দামেস্ক বিমানবন্দর দখলের চেষ্টা বিদ্রোহীদের
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের পূর্বাঞ্চলে গত বৃহস্পতিবার বিদ্রোহীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর প্রচণ্ড সংঘর্ষ হয়েছে। রাতভর সংঘর্ষের কারণে দামেস্ক বিমানবন্দরমুখী রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় এবং অনেক ফ্লাইট বাতিল করা হয়। তবে গতকাল শুক্রবার বিমান চলাচল আবার শুরু হয়।
এদিকে সিরিয়ায় ইন্টারনেট ও মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকার খবর পাওয়া গেছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সরকার এই যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতার জন্য বিদ্রোহীদের দায়ী করেছে।
বিদ্রোহীরা বিমানবন্দরের রানওয়েতে মর্টার হামলা চালানোর পর সেখানে সরকারি বাহিনী পাঠানো হয়। ফ্রি সিরিয়ান আর্মির (সরকারের পক্ষত্যাগকারী সেনাদের সংগঠন) এক সদস্যের বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, বিদ্রোহীরা দীর্ঘদিন ধরেই বিমানবন্দরে হামলার পরিকল্পনা করছিল। বিমানবন্দরের দখল নেওয়াই এবারের হামলার মূল উদ্দেশ্য ছিল। হামলার কারণে বহু যাত্রী বিমানবন্দরের টার্মিনালে এবং হোটেলে আটকা পড়েন। বিদ্রোহীদের গোলার জবাবে যুদ্ধবিমান থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর ইরবিন, পূর্বাঞ্চলীয় গৌটা ও দামেস্কের দক্ষিণে বিদ্রোহীদের ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। পাল্টাপাল্টি হামলায় বিমানবন্দরমুখী রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন গতকাল জানায়, সরকারি বাহিনীর অভিযানের পর রাস্তা নিরাপদ হয়েছে এবং আবারও যান চলাচল শুরু হয়েছে। গতকাল থেকে দামেস্ক বিমানবন্দরে আবারও বিমান চলাচল স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। এদিকে জাতিসংঘ জানায়, বিমানবন্দরের কাছে তাদের একটি বাস লক্ষ্য করে গুলি চালানো হলে চার কর্মকর্তা আহত হন।
এদিকে ইন্টারনেট ও মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা নিয়ে সরকার ও বিদ্রোহীরা একে অন্যকে দোষারোপ করছে। সিরিয়ার তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, 'সন্ত্রাসীরা' ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান।
বিদ্রোহীরা বিমানবন্দরের রানওয়েতে মর্টার হামলা চালানোর পর সেখানে সরকারি বাহিনী পাঠানো হয়। ফ্রি সিরিয়ান আর্মির (সরকারের পক্ষত্যাগকারী সেনাদের সংগঠন) এক সদস্যের বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, বিদ্রোহীরা দীর্ঘদিন ধরেই বিমানবন্দরে হামলার পরিকল্পনা করছিল। বিমানবন্দরের দখল নেওয়াই এবারের হামলার মূল উদ্দেশ্য ছিল। হামলার কারণে বহু যাত্রী বিমানবন্দরের টার্মিনালে এবং হোটেলে আটকা পড়েন। বিদ্রোহীদের গোলার জবাবে যুদ্ধবিমান থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর ইরবিন, পূর্বাঞ্চলীয় গৌটা ও দামেস্কের দক্ষিণে বিদ্রোহীদের ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। পাল্টাপাল্টি হামলায় বিমানবন্দরমুখী রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন গতকাল জানায়, সরকারি বাহিনীর অভিযানের পর রাস্তা নিরাপদ হয়েছে এবং আবারও যান চলাচল শুরু হয়েছে। গতকাল থেকে দামেস্ক বিমানবন্দরে আবারও বিমান চলাচল স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। এদিকে জাতিসংঘ জানায়, বিমানবন্দরের কাছে তাদের একটি বাস লক্ষ্য করে গুলি চালানো হলে চার কর্মকর্তা আহত হন।
এদিকে ইন্টারনেট ও মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা নিয়ে সরকার ও বিদ্রোহীরা একে অন্যকে দোষারোপ করছে। সিরিয়ার তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, 'সন্ত্রাসীরা' ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান।
No comments