তার পরও তালেবানের সঙ্গে সংলাপ চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে গত
মঙ্গলবারের ভয়াবহ হামলা সত্ত্বেও জঙ্গি সংগঠন তালেবানের সঙ্গে সংলাপ
আয়োজনের পক্ষে মত দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও আফগান
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই।
দুই প্রেসিডেন্ট ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গতকাল বুধবার এ বিষয়ে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
হোয়াইট হাউস গতকাল জানায়, শান্তিপ্রক্রিয়াই হবে সহিংসতা বন্ধ করার সবচেয়ে নিশ্চিত উপায়। এ ব্যাপারে ওবামা ও কারজাইয়ের মতৈক্য হয়েছে। এ ছাড়া, দুই প্রেসিডেন্ট কাতারের রাজধানী দোহায় স্থাপিত তালেবানের কার্যালয় চালু রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন। শান্তি আলোচনা শুরু করার লক্ষ্যে গত সপ্তাহে ওই কার্যালয় স্থাপন করা হয়। তবে এটির ধরন অনেকটা প্রবাসী সরকারের দূতাবাসের মতো হওয়ায় ওয়াশিংটন ও কাবুল ক্ষুব্ধ।
ওবামা ও কারজাইয়ের আলোচনায় স্থান পেয়েছে আফগানিস্তানের নিরাপত্তার পূর্ণ দায়িত্ব স্থানীয় বাহিনীর কাছে হস্তান্তর, আফগানিস্তানের নেতৃত্বে স্থানীয় বিরোধ নিষ্পত্তির চেষ্টা, দেশটিতে আগামী বছর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের প্রস্তুতি, দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা চুক্তি ইত্যাদি বিষয়।
কাবুলে অবস্থিত প্রেসিডেন্টের কার্যালয় এবং মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) ঘাঁটি লক্ষ্য করে মঙ্গলবার হামলা চালায় তালেবান। এতে তিন নিরাপত্তারক্ষী ও হামলাকারী পাঁচ জঙ্গি নিহত হয়। পুলিশ জানায়, দুটি গাড়ি নিয়ে জঙ্গিরা কৌশলে কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত ওই এলাকায় প্রবেশ করেছিল। প্রেসিডেন্ট কারজাই এ সময় নিজ কার্যালয়ে ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আগামী বছরের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা তালেবানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ এক যুগ ধরে লড়াই করেছে আফগানিস্তানে। সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কাবুল ও ওয়াশিংটন এখন বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে।
আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই মঙ্গলবার কাবুলে হামলার পর বলেন, শান্তির লক্ষ্যে কাতারে কার্যালয় চালু করার পাশাপাশি আফগানিস্তানে মানুষ হত্যা চালিয়ে যাচ্ছে তালেবান। এটা মেনে নেওয়া যায় না। হামলার মধ্য দিয়ে তারা আফগানিস্তানে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান আবার প্রমাণ করেছে। এএফপি ও বিবিসি।
হোয়াইট হাউস গতকাল জানায়, শান্তিপ্রক্রিয়াই হবে সহিংসতা বন্ধ করার সবচেয়ে নিশ্চিত উপায়। এ ব্যাপারে ওবামা ও কারজাইয়ের মতৈক্য হয়েছে। এ ছাড়া, দুই প্রেসিডেন্ট কাতারের রাজধানী দোহায় স্থাপিত তালেবানের কার্যালয় চালু রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন। শান্তি আলোচনা শুরু করার লক্ষ্যে গত সপ্তাহে ওই কার্যালয় স্থাপন করা হয়। তবে এটির ধরন অনেকটা প্রবাসী সরকারের দূতাবাসের মতো হওয়ায় ওয়াশিংটন ও কাবুল ক্ষুব্ধ।
ওবামা ও কারজাইয়ের আলোচনায় স্থান পেয়েছে আফগানিস্তানের নিরাপত্তার পূর্ণ দায়িত্ব স্থানীয় বাহিনীর কাছে হস্তান্তর, আফগানিস্তানের নেতৃত্বে স্থানীয় বিরোধ নিষ্পত্তির চেষ্টা, দেশটিতে আগামী বছর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের প্রস্তুতি, দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা চুক্তি ইত্যাদি বিষয়।
কাবুলে অবস্থিত প্রেসিডেন্টের কার্যালয় এবং মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) ঘাঁটি লক্ষ্য করে মঙ্গলবার হামলা চালায় তালেবান। এতে তিন নিরাপত্তারক্ষী ও হামলাকারী পাঁচ জঙ্গি নিহত হয়। পুলিশ জানায়, দুটি গাড়ি নিয়ে জঙ্গিরা কৌশলে কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত ওই এলাকায় প্রবেশ করেছিল। প্রেসিডেন্ট কারজাই এ সময় নিজ কার্যালয়ে ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনী আগামী বছরের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা তালেবানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ এক যুগ ধরে লড়াই করেছে আফগানিস্তানে। সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কাবুল ও ওয়াশিংটন এখন বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে।
আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই মঙ্গলবার কাবুলে হামলার পর বলেন, শান্তির লক্ষ্যে কাতারে কার্যালয় চালু করার পাশাপাশি আফগানিস্তানে মানুষ হত্যা চালিয়ে যাচ্ছে তালেবান। এটা মেনে নেওয়া যায় না। হামলার মধ্য দিয়ে তারা আফগানিস্তানে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান আবার প্রমাণ করেছে। এএফপি ও বিবিসি।
No comments