যুক্তরাষ্ট্রে ওবামা-চিনপিং বৈঠক
চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং দুই দিনের
সফরে গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
বারাক ওবামার সঙ্গে বৈঠকে যোগ দিতেই তাঁর এ সফর। গত মার্চে চীনের
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই যুক্তরাষ্ট্রে চিনপিংয়ের প্রথম সফর।
ওয়েবসাইট হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ২৪টি অস্ত্রভাণ্ডারের তথ্য
চুরি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই দুই দেশের সম্পর্কে টানাপড়েন চলছে। তবে চীন
হ্যাকিংয়ের কথা অস্বীকার করেছে। মূলত এ উত্তেজনা নিরসনে অনানুষ্ঠানিক
বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ক্যালিফোর্নিয়ার মোজাভে এলাকায় গতকাল বিকেলে ওবামা-চিনপিংয়ের প্রথম দফা বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। আজ শনিবার দুই নেতার মধ্যে হবে দ্বিতীয় দফা বৈঠক। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বিরোধ নিষ্পত্তির একটা ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বৈঠকে সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির বিষয়টিই বেশি প্রাধান্য পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উত্তর কোরিয়া এবং এশিয়ার নিরাপত্তা ও ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়েও আলোচনা হবে। এ ছাড়া শান্তিতে নোবেল বিজয়ী লিউ শিয়াওবোসহ ১৬ চীনা শীর্ষ বন্দিকে মুক্তি দিতে চীনের প্রতি আহবান জানাতে ওবামাকে অনুরোধ করেছে মার্কিন আইনপ্রণেতা ও মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো।
মেক্সিকো সফর শেষে স্ত্রী পেং লিউয়ানকে নিয়ে বৃহস্পতিবার ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছেন চিনপিং। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগে চিনপিং দম্পতি ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, কোস্টারিকা ও মেক্সিকো সফর করেন।
রাশিয়ায় আগামী সেপ্টেম্বরে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বৈঠকে ওবামা ও চিনপিংয়ের মধ্যে দেখা হওয়ার কথা ছিল। তবে দুই দেশের মধ্যে চলমান বিরোধ মেটাতেই তড়িঘড়ি অনানুষ্ঠানিক এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অনানুষ্ঠানিক হলেও দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে এ বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ওবামা-চিনপিংয়ের বৈঠক প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা চীনের অন্ধ আইনজীবী চেন গুয়াংচেন বলেছেন, 'ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব মজবুত করতেই দুই নেতা আলোচনায় বসছেন_বিষয়টি এমন নয়। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের লক্ষ্য নিয়েই তাঁরা বৈঠকে বসছেন। ওবামার ব্যবসাকেন্দ্রিক কূটনীতির পরিবর্তে মানবাধিকার রক্ষাকেন্দ্রিক কূটনীতি নেওয়া উচিত।' সূত্র : এএফপি।
ক্যালিফোর্নিয়ার মোজাভে এলাকায় গতকাল বিকেলে ওবামা-চিনপিংয়ের প্রথম দফা বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। আজ শনিবার দুই নেতার মধ্যে হবে দ্বিতীয় দফা বৈঠক। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বিরোধ নিষ্পত্তির একটা ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বৈঠকে সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির বিষয়টিই বেশি প্রাধান্য পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উত্তর কোরিয়া এবং এশিয়ার নিরাপত্তা ও ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়েও আলোচনা হবে। এ ছাড়া শান্তিতে নোবেল বিজয়ী লিউ শিয়াওবোসহ ১৬ চীনা শীর্ষ বন্দিকে মুক্তি দিতে চীনের প্রতি আহবান জানাতে ওবামাকে অনুরোধ করেছে মার্কিন আইনপ্রণেতা ও মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো।
মেক্সিকো সফর শেষে স্ত্রী পেং লিউয়ানকে নিয়ে বৃহস্পতিবার ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছেন চিনপিং। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগে চিনপিং দম্পতি ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, কোস্টারিকা ও মেক্সিকো সফর করেন।
রাশিয়ায় আগামী সেপ্টেম্বরে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বৈঠকে ওবামা ও চিনপিংয়ের মধ্যে দেখা হওয়ার কথা ছিল। তবে দুই দেশের মধ্যে চলমান বিরোধ মেটাতেই তড়িঘড়ি অনানুষ্ঠানিক এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অনানুষ্ঠানিক হলেও দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে এ বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ওবামা-চিনপিংয়ের বৈঠক প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা চীনের অন্ধ আইনজীবী চেন গুয়াংচেন বলেছেন, 'ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব মজবুত করতেই দুই নেতা আলোচনায় বসছেন_বিষয়টি এমন নয়। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের লক্ষ্য নিয়েই তাঁরা বৈঠকে বসছেন। ওবামার ব্যবসাকেন্দ্রিক কূটনীতির পরিবর্তে মানবাধিকার রক্ষাকেন্দ্রিক কূটনীতি নেওয়া উচিত।' সূত্র : এএফপি।
No comments