সাক্ষাৎকার কোহিনূর কামাল, নারী উদ্যোক্তা বান্দরবানে ফল প্রক্রিয়াজাত কারখানা গড়ে তোলা দরকার
ছিলেন গৃহবধূ, এখন পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী।
দুই হাতে সামলাচ্ছেন কোটি টাকার কারবার। তিনি নারী উদ্যোক্তা কোহিনূর
কামাল। দায়িত্ব পালন করছেন মেরিডিয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম উইমেন
চেম্বারের পরিচালক হিসেবে।
সম্প্রতি তাঁর কার্যালয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
বান্দরবানে পাহাড়ে গড়ে তুলেছেন আম-রাবারের রাজ্য। ফলও পাচ্ছেন হাতে হাতে। সাফল্যের অপর পিঠে সমস্যা মোকাবিলা করেছেন কেমন? বললেন, ‘শুরুতে বিপাকে পড়ি উৎপাদিত আম নিয়ে। এত আম কোথায় নিয়ে যাব। ঠিক করলাম বাগান বিক্রি করে দেব। কিন্তু ক্রেতা দাম বলেন উৎপাদন খরচেরও অনেক কম। শেষে শহরে এনে ভিন্ন আঙ্গিকে বাজারজাত করলাম। তাতে কাজ দিল। তবে বাগান এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকায় উৎপাদন খরচ বেশি হয়। বিদ্যুৎ থাকলে এ শিল্পটি আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব ছিল। প্রতিকূলতার মধ্যেও এখন শতভাগ রাসায়নিকমুক্ত আম বিক্রি করছি আমরা। ইতিমধ্যে সিটি করপোরেশন ও বিএসটিআইয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে এ সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
তিনি জানান, বান্দরবানে এখন আমের চাষ ব্যাপক হারে হচ্ছে। কিন্তু বছর খানেক পর আম নিয়ে বিপাকে পড়বেন চাষিরা। এতে ক্ষুদ্রচাষিরা পথে বসে যাবেন। তাই সরকারি কিংবা বেসরকারি উপায়ে ফল প্রক্রিয়াজাত কারখানা গড়ে তোলা দরকার।
কৃষিভিত্তিক শিল্প নিয়ে এত দূর এলেন। নিয়ামকটা কী? বললেন, ‘প্রথমত আমাদের দেশে কৃষিভিত্তিক শিল্পের প্রচুর সম্ভাবনা। দ্বিতীয়ত জিডিপিতে শতভাগ অবদান রাখতে পারা। আর আমার বড় পুঁজি বিশ্বস্ততা। যা দিয়ে ভবিষ্যতে আরও এগোতে চাই।’
বান্দরবানে পাহাড়ে গড়ে তুলেছেন আম-রাবারের রাজ্য। ফলও পাচ্ছেন হাতে হাতে। সাফল্যের অপর পিঠে সমস্যা মোকাবিলা করেছেন কেমন? বললেন, ‘শুরুতে বিপাকে পড়ি উৎপাদিত আম নিয়ে। এত আম কোথায় নিয়ে যাব। ঠিক করলাম বাগান বিক্রি করে দেব। কিন্তু ক্রেতা দাম বলেন উৎপাদন খরচেরও অনেক কম। শেষে শহরে এনে ভিন্ন আঙ্গিকে বাজারজাত করলাম। তাতে কাজ দিল। তবে বাগান এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকায় উৎপাদন খরচ বেশি হয়। বিদ্যুৎ থাকলে এ শিল্পটি আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব ছিল। প্রতিকূলতার মধ্যেও এখন শতভাগ রাসায়নিকমুক্ত আম বিক্রি করছি আমরা। ইতিমধ্যে সিটি করপোরেশন ও বিএসটিআইয়ের ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে এ সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
তিনি জানান, বান্দরবানে এখন আমের চাষ ব্যাপক হারে হচ্ছে। কিন্তু বছর খানেক পর আম নিয়ে বিপাকে পড়বেন চাষিরা। এতে ক্ষুদ্রচাষিরা পথে বসে যাবেন। তাই সরকারি কিংবা বেসরকারি উপায়ে ফল প্রক্রিয়াজাত কারখানা গড়ে তোলা দরকার।
কৃষিভিত্তিক শিল্প নিয়ে এত দূর এলেন। নিয়ামকটা কী? বললেন, ‘প্রথমত আমাদের দেশে কৃষিভিত্তিক শিল্পের প্রচুর সম্ভাবনা। দ্বিতীয়ত জিডিপিতে শতভাগ অবদান রাখতে পারা। আর আমার বড় পুঁজি বিশ্বস্ততা। যা দিয়ে ভবিষ্যতে আরও এগোতে চাই।’
No comments