটকে রাজস্ব আদায়ের ওপর নির্ভরশীল দাবি করে যাঁরা সমালোচনা করছেন তাঁদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, 'অবশ্যই এ বাজেট রাজস্ব আদায়ের ওপর নির্ভরশীল। রাজস্ব আদায় করেই দেশের উন্নয়ন করব। সারা জীবন অন্যের কাছে হাত পেতে চলব নাকি? আমরা আত্মনির্ভরশীল হলে কনসালট্যান্সি ফি পাবেন না বলেই এসব কথা বলেন তাঁরা।' তিনি বলেন, 'আমরা চাই বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে চলবে, দুই হাত পেতে নয়। যে বাজেট দিয়েছি, তা বাস্তবায়নের ক্ষমতা আমাদের সরকার রাখে। কারণ আমাদের সরকারের দক্ষতা রয়েছে, আমরা সুশাসন নিশ্চিত করেছি।'
হেফাজতের কর্মসূচির দিন পুলিশের অভিযানে কোনো লাশ পড়েনি দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, হাইতিতে ভূমিকম্পে নিহতদের ছবি দিয়ে বিএনপি-জামায়াত মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। তিনি বলেন, এরা কি না পারে? মসজিদে আগুন, কোরআন পোড়ানো, কাবা শরিফের গিলাফ পরিবর্তনের ছবি দিয়ে অপপ্রচার চালায়। তাদের তো ছেড়ে দেব না।
এখনো পরাজিত শক্তির প্রেতাত্মারা বিদ্যমান দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, 'দেশের শান্তি ও উন্নয়ন তাদের পছন্দ নয়। ওয়ান-ইলেভেনেও ষড়যন্ত্র হয়েছিল, এ দেশে নির্বাচন হবে না, আর্মি ব্যাকড সরকার থাকবে। অনেক জ্ঞানী, গুণী, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রাজনীতিবিদরা তখন পরামর্শ দেন। তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এক সেট উপদেষ্টা চলে যান, এক সেট আসেন। চলে আসেন ফখরুদ্দীন সাহেবরা। তৈরি হয় কিংস পার্টি। অনেক জ্ঞানী, গুণী, আঁতেল ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সংবিধান বিশেষজ্ঞ ফতোয়া দেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার একবারে কিয়ামত পর্যন্ত থাকতে পারবে। আওয়ামী লীগ যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সে জন্যই এসব ফতোয়া।'
বিএনপি গণতান্ত্রিক দল নয়, সমঝোতায় বিশ্বাসী নয় : আশরাফ
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেভাবে হবে। তিনি বলেন, ব্রিটেন, কানাডা ও জাপানে যদি এভাবে নির্বাচন বৈধ হয়, তাহলে বাংলাদেশে হবে না কেন।
নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে প্রধান বিরোধী দল সরকারের আলোচনার আহ্বানে সাড়া না দেওয়ায় দলটির সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, বিএনপির জন্মই তাদের আজন্ম পাপ। তাদের জন্ম স্বৈরাচারের গর্ভে। তারা গণতান্ত্রিক দল নয়। তাই তারা সমঝোতায় বিশ্বাসী নয়।
আশরাফ বলেন, 'আলোচনার কথা আর কত বলব। প্রধানমন্ত্রীসহ আমাদের শতবার আলোচনার আহ্বানে তাঁরা সাড়া দেননি। তাঁরা চান দুধ, ভাত, কলা খালেদা জিয়ার সামনে নিয়ে খেতে দিতে হবে। ক্ষমতা কি খাওয়ানো যায়?'
'মধ্যরাতের' টক শোর বক্তাদের সমালোচনা করে আশরাফ বলেন, কথা বলেই যাঁরা জীবিকা নির্বাহ করেন, তাঁদের ওপর দেশের জনগণের আস্থা নেই। আক্ষেপ করে তিনি বলেন, 'কেন যে এতগুলো টেলিভিশনের লাইসেন্স দিলাম। এত টক শো। ইউরোপ-আমেরিকাতেও এত টক শো হয় না। এসব টক শোর বক্তাদের ইতিহাসটা কী? ব্যর্থতার ইতিহাস। তাঁরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন; কিন্তু একটা নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারেননি।'
আশরাফ বলেন, গণতন্ত্রের কথা বলায় শেখ হাসিনাকে জেলে যেতে হয়েছে। আকবরকে (ড. আকবর আলি খান) তো যেতে হয়নি। তাঁদের তো এক দিনও বিচারিক আদালতে হাজিরা দিতে হয়নি।
এ সময় সাংবিধানিকভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেন আশরাফ। তিনি বলেন, '১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়াকে একদলীয় নির্বাচন করে রাতারাতি সংবিধান সংশোধন করে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছিল। আমরা যদি করি, এ ধরনের পরিস্থিতি হবে না। আমরা সবাইকে নিয়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করব। আওয়ামী লীগ কোনো দিন বাংলাদেশের মানুষের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে না।'
সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, নূহ-উল-আলম লেনিন, মাহবুব-উল-আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. হারুন অর রশীদ, হাবিবুর রহমান সিরাজ, সিমিন হোসেন রিমি, এম এ আজিজ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, আমিনুল ইসলাম আমিন ও আসাদুজ্জামান খান কামাল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আলোচনার জন্য বিএনপি সংসদে মুলতবি প্রস্তাব দেয়; যদিও এ ইস্যুতে আইন অনুযায়ী মুলতবি প্রস্তাব হয় না। তার পরও কার্য উপদেষ্টা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নিলাম, স্পিকারকে দায়িত্ব দিলাম বিএনপির এ প্রস্তাব কার্যপ্রণালী বিধিতে অন্তর্ভুক্ত করতে। আমরা এ প্রস্তাবের ওপর আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নিলাম।' তিনি বলেন, 'আমরা যখন এ সিদ্ধান্ত নিই, বিএনপি তখন তাদের প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নেয়।' এটা প্রত্যাহার করে তারা জনগণের সঙ্গেও প্রতারণা করেছে বলে দাবি করেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, তারা আসলে কী চায়? তিনি বলেন, 'এর আগে যখন আলোচনার কথা বললাম, বিএনপি নেত্রী ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে বললেন, আমি নাকি পালাবার পথ পাব না।' বিএনপি নেতার কাছে প্রশ্ন, 'পালাবার পথ কাকে খুঁজতে হবে।'
এবারের বাজেট সর্ববৃহৎ দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'যাঁরা এ বাজেট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন তাঁদের উদ্দেশে বলতে চাই, আমাদের সরকার প্রতিটি পদক্ষেপ পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রহণ করে। বাজেট বাস্তবায়নে আমরা সক্ষম হব।' বাজেটকে রাজস্ব আদায়ের ওপর নির্ভরশীল দাবি করে যাঁরা সমালোচনা করছেন তাঁদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, 'অবশ্যই এ বাজেট রাজস্ব আদায়ের ওপর নির্ভরশীল। রাজস্ব আদায় করেই দেশের উন্নয়ন করব। সারা জীবন অন্যের কাছে হাত পেতে চলব নাকি? আমরা আত্মনির্ভরশীল হলে কনসালট্যান্সি ফি পাবেন না বলেই এসব কথা বলেন তাঁরা।' তিনি বলেন, 'আমরা চাই বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে চলবে, দুই হাত পেতে নয়। যে বাজেট দিয়েছি, তা বাস্তবায়নের ক্ষমতা আমাদের সরকার রাখে। কারণ আমাদের সরকারের দক্ষতা রয়েছে, আমরা সুশাসন নিশ্চিত করেছি।'
হেফাজতের কর্মসূচির দিন পুলিশের অভিযানে কোনো লাশ পড়েনি দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, হাইতিতে ভূমিকম্পে নিহতদের ছবি দিয়ে বিএনপি-জামায়াত মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। তিনি বলেন, এরা কি না পারে? মসজিদে আগুন, কোরআন পোড়ানো, কাবা শরিফের গিলাফ পরিবর্তনের ছবি দিয়ে অপপ্রচার চালায়। তাদের তো ছেড়ে দেব না।
এখনো পরাজিত শক্তির প্রেতাত্মারা বিদ্যমান দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, 'দেশের শান্তি ও উন্নয়ন তাদের পছন্দ নয়। ওয়ান-ইলেভেনেও ষড়যন্ত্র হয়েছিল, এ দেশে নির্বাচন হবে না, আর্মি ব্যাকড সরকার থাকবে। অনেক জ্ঞানী, গুণী, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রাজনীতিবিদরা তখন পরামর্শ দেন। তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এক সেট উপদেষ্টা চলে যান, এক সেট আসেন। চলে আসেন ফখরুদ্দীন সাহেবরা। তৈরি হয় কিংস পার্টি। অনেক জ্ঞানী, গুণী, আঁতেল ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সংবিধান বিশেষজ্ঞ ফতোয়া দেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার একবারে কিয়ামত পর্যন্ত থাকতে পারবে। আওয়ামী লীগ যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সে জন্যই এসব ফতোয়া।'
বিএনপি গণতান্ত্রিক দল নয়, সমঝোতায় বিশ্বাসী নয় : আশরাফ
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেভাবে হবে। তিনি বলেন, ব্রিটেন, কানাডা ও জাপানে যদি এভাবে নির্বাচন বৈধ হয়, তাহলে বাংলাদেশে হবে না কেন।
নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে প্রধান বিরোধী দল সরকারের আলোচনার আহ্বানে সাড়া না দেওয়ায় দলটির সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, বিএনপির জন্মই তাদের আজন্ম পাপ। তাদের জন্ম স্বৈরাচারের গর্ভে। তারা গণতান্ত্রিক দল নয়। তাই তারা সমঝোতায় বিশ্বাসী নয়।
আশরাফ বলেন, 'আলোচনার কথা আর কত বলব। প্রধানমন্ত্রীসহ আমাদের শতবার আলোচনার আহ্বানে তাঁরা সাড়া দেননি। তাঁরা চান দুধ, ভাত, কলা খালেদা জিয়ার সামনে নিয়ে খেতে দিতে হবে। ক্ষমতা কি খাওয়ানো যায়?'
'মধ্যরাতের' টক শোর বক্তাদের সমালোচনা করে আশরাফ বলেন, কথা বলেই যাঁরা জীবিকা নির্বাহ করেন, তাঁদের ওপর দেশের জনগণের আস্থা নেই। আক্ষেপ করে তিনি বলেন, 'কেন যে এতগুলো টেলিভিশনের লাইসেন্স দিলাম। এত টক শো। ইউরোপ-আমেরিকাতেও এত টক শো হয় না। এসব টক শোর বক্তাদের ইতিহাসটা কী? ব্যর্থতার ইতিহাস। তাঁরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন; কিন্তু একটা নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারেননি।'
আশরাফ বলেন, গণতন্ত্রের কথা বলায় শেখ হাসিনাকে জেলে যেতে হয়েছে। আকবরকে (ড. আকবর আলি খান) তো যেতে হয়নি। তাঁদের তো এক দিনও বিচারিক আদালতে হাজিরা দিতে হয়নি।
এ সময় সাংবিধানিকভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেন আশরাফ। তিনি বলেন, '১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়াকে একদলীয় নির্বাচন করে রাতারাতি সংবিধান সংশোধন করে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছিল। আমরা যদি করি, এ ধরনের পরিস্থিতি হবে না। আমরা সবাইকে নিয়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করব। আওয়ামী লীগ কোনো দিন বাংলাদেশের মানুষের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে না।'
সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, নূহ-উল-আলম লেনিন, মাহবুব-উল-আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. হারুন অর রশীদ, হাবিবুর রহমান সিরাজ, সিমিন হোসেন রিমি, এম এ আজিজ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, আমিনুল ইসলাম আমিন ও আসাদুজ্জামান খান কামাল।
No comments