উন্নয়ন অন্বেষণের বিশ্লেষণ-বিনিয়োগ মন্দায় প্রবৃদ্ধি ৭.২ শতাংশ সম্ভব নয়
২০১৩-১৪ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের
প্রস্তাবিত ৭.২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন বর্তমান বাস্তবতায় সম্ভব নয় বলে মনে
করে বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান 'উন্নয়ন অন্বেষণ'। এ ছাড়া থোক বরাদ্দের মতো
কিছু খাতে যে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তাতে অর্থনীতির কার্যক্ষমতা কমে যেতে
পারে।
প্রস্তাবিত বাজেট মূল্যায়ন করে সংস্থাটি বলেছে, ৭.২
শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য পূর্ববর্তী বছর থেকে ১.১৭
শতাংশীয় পয়েন্ট হারে প্রবৃদ্ধি দরকার। বিগত ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ
বছরওয়ারি প্রবৃদ্ধি লক্ষ করা যায় ২০১০-১১ অর্থবছরে ০.৮ শতাংশীয় পয়েন্ট।
উন্নয়ন অন্বেষণের প্রাক্কলন মতে, সরকারের ৭.২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে ৩২.০৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ দরকার অথবা ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাতের মাত্রা (ইনক্রিমেন্টাল ক্যাপিটাল আউটপুট রেশিও) ৩.৭৩ শতাংশে নামাতে হবে। এ অবস্থায় প্রস্তাবিত প্রবৃদ্ধি অর্জনযোগ্য নয় বলে মনে করে উন্নয়ন অন্বেষণ। বিনিয়োগ মন্দাবস্থাকে প্রবৃদ্ধির প্রধান অন্তরায় উল্লেখ করে উন্নয়ন অন্বেষণ বলছে, 'ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাত' ২০১১-১২ অর্থবছরে ৪.২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০১২-১৩ অর্থবছরে ৪.৪৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ এ বৃদ্ধি মোট দেশজ উৎপাদনের ১ শতাংশ বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক বিনিয়োগ প্রয়োজন।
এ প্রসঙ্গে উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপারসন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর গতকাল শুক্রবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাতের মাত্রা অনেক দূরে গেছে, যা মোকাবিলার জন্য ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে অথবা বিনিয়োগের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মাধ্যমে সেটাকে কমিয়ে আনতে হবে। এটাই এবারের বাজেটের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।' ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাত বেড়ে যাওয়াকেই প্রবৃদ্ধি ৬ থেকে ৭ শতাংশে না যাওয়ার মূল কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখন থেকেই এ সমস্যার সমাধান না করা গেলে প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের ওপরে নেওয়া সম্ভব হবে না।
উন্নয়ন অন্বেষণ বাজেট পর্যালোচনায় আরো বলেছে, নির্বাচনী বছরে সরকারের সুযোগসন্ধানী নীতির প্রমাণ এরই মধ্যে থোক বরাদ্দের ক্ষেত্রে লক্ষ করা যাচ্ছে। ২০১২-১৩ অর্থবছরের থোক বরাদ্দ ৪২৩ কোটি টাকা ৩৪৬.১০ শতাংশ হারে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বেড়ে এক হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০০০-০১ অর্থবছরের পর বিনিয়োগের সর্বোচ্চ বৃদ্ধির হার ২০১০-১১-তে লক্ষ করা যায় এবং এই হার মাত্র ০.৮০ শতাংশীয় পয়েন্ট ছিল। এ ছাড়া বর্তমানে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের পার্থক্য বেড়ে যাওয়ায় পুঁজি বহির্গমন মাত্রা বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সঞ্চয় ও বিনিয়োগের পার্থক্য ২০১২-১৩ অর্থবছরে ২.৭ শতাংশে অবস্থান করছে।
বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি মূলত ভোগনির্ভর। এ পর্যবেক্ষণ থেকে উন্নয়ন অন্বেষণ বলেছে, জিডিপির শতাংশ হিসাবে পরিবারের চূড়ান্ত খরচ উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বেশ বেশি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এ হার ৭৮ শতাংশ এবং ভারত ও চীনে যথাক্রমে ৫৯ ও ৩৪ শতাংশ।
উন্নয়ন অন্বেষণ বর্তমান সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি থেকে বেরিয়ে আর্থিক ও রাজস্বনীতির মধ্যে সামঞ্জস্য বিধানের সুপারিশ করছে। কারণ সংকোচনমূলক নীতি বিনিয়োগ চাহিদা কমিয়ে উৎপাদন হ্রাস করছে। ফলে প্রবৃদ্ধি যেমন ব্যাহত হচ্ছে, অন্যদিকে বেকারত্ব বাড়ছে।
রাজস্ব ভারসাম্যের উন্নতির জন্য গবেষণাপ্রতিষ্ঠানটি কর কাঠামোর ব্যাপক সংস্কার চেয়েছে। প্রগতিশীল কর কাঠামোর প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ এবং করজাল বৃদ্ধি ও ফাঁকি রোধের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা শক্তিশালীকরণের প্রস্তাব করেছে।
প্রবৃদ্ধি : বাংলাদেশের অর্থনীতিতে দুই বছর ধরে প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে নিম্নমুখী গতি লক্ষ করা গেছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে ৬.৭১ শতাংশের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জিত হয়েছে ৬.২৩ শতাংশ। আবার ২০১২-১৩ অর্থবছরের ৭.২০ শতাংশের পরিবর্তে অর্জিত হয়েছে মাত্র ৬.০৩ শতাংশ। বর্তমান অর্থবছরের ৯ মাসে বাস্তবায়িত হয়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির মাত্র ৪৯ শতাংশ।
উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে রাজস্বনীতির কার্যকারিতা : গবেষণাপ্রতিষ্ঠানটি মনে করে, সরকারের লক্ষ্যগুলো অর্জনের ক্ষেত্রে একটি দক্ষ ও সুবিবেচনাবোধপ্রসূত রাজস্বনীতি বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি ও বণ্টনের ক্ষেত্রে ভালো ফল বয়ে আনতে পারে। কিন্তু এই বাজেটের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, সরকার তার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হতে পারে। এ ছাড়া থোক বরাদ্দ অর্থনীতির কার্যকারিতা কমাতে পারে।
বিনিয়োগ ও সঞ্চয় : উন্নয়ন অন্বেষণ মনে করে, প্রয়োজনের তুলনায় বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যর্থ হয়েছে। যদিও মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) বিনিয়োগের অংশ ৩০ শতাংশ হারে বেড়ে ২০১২-১৩ অর্থবছরে ২৬.৮ শতাংশে পৌঁছেছে। আর বেসরকারি বিনিয়োগ ২০১১-১২ অর্থবছরে ২০ শতাংশ থেকে কমে ২০১২-১৩-তে দাঁড়িয়েছে ১৯ শতাংশে। একই সঙ্গে জাতীয় সঞ্চয় ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিস্তর ফারাক দেখা যাচ্ছে এবং ২০১১-১২ ও ২০১২-১৩ অর্থবছরের মাঝে ফারাক দাঁড়িয়েছে ২.৭ শতাংশ, যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিনিয়োগ ক্ষমতার অপূর্ণ ব্যবহার নির্দেশ করে।
রাজস্ব ভারসাম্য : জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ২০০৯-১০-এর পর ২০১২-১৩ অর্থবছরে রাজস্ব সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। ঘাটতি অর্থায়নের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ভর্তুকি ক্ষেত্রে ব্যয় হয়, যা থেকে রাজস্ব গুণক তৈরির কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশে পশ্চাৎগামী কর কাঠামো বিদ্যমান এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ধীরগতি লক্ষণীয়।
উন্নয়ন অন্বেষণের প্রাক্কলন মতে, সরকারের ৭.২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে ৩২.০৫ শতাংশ হারে বিনিয়োগ দরকার অথবা ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাতের মাত্রা (ইনক্রিমেন্টাল ক্যাপিটাল আউটপুট রেশিও) ৩.৭৩ শতাংশে নামাতে হবে। এ অবস্থায় প্রস্তাবিত প্রবৃদ্ধি অর্জনযোগ্য নয় বলে মনে করে উন্নয়ন অন্বেষণ। বিনিয়োগ মন্দাবস্থাকে প্রবৃদ্ধির প্রধান অন্তরায় উল্লেখ করে উন্নয়ন অন্বেষণ বলছে, 'ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাত' ২০১১-১২ অর্থবছরে ৪.২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০১২-১৩ অর্থবছরে ৪.৪৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ এ বৃদ্ধি মোট দেশজ উৎপাদনের ১ শতাংশ বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক বিনিয়োগ প্রয়োজন।
এ প্রসঙ্গে উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপারসন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর গতকাল শুক্রবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাতের মাত্রা অনেক দূরে গেছে, যা মোকাবিলার জন্য ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে অথবা বিনিয়োগের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মাধ্যমে সেটাকে কমিয়ে আনতে হবে। এটাই এবারের বাজেটের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।' ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ উৎপাদন অনুপাত বেড়ে যাওয়াকেই প্রবৃদ্ধি ৬ থেকে ৭ শতাংশে না যাওয়ার মূল কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখন থেকেই এ সমস্যার সমাধান না করা গেলে প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের ওপরে নেওয়া সম্ভব হবে না।
উন্নয়ন অন্বেষণ বাজেট পর্যালোচনায় আরো বলেছে, নির্বাচনী বছরে সরকারের সুযোগসন্ধানী নীতির প্রমাণ এরই মধ্যে থোক বরাদ্দের ক্ষেত্রে লক্ষ করা যাচ্ছে। ২০১২-১৩ অর্থবছরের থোক বরাদ্দ ৪২৩ কোটি টাকা ৩৪৬.১০ শতাংশ হারে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বেড়ে এক হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০০০-০১ অর্থবছরের পর বিনিয়োগের সর্বোচ্চ বৃদ্ধির হার ২০১০-১১-তে লক্ষ করা যায় এবং এই হার মাত্র ০.৮০ শতাংশীয় পয়েন্ট ছিল। এ ছাড়া বর্তমানে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের পার্থক্য বেড়ে যাওয়ায় পুঁজি বহির্গমন মাত্রা বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সঞ্চয় ও বিনিয়োগের পার্থক্য ২০১২-১৩ অর্থবছরে ২.৭ শতাংশে অবস্থান করছে।
বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি মূলত ভোগনির্ভর। এ পর্যবেক্ষণ থেকে উন্নয়ন অন্বেষণ বলেছে, জিডিপির শতাংশ হিসাবে পরিবারের চূড়ান্ত খরচ উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বেশ বেশি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এ হার ৭৮ শতাংশ এবং ভারত ও চীনে যথাক্রমে ৫৯ ও ৩৪ শতাংশ।
উন্নয়ন অন্বেষণ বর্তমান সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি থেকে বেরিয়ে আর্থিক ও রাজস্বনীতির মধ্যে সামঞ্জস্য বিধানের সুপারিশ করছে। কারণ সংকোচনমূলক নীতি বিনিয়োগ চাহিদা কমিয়ে উৎপাদন হ্রাস করছে। ফলে প্রবৃদ্ধি যেমন ব্যাহত হচ্ছে, অন্যদিকে বেকারত্ব বাড়ছে।
রাজস্ব ভারসাম্যের উন্নতির জন্য গবেষণাপ্রতিষ্ঠানটি কর কাঠামোর ব্যাপক সংস্কার চেয়েছে। প্রগতিশীল কর কাঠামোর প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ এবং করজাল বৃদ্ধি ও ফাঁকি রোধের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা শক্তিশালীকরণের প্রস্তাব করেছে।
প্রবৃদ্ধি : বাংলাদেশের অর্থনীতিতে দুই বছর ধরে প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে নিম্নমুখী গতি লক্ষ করা গেছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে ৬.৭১ শতাংশের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জিত হয়েছে ৬.২৩ শতাংশ। আবার ২০১২-১৩ অর্থবছরের ৭.২০ শতাংশের পরিবর্তে অর্জিত হয়েছে মাত্র ৬.০৩ শতাংশ। বর্তমান অর্থবছরের ৯ মাসে বাস্তবায়িত হয়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির মাত্র ৪৯ শতাংশ।
উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে রাজস্বনীতির কার্যকারিতা : গবেষণাপ্রতিষ্ঠানটি মনে করে, সরকারের লক্ষ্যগুলো অর্জনের ক্ষেত্রে একটি দক্ষ ও সুবিবেচনাবোধপ্রসূত রাজস্বনীতি বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি ও বণ্টনের ক্ষেত্রে ভালো ফল বয়ে আনতে পারে। কিন্তু এই বাজেটের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, সরকার তার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হতে পারে। এ ছাড়া থোক বরাদ্দ অর্থনীতির কার্যকারিতা কমাতে পারে।
বিনিয়োগ ও সঞ্চয় : উন্নয়ন অন্বেষণ মনে করে, প্রয়োজনের তুলনায় বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যর্থ হয়েছে। যদিও মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) বিনিয়োগের অংশ ৩০ শতাংশ হারে বেড়ে ২০১২-১৩ অর্থবছরে ২৬.৮ শতাংশে পৌঁছেছে। আর বেসরকারি বিনিয়োগ ২০১১-১২ অর্থবছরে ২০ শতাংশ থেকে কমে ২০১২-১৩-তে দাঁড়িয়েছে ১৯ শতাংশে। একই সঙ্গে জাতীয় সঞ্চয় ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিস্তর ফারাক দেখা যাচ্ছে এবং ২০১১-১২ ও ২০১২-১৩ অর্থবছরের মাঝে ফারাক দাঁড়িয়েছে ২.৭ শতাংশ, যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিনিয়োগ ক্ষমতার অপূর্ণ ব্যবহার নির্দেশ করে।
রাজস্ব ভারসাম্য : জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ২০০৯-১০-এর পর ২০১২-১৩ অর্থবছরে রাজস্ব সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। ঘাটতি অর্থায়নের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ভর্তুকি ক্ষেত্রে ব্যয় হয়, যা থেকে রাজস্ব গুণক তৈরির কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশে পশ্চাৎগামী কর কাঠামো বিদ্যমান এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ধীরগতি লক্ষণীয়।
No comments