দুই পাশে মাটি না থাকায় পড়ে আছে সেতুটি
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বুড়ি ভৈরব
নদীর ওপর নবনির্মিত সেতুর দুই পাশের কাঁচা রাস্তার ওপর মাটি না ফেলায় কোনো
যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। ফলে সেতুটি কোনো কাজেই আসছে না, উল্টো
ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন এলাকাবাসী।
সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ
করার পর উভয় পাশের ৫০ ফুট রাস্তায় মাটি ফেলে সেতুর সঙ্গে সমান্তরাল করে
দেওয়ার কথা, ঠিকাদার তা করেননি। এক মাস আগে সেতুটি নির্মাণ করে দিয়ে চলে
যান ঠিকাদার। ফলে বর্তমানে সেতুটি অব্যবহূত অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কাষ্টভাঙ্গা ইউনিয়নের সাদিকপুর এলাকায় গড়ে উঠেছে শমসেরনগর বাজার। এই বাজারের পাশেই রয়েছে বুড়ি ভৈরব নদী। এই বাজারকে ঘিরে নদীর এক প্রান্তে গড়ে উঠেছে একটি কলেজ, আরেক প্রান্তে বাজারসহ একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এই দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও সাদিকপুর, ঘোপপাড়াসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচলের জন্য নদীতে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। চলতি অর্থবছরে এই বাঁশের সাঁকোর স্থানে একটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় থেকে জানা গেছে, এই সেতুটি নির্মাণের জন্য ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়। চলতি বছরের শুরুর দিকে দরপত্রের মাধ্যমে মিজানুর রহমান নামের এক ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কার্যাদেশ অনুযায়ী সেতুর দুই পাশের ৫০ ফুট রাস্তায় মাটি ভরাট করে সেতুর সঙ্গে সমান্তরাল করে দেওয়ার কথা ছিল। এক মাস আগে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। এরপর দুই পাশে মাটি ভরাট না করেই ঠিকাদার কাজ ছেড়ে চলে যান। এ কারণে সেতুতে ওঠা কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ ব্যাপারে পিআইও মো. নুরুজ্জামান বলেন, ঠিকাদারকে মাটি ভরাট করে দেওয়ার জন্য তাঁরা চাপ দিয়ে আসছেন। ঠিকাদার কাজটি করে দেবেন বলে জানিয়েছেন। সেতুর ওপর দিয়ে সব ধরনের যান চলাচলের উপযোগী করে তুলতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। ঠিকাদার মিজানুর রহমান জানান, শ্রমিকের অভাবে মাটি দিতে পারছেন না। দ্রুত মাটি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কাষ্টভাঙ্গা ইউনিয়নের সাদিকপুর এলাকায় গড়ে উঠেছে শমসেরনগর বাজার। এই বাজারের পাশেই রয়েছে বুড়ি ভৈরব নদী। এই বাজারকে ঘিরে নদীর এক প্রান্তে গড়ে উঠেছে একটি কলেজ, আরেক প্রান্তে বাজারসহ একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এই দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও সাদিকপুর, ঘোপপাড়াসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচলের জন্য নদীতে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। চলতি অর্থবছরে এই বাঁশের সাঁকোর স্থানে একটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় থেকে জানা গেছে, এই সেতুটি নির্মাণের জন্য ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়। চলতি বছরের শুরুর দিকে দরপত্রের মাধ্যমে মিজানুর রহমান নামের এক ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কার্যাদেশ অনুযায়ী সেতুর দুই পাশের ৫০ ফুট রাস্তায় মাটি ভরাট করে সেতুর সঙ্গে সমান্তরাল করে দেওয়ার কথা ছিল। এক মাস আগে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। এরপর দুই পাশে মাটি ভরাট না করেই ঠিকাদার কাজ ছেড়ে চলে যান। এ কারণে সেতুতে ওঠা কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ ব্যাপারে পিআইও মো. নুরুজ্জামান বলেন, ঠিকাদারকে মাটি ভরাট করে দেওয়ার জন্য তাঁরা চাপ দিয়ে আসছেন। ঠিকাদার কাজটি করে দেবেন বলে জানিয়েছেন। সেতুর ওপর দিয়ে সব ধরনের যান চলাচলের উপযোগী করে তুলতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। ঠিকাদার মিজানুর রহমান জানান, শ্রমিকের অভাবে মাটি দিতে পারছেন না। দ্রুত মাটি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি জানান।
No comments