আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী প্রস্তাব প্রত্যাহার করে বিরোধী দল আলোচনার পথ বন্ধ করে দিচ্ছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জাতীয়
সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বিরোধী দলের মূলতবি প্রস্তাব সম্পর্কে
আলোচনা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তারা সে প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নিজেরাই
আলোচনার পথ বন্ধ করে দিচ্ছে।’
তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না। আর সে নির্বাচন হবে অবাধ ও নিরপেক্ষ।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এর আগে সকালে ছয় দফা দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ধার করা অর্থে নয়, নিজস্ব অর্থায়নে দেশ চালানোর লক্ষ্য নিয়েই বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। বর্তমান সরকার এই বাজেট বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা রাখে। তিনি আরও বলেন, এবারের বাজেট বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ। যতবার বাজেট দিয়েছি, কিছুসংখ্যক লোক একই কথা বলেছে, এত বড় বাজেট বাস্তবায়িত হবে না। কিন্তু প্রতিবার বাজেটের ৯২-৯৩ ভাগ বাস্তবায়ন করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা অনেক পত্রিকা, টিভি ও রেডিওর অনুমতি দিয়েছি। চাকরিসুবিধা বেড়েছে। সাংবাদিকদের বেতন বেড়েছে। আমরা অবাধ তথ্যপ্রবাহে বিশ্বাসী। তার অর্থ এই নয়, কেউ তার অপব্যবহার করবে। যারা কাবা শরিফের ছবি নিয়ে অপপ্রচার করতে পারে, তাদের ছেড়ে দেব, তা হতে পারে না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ গণতান্ত্রিক দেশগুলোয় যেভাবে নির্বাচন হয়, আমাদের দেশেও সেভাবে নির্বাচন হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও আমি বিরোধী দলকে আলোচনার কথা বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে গেছি। সংসদে তাদের আলোচনার প্রস্তাবে আমরা সম্মত হলেও পরে তারা তা প্রত্যাহার করে নেয়। তারা চায় দুধ-ভাত-কলা নিয়ে খালেদা জিয়ার কাছে গিয়ে বলব, আপনি খান।’
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন সাহারা খাতুন, নূহ-উল-আলম লেনিন, মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হারুন অর রশীদ, হাবিবুর রহমান সিরাজ, সিমিন হোসেন রিমি, এম এ আজিজ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, আসাদুজ্জামান খান কামাল প্রমুখ।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এর আগে সকালে ছয় দফা দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ধার করা অর্থে নয়, নিজস্ব অর্থায়নে দেশ চালানোর লক্ষ্য নিয়েই বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। বর্তমান সরকার এই বাজেট বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা রাখে। তিনি আরও বলেন, এবারের বাজেট বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ। যতবার বাজেট দিয়েছি, কিছুসংখ্যক লোক একই কথা বলেছে, এত বড় বাজেট বাস্তবায়িত হবে না। কিন্তু প্রতিবার বাজেটের ৯২-৯৩ ভাগ বাস্তবায়ন করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা অনেক পত্রিকা, টিভি ও রেডিওর অনুমতি দিয়েছি। চাকরিসুবিধা বেড়েছে। সাংবাদিকদের বেতন বেড়েছে। আমরা অবাধ তথ্যপ্রবাহে বিশ্বাসী। তার অর্থ এই নয়, কেউ তার অপব্যবহার করবে। যারা কাবা শরিফের ছবি নিয়ে অপপ্রচার করতে পারে, তাদের ছেড়ে দেব, তা হতে পারে না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ গণতান্ত্রিক দেশগুলোয় যেভাবে নির্বাচন হয়, আমাদের দেশেও সেভাবে নির্বাচন হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও আমি বিরোধী দলকে আলোচনার কথা বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে গেছি। সংসদে তাদের আলোচনার প্রস্তাবে আমরা সম্মত হলেও পরে তারা তা প্রত্যাহার করে নেয়। তারা চায় দুধ-ভাত-কলা নিয়ে খালেদা জিয়ার কাছে গিয়ে বলব, আপনি খান।’
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন সাহারা খাতুন, নূহ-উল-আলম লেনিন, মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হারুন অর রশীদ, হাবিবুর রহমান সিরাজ, সিমিন হোসেন রিমি, এম এ আজিজ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, আসাদুজ্জামান খান কামাল প্রমুখ।
No comments