নির্বাচনী উত্তাপ বাড়ছে, প্রার্থীরা ছুটছেন
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন (জিসিসি)
নির্বাচন প্রচারের সময়সীমা ক্রমেই শেষ হয়ে আসছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে
প্রার্থীদের ব্যস্ততা। তাই নির্বাচনী আমেজ ও উত্তাপ সিটি এলাকাসহ আশপাশের
এলাকাগুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে।
রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে
প্রার্থী ও কর্মী-সমর্থকরা ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের
পিছু নিয়ে হন্যে হয়ে ছুটছেন। ভোটারদের খোঁজে যাচ্ছেন বাড়ি, দোকান পাট,
মার্কেট, মিল-কারখানা ও অফিস আদালতে। তারা নানা কৌশলে দৃষ্টি আকর্ষণ করে
ভোট ও সমর্থন আদায়ের জন্য গণসংযোগ করছেন। এ নির্বাচনে প্রার্থীরা
পথসভা-সমাবেশ করার চেয়ে ভোটারদের বাড়ি ও কর্মস্থলে গিয়ে গণসংযোগ করাকে বেশি
গুরুত্ব দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের শরিক দলগুলোর
কেন্দ্রীয় বহু নেতা নিজ জোটের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে প্রতিদিন গাজীপুরে
ছুটে আসছেন। তারা কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে দলবেঁধে প্রত্যন্ত অঞ্চলে
গিয়ে গণসংযোগ ও উঠোন বৈঠক করছেন। তবে নির্বাচনে সবার দৃষ্টিই এখন প্রধান
দু’দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থিত দু’মেয়র প্রার্থীর দিকে। আগামী ৬ জুলাই
ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠানের পর প্রথম মেয়র হিসেবে কে বিজয়ের হাসি হাসবেন, তা দেখার
জন্য সবাই আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছেন। আর এজন্যই উভয় প্রার্থীর
কর্মী-সমর্থকরা রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে দিন-রাত গণসংযোগ আর ভোটারদের সঙ্গে
কুশলাদি বিনিময় করে পুরো নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন। ভোটারকে না পেয়ে
অনেকে আবার মোবাইলে এসএমএস করে বা ই-মেইল করে ভোট ও দোয়া চাচ্ছেন।
এদিকে মেয়র পদের ১৮ দলীয় জোটের বিদ্রোহী প্রার্থী জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের গাজীপুর জেলার আহ্বায়ক মেজবাহ উদ্দিন সরকার রুবেল (হাঁস) বুধবার দুপুরে টঙ্গী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ২৭ দফা সম্বলিত নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। ইশতেহার ঘোষণাকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি বিএনপি বা ১৮ দলীয় জোটের বিদ্রোহী প্রার্থী নই। অধ্যাপক এমএ মান্নানই (টেলিভিশন) বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী। জিসিসিকে আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তোলার যোগ্যতা অন্য কোন মেয়র প্রার্থীর নেই। তিনি নিজেকে বিএনপি মতাদর্শী একজন নেতা ও নতুন প্রজন্মের তরুণ মেয়র প্রার্থী হিসেবে দাবি করেন। ইশতেহারে তিনি জিসিসিকে ঢেলে সাজানোর জন্য টঙ্গী থেকে সালনা এবং পূবাইল থেকে কাশিমপুর জেলখানা পর্যন্ত মেট্রোরেল সড়ক স্থাপনসহ নানা পরিকল্পনা গ্রহণের কথা তুলে ধরেন।
এরপর বিকেলে ওই প্রেসক্লাবে অপর মেয়র প্রার্থী রিনা সুলতানা (প্রজাপতি) ১৮ দফা সম্বলিত নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। ইশতেহার ঘোষণাকালে তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে নারীর ক্ষমতায়নের কারণে যেন কোন পুরুষ অযথা হয়রানির শিকার না হয় , তা একশ’ ভাগ নিশ্চিত করবেন।
প্রার্থীদের গণসংযোগ ॥
বুধবার সকালে গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা তোফায়েল আহমেদ এমপি ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী এ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহর পক্ষে গণসংযোগ ও পথসভায় বক্তব্য রাখেন। ১১টায় গণসংযোগকালে তেলিপাড়ায় এক পথসভায় তোফায়েল আহমেদ বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ফলের ওপর আগামী জাতীয় নির্বাচনের ভাগ্য নির্ধারিত হবে। তাই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ঘরে বসে থাকলে চলবে না, ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্ধারিত প্রার্থী আজমত উল্লাহকে বিজয়ী করতে ভোট চাইতে হবে। অতীতের সব কোন্দল ভুলে আমাদের প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। তিনি পরে টেক নগপাড়া, সালনা এলাকায় গণসংযোগ করেন। এ সময় তার সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট আ,ক,ম, মোজাম্মেল হক এমপি, এ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম বাবুলসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট রহমত আলী এমপি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মেদ হোসেন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার ও বর্তমান সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ কোনাবাড়ী কাশিমপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় আজমত উল্লাহর পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেন।
আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান (দোয়াত কলম) বুধবার সকাল দশটায় গাজীপুরের টঙ্গী বাজার, মিলগেট, কলাবাগান, বড়ইতলা এলাকায় গণসংযোগ করেন। এরপর তিনি টঙ্গীর চেরাগ আলী, স্টেশন রোড, ট্রাক স্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন। এ সময় তার সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান ও জাহাঙ্গীর আলমসহ ১৪ দলের নেতৃবৃন্দ ছিলেন।
এছাড়াও যুব মহিলা লীগের অর্ধশতাধিক নেতা দোয়াত কলম প্রতীকের পক্ষে এদিন ৩৫ নং ওয়ার্ডের পশ্চিমাংশে দিনভর গণসংযোগ করেছেন। এ ওয়ার্ডের ১০টি ভোট কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে ১০টি টিম গঠন করে নির্বাচনী প্রচার কাজ চালানো হচ্ছে। প্রতিটি টিমে ৫জন করে নেতাকর্মীর সমন্বয়ে গঠিত যুব মহিলা লীগের ওই ১০টি টিম ভোটারদের বাড়ি বাড়ি এবং স্থানীয় স্কুলগুলোতে গিয়ে গণসংযোগ ও উঠোন বৈঠক করে ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন। সৈয়দা রুবিনা আক্তার মীরা, এ্যাডভোকেট নাভানা আক্তার, শামসুন্নাহার রতœা, চায়না ভূইয়া, সৃজনী আক্তার শিউলী, তাসলিমা রহমান, শামীমা রহমানসহ দলের নেতাকর্মীরা স্থানীয় কলমেশ্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলমেশ্বর রোকেয়া সরণি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও খন্দকার রজব আলী বিদ্যা নিকেতনসহ বিভিন্ন স্থানে পথসভা ও উঠোন বৈঠক করেন।
এদিকে, ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী এ্যাডভোকেট আজমত উল্লার পক্ষে ছাত্রলীগের সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগের নেতৃত্বে বুধবার সকালে ১৭নং ওয়ার্ডে গণসংযোগ চালানো হয়। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সামশুল কবির রাহাত, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, সাংগঠনিক সম্পাদক শিহাব উজ্জামান ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা মোঃ আলামিনুল হক ও গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হীরা সরকার।
বুধবার দুপুরে একই এলাকায় ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লা খানের পক্ষে গণসংযোগে অংশ নেন ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র ইকরামুল হক টিটু, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, ছাত্রলীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট শামিম আহমেদ, রেজাউল করিম রাসেল ও শাহনুর আলম শান্ত।
অপরদিকে ১৮ দল সমর্থিত প্রার্থী এমএ মান্নান (টেলিভিশন) গাজীপুরের খাইলকৈর জীবন মার্কেট, বাহাদুর মার্কেট, বটতলা, মালেকের বাড়ী, সাইনবোর্ড, কলাগাছ স্কুল মাঠ ও পূর্ব কলমেশ্বরসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেছেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য হাসান উদ্দিন সরকার, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, গাজীপুর সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সুরুজ আহমেদসহ বিভিন্ন নেতাকর্মী।
এদিকে মেয়র পদের ১৮ দলীয় জোটের বিদ্রোহী প্রার্থী জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের গাজীপুর জেলার আহ্বায়ক মেজবাহ উদ্দিন সরকার রুবেল (হাঁস) বুধবার দুপুরে টঙ্গী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ২৭ দফা সম্বলিত নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। ইশতেহার ঘোষণাকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি বিএনপি বা ১৮ দলীয় জোটের বিদ্রোহী প্রার্থী নই। অধ্যাপক এমএ মান্নানই (টেলিভিশন) বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী। জিসিসিকে আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে তোলার যোগ্যতা অন্য কোন মেয়র প্রার্থীর নেই। তিনি নিজেকে বিএনপি মতাদর্শী একজন নেতা ও নতুন প্রজন্মের তরুণ মেয়র প্রার্থী হিসেবে দাবি করেন। ইশতেহারে তিনি জিসিসিকে ঢেলে সাজানোর জন্য টঙ্গী থেকে সালনা এবং পূবাইল থেকে কাশিমপুর জেলখানা পর্যন্ত মেট্রোরেল সড়ক স্থাপনসহ নানা পরিকল্পনা গ্রহণের কথা তুলে ধরেন।
এরপর বিকেলে ওই প্রেসক্লাবে অপর মেয়র প্রার্থী রিনা সুলতানা (প্রজাপতি) ১৮ দফা সম্বলিত নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। ইশতেহার ঘোষণাকালে তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে নারীর ক্ষমতায়নের কারণে যেন কোন পুরুষ অযথা হয়রানির শিকার না হয় , তা একশ’ ভাগ নিশ্চিত করবেন।
প্রার্থীদের গণসংযোগ ॥
বুধবার সকালে গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা তোফায়েল আহমেদ এমপি ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী এ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহর পক্ষে গণসংযোগ ও পথসভায় বক্তব্য রাখেন। ১১টায় গণসংযোগকালে তেলিপাড়ায় এক পথসভায় তোফায়েল আহমেদ বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ফলের ওপর আগামী জাতীয় নির্বাচনের ভাগ্য নির্ধারিত হবে। তাই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ঘরে বসে থাকলে চলবে না, ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্ধারিত প্রার্থী আজমত উল্লাহকে বিজয়ী করতে ভোট চাইতে হবে। অতীতের সব কোন্দল ভুলে আমাদের প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। তিনি পরে টেক নগপাড়া, সালনা এলাকায় গণসংযোগ করেন। এ সময় তার সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট আ,ক,ম, মোজাম্মেল হক এমপি, এ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম বাবুলসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট রহমত আলী এমপি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মেদ হোসেন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার ও বর্তমান সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ কোনাবাড়ী কাশিমপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় আজমত উল্লাহর পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেন।
আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান (দোয়াত কলম) বুধবার সকাল দশটায় গাজীপুরের টঙ্গী বাজার, মিলগেট, কলাবাগান, বড়ইতলা এলাকায় গণসংযোগ করেন। এরপর তিনি টঙ্গীর চেরাগ আলী, স্টেশন রোড, ট্রাক স্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন। এ সময় তার সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান ও জাহাঙ্গীর আলমসহ ১৪ দলের নেতৃবৃন্দ ছিলেন।
এছাড়াও যুব মহিলা লীগের অর্ধশতাধিক নেতা দোয়াত কলম প্রতীকের পক্ষে এদিন ৩৫ নং ওয়ার্ডের পশ্চিমাংশে দিনভর গণসংযোগ করেছেন। এ ওয়ার্ডের ১০টি ভোট কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে ১০টি টিম গঠন করে নির্বাচনী প্রচার কাজ চালানো হচ্ছে। প্রতিটি টিমে ৫জন করে নেতাকর্মীর সমন্বয়ে গঠিত যুব মহিলা লীগের ওই ১০টি টিম ভোটারদের বাড়ি বাড়ি এবং স্থানীয় স্কুলগুলোতে গিয়ে গণসংযোগ ও উঠোন বৈঠক করে ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন। সৈয়দা রুবিনা আক্তার মীরা, এ্যাডভোকেট নাভানা আক্তার, শামসুন্নাহার রতœা, চায়না ভূইয়া, সৃজনী আক্তার শিউলী, তাসলিমা রহমান, শামীমা রহমানসহ দলের নেতাকর্মীরা স্থানীয় কলমেশ্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলমেশ্বর রোকেয়া সরণি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও খন্দকার রজব আলী বিদ্যা নিকেতনসহ বিভিন্ন স্থানে পথসভা ও উঠোন বৈঠক করেন।
এদিকে, ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী এ্যাডভোকেট আজমত উল্লার পক্ষে ছাত্রলীগের সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগের নেতৃত্বে বুধবার সকালে ১৭নং ওয়ার্ডে গণসংযোগ চালানো হয়। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সামশুল কবির রাহাত, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, সাংগঠনিক সম্পাদক শিহাব উজ্জামান ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা মোঃ আলামিনুল হক ও গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হীরা সরকার।
বুধবার দুপুরে একই এলাকায় ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লা খানের পক্ষে গণসংযোগে অংশ নেন ময়মনসিংহ পৌরসভার মেয়র ইকরামুল হক টিটু, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, ছাত্রলীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট শামিম আহমেদ, রেজাউল করিম রাসেল ও শাহনুর আলম শান্ত।
অপরদিকে ১৮ দল সমর্থিত প্রার্থী এমএ মান্নান (টেলিভিশন) গাজীপুরের খাইলকৈর জীবন মার্কেট, বাহাদুর মার্কেট, বটতলা, মালেকের বাড়ী, সাইনবোর্ড, কলাগাছ স্কুল মাঠ ও পূর্ব কলমেশ্বরসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেছেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য হাসান উদ্দিন সরকার, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, গাজীপুর সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সুরুজ আহমেদসহ বিভিন্ন নেতাকর্মী।
No comments