শাটল ট্রেনের প্রেমগাথা by তাসনীম হাসান
কেউ বলেন ভ্রাম্যমাণ বিশ্ববিদ্যালয়, আবার
কেউ বা বলেন ৪০ চাকার ক্যাম্পাস। শাটল ট্রেন আর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
যেন একসূত্রেই গাঁথা। পাহাড়ি পথ ধরে সাপের মতো এঁকেবেঁকে চলা শাটল ট্রেন এই
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনন্য বৈশিষ্ট্য।
এই চলমান আনন্দযান
নিয়ে এর আগে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেছিলেন অকালপ্রয়াত চলচ্চিত্রনির্মাতা
সাজ্জাদ হোসেন। এবার শাটল ট্রেন নিয়ে সোহেল রহমান নির্মাণ করছেন টেলিছবি।
লাভ ইন শাটল ট্রেন নামের এই টেলিছবিতে অভিনয় করেছেন চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
নাম লাভ ইন শাটল ট্রেন হলেও এটি শাটল ট্রেনের মিষ্টি মধুর সহজ-সরল প্রেমের গল্প নয়। বরং এই টেলিছবির মধ্য দিয়ে তুলে
ধরা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতি এবং সংঘাত-সংঘর্ষের আসল চেহারা। শাটল ট্রেনকে ঘিরেই রচিত হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার অজস্র কথকতা। আর এসব বাস্তব ঘটনাই এই টেলিছবির মূল প্রেরণা। তরুণ নির্মাতা সোহেল রহমান ৮০ মিনিটের টেলিছবিতে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের সুখ-দুঃখের বয়ান তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এতে অভিনয় করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থী রক্তিম জিহাদ, রিশিকা, মিঠুন, আল-ইমরান, মামুন, স্বনুপমা, রুমা, অলি, জলিলসহ আরও অনেকেই।
কাহিনি সংক্ষেপ: অন্য সবার মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান সানিও অনেক আশা নিয়ে ভর্তি হন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। সহপাঠী রিপনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম নগরের একটি মেসে বসবাস শুরু করেন তিনি। মেসের আরও দুটি চরিত্র মিঠুন ও শিপু। মিঠুন ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত আর স্নাতকোত্তর পাস করা শিপু চাকরি প্রার্থী। সারা দিন টিউশনি করে আর রাতে ছাত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেই দিন কাটে শিপুর। কালক্রমে মিঠুনের মাধ্যমে সানিও ছাত্ররাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে। অল্প সময়ের মধ্যে সানি ক্যাম্পাসের সক্রিয় ছাত্রনেতা হয়ে ওঠে। এই সময়ে সানি শাটল ট্রেনে সুন্দরী এক ছাত্রীর (শান্তা) প্রেমে পড়ে। অনেক চেষ্টার পর শান্তার সঙ্গে সানির প্রেম হয়। শান্তা সানিক্রে রাজনীতি ছাড়ার জন্য বারবার অনুরোধ করে। কিন্তু সানি রাজনীতি ছাড়তে পারে না। অবশেষে ভালোবাসার জন্য সানি রাজনীতি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। অপরাজনীতি যেন সানিকে কিছুতেই ছাড়বে না! অসুস্থ রাজনীতির কারণে শেষ পর্যন্ত ছাত্র-সংঘর্ষে সানির মৃত্যু হয়। দুটি গানও আছে টেলিছবিটিতে।
নির্মাতা সোহেল রহমান জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতির প্রেক্ষাপট নিয়ে তৈরি এই টেলিছবির ৯০ ভাগ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ পালাক্রমে অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েও টেলিছবিটির প্রদর্শনী হবে। এরপর বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হবে।
নাম লাভ ইন শাটল ট্রেন হলেও এটি শাটল ট্রেনের মিষ্টি মধুর সহজ-সরল প্রেমের গল্প নয়। বরং এই টেলিছবির মধ্য দিয়ে তুলে
ধরা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতি এবং সংঘাত-সংঘর্ষের আসল চেহারা। শাটল ট্রেনকে ঘিরেই রচিত হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার অজস্র কথকতা। আর এসব বাস্তব ঘটনাই এই টেলিছবির মূল প্রেরণা। তরুণ নির্মাতা সোহেল রহমান ৮০ মিনিটের টেলিছবিতে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের সুখ-দুঃখের বয়ান তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এতে অভিনয় করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থী রক্তিম জিহাদ, রিশিকা, মিঠুন, আল-ইমরান, মামুন, স্বনুপমা, রুমা, অলি, জলিলসহ আরও অনেকেই।
কাহিনি সংক্ষেপ: অন্য সবার মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান সানিও অনেক আশা নিয়ে ভর্তি হন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। সহপাঠী রিপনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম নগরের একটি মেসে বসবাস শুরু করেন তিনি। মেসের আরও দুটি চরিত্র মিঠুন ও শিপু। মিঠুন ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত আর স্নাতকোত্তর পাস করা শিপু চাকরি প্রার্থী। সারা দিন টিউশনি করে আর রাতে ছাত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেই দিন কাটে শিপুর। কালক্রমে মিঠুনের মাধ্যমে সানিও ছাত্ররাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে। অল্প সময়ের মধ্যে সানি ক্যাম্পাসের সক্রিয় ছাত্রনেতা হয়ে ওঠে। এই সময়ে সানি শাটল ট্রেনে সুন্দরী এক ছাত্রীর (শান্তা) প্রেমে পড়ে। অনেক চেষ্টার পর শান্তার সঙ্গে সানির প্রেম হয়। শান্তা সানিক্রে রাজনীতি ছাড়ার জন্য বারবার অনুরোধ করে। কিন্তু সানি রাজনীতি ছাড়তে পারে না। অবশেষে ভালোবাসার জন্য সানি রাজনীতি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। অপরাজনীতি যেন সানিকে কিছুতেই ছাড়বে না! অসুস্থ রাজনীতির কারণে শেষ পর্যন্ত ছাত্র-সংঘর্ষে সানির মৃত্যু হয়। দুটি গানও আছে টেলিছবিটিতে।
নির্মাতা সোহেল রহমান জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতির প্রেক্ষাপট নিয়ে তৈরি এই টেলিছবির ৯০ ভাগ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ পালাক্রমে অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েও টেলিছবিটির প্রদর্শনী হবে। এরপর বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হবে।
ধন্যবাদ আমার লেখাটা শেয়ার করার জন্য
ReplyDelete