আন্তর্জাতিক-জাতিসংঘে ফিলিস্তিন :এরপর কী by গ্রেগ কার্লস্টর্ম
আঠারো মাস ধরে কূটনৈতিক নাটক চলার পর ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস শেষ পর্যন্ত বিজয় পেলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ নিরঙ্কুশ ভোট প্রদানের মাধ্যমে ফিলিস্তিনকে 'অসদস্য পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রের মর্যাদা' দিয়েছে। এটা প্রতীকী বিজয়।
কারণ, গত বছর থেকে আব্বাস জাতিসংঘে পূর্ণ রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি আদায়ের জন্য চেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন। তার সে চেষ্টা সাফল্যের মুখ দেখার সম্ভাবনা ছিল না। কারণ এর জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সম্মতির প্রয়োজন ছিল। তার জন্য প্রয়োজনীয় ভোট সংগ্রহ করতে পারত না ফিলিস্তিনিরা।
জাতিসংঘে অসদস্য রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি লাভের পর এখন কী অবস্থা দাঁড়াবে? আগামী কিছুদিন এ ব্যাপারে জবাব খোঁজার চেষ্টা করবেন অনেক ফিলিস্তিন কর্মকর্তা এবং বিশ্লেষক। তারা সবাই এ মুহূর্তে হয়তো কোনো মন্তব্য করতে চাইবেন না। ফিলিস্তিন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের হুসাম জুলমতের কাছে এ ব্যাপারে মন্তব্য চাওয়া হলে তিনি বলেন, আরও একদিন অন্তত অপেক্ষা করতে দিন। পিএলও কর্মকর্তা হানান আশরাবি এ ব্যাপারে কোনো কিছু আগ বাড়িয়ে ভাবতে বা বলতে রাজি নন বলে জানান। তারা এসব কথা বললেও জাতিসংঘে এই প্রস্তাব পাস হওয়ার সুবাদে ফিলিস্তিনিরা বাস্তব কিছু সুবিধা যে পাবে তা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয়টি হবে, ফিলিস্তিনিরা এখন রোম সংবিধি অনুমোদন দিতে পারে এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারে। তারা তখন গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে পারে এবং সম্ভবত দখলিকৃত পশ্চিম তীরে অবৈধভাবে ইহুদি বসতি স্থাপনের বিরুদ্ধেও তারা মামলা করতে পারবে। এর ফলে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর সদস্য ও অবৈধ বসতি স্থাপনকারী হাজার হাজার ইসরায়েলি আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের সম্মুখীন হতে পারেন।
ইসরায়েলি সরকার অবশ্য শেষ দিকে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি অসদস্য রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভের প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল এবং পরে অবশ্য এর পরিণতি কী হতে পারে সে সম্পর্কে উচ্চবাচ্য করা থেকে বিরত ছিল। তবে জেরুজালেমের একটি সূত্র জানায়, ফিলিস্তিনিরা যদি আইসিসির শরণাপন্ন হয়, তাহলে ইসরায়েলিদের প্রতিক্রিয়া হবে রূঢ়। তখন ইসরায়েল ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের ট্যাক্স প্রবাহ কর্তন ও আমদানি-রফতানি বাবদ শুল্ক প্রদান বন্ধ করে দেওয়ার মতো কিছু কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে।
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের উচ্চ মর্যাদা এক বিষয় আর এর সুযোগ নিয়ে মামলার পর মামলা দিয়ে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দেশের বাইরে যাতায়াতের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বন্দোবস্ত করা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়।
এ কারণে সম্ভবত ফিলিস্তিনিরা বিষয়টির ব্যাপারে কড়া কোনো কথা বলতে চান না। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের যাকেই প্রশ্ন করা হয়েছে সেই আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের বিষয়টি নিয়ে কোনো উচ্চবাচ্য করেননি। ব্রিটেন ইতিপূর্বে আইসিসিতে ফিলিস্তিনিরা যাবে না_ এই শর্তে জাতিসংঘে প্রস্তাবটির পক্ষে ভোট দিতে চেয়েছিল। অবশ্য ফিলিস্তিনিরা এ ধরনের শর্তে প্রকাশ্যে কোনো সম্মতি দিতে রাজি ছিল না।
এখন অসদস্য রাষ্ট্রের মর্যাদা পাওয়ার ফলে জাতিসংঘ স্বাস্থ্য সংস্থাসহ জাতিসংঘের সংস্থাগুলোতে ফিলিস্তিন যোগ দিতে পারবে। তাদের এ ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা রইল না। তবে এখানেও বাধার প্রাচীর হয়ে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র তার আইন অনুযায়ী জাতিসংঘের যেসব সংস্থা ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে নেবে, সেসব সংস্থায় তহবিল জোগানো বন্ধ করে দিতে পারে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র তার আইন পরিবর্তন না করা পর্যন্ত এ ব্যাপারে টানাপড়েন থেকেই যাবে। যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ বাজেটের এক-পঞ্চমাংশ ইতিমধ্যে কর্তন করেছে একই কারণে। এর পরিমাণ ছিল আট কোটি ডলার।
জাতিসংঘে প্রস্তাবটি পাস হওয়ার বিষয়টি ভালো মনে হতে পারে। এর ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সহসা অবসান ঘটবে না। অনেক ফিলিস্তিনি এমনটাই মনে করছেন। এটা ফিলিস্তিনের পক্ষের প্রতীকী বা বিজয় হোক বা অন্য কিছু হোক, এতে যে ইসরায়েলের বিরাট কূটনৈতিক পরাজয় তাকে কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। অনেকদিন থেকেই ইসরায়েলি এই ভোটাভুটি এড়ানো বা ভোট হলে যাতে না ভোট বেশি পড়ে সে জন্য চেষ্টা চালিয়ে আসছিল।
এ পর্যন্ত জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পক্ষে ২শ' বা ৩শ' প্রস্তাব গৃহীত হলেও এর কোনোটারই পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। এটা ফিলিস্তিনিদের জন্য হতাশাজনক। গাজায় হামাসের কর্মকর্তা গাজি হামাদ এ কথাটিই বললেন ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে।
বৃহস্পতবারের ভোটের ফল অবশ্যই ফাতাহ এবং হামাসের মধ্যে দীর্ঘ বিলম্বিত আলোচনার ওপর প্রভাব ফেলবে। হামাস অবশ্য জাতিসংঘে আব্বাসের সদস্যপদ লাভের প্রচেষ্টার প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। তারা প্রস্তাবটি পাস হওয়ার পর গাজায় বিরাট মিছিলও বের করেছে। তবে এটাও স্মর্তব্য যে, গত বছর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস যখন প্রস্তাবটি জাতিসংঘে উত্থাপন করেন, তখন হামাস নেতারা মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। এবার প্রস্তাবটি পাস হওয়ার পর অবশ্য তাদের উজ্জ্বল চেহারাই নজরে আসছে।
গত সপ্তাহে ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি চুক্তি সম্পাদন যেমন হামাসের বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে, এরপর জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাস আব্বাসের নেতৃত্বাধীন ফাতাহ সংগঠনের বিরাট বিজয় হিসেবে দেখা যেতে পারে। পশ্চিম তীরের কর্মকর্তারা অন্তত তাই মনে করেন।
ইতিপূর্বে উভয়পক্ষের মধ্যে অনেকবার সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার আলোচনা ভেস্তে গেছে। তবে জাতিসংঘে এই প্রস্তাব পাস হওয়ার বদৌলতে আব্বাস তার নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার যে সুযোগ পেলেন তার সুবাদে তিনি হামাস এবং ফাতাহর মধ্যে সম্পর্ক জোড়া লাগানোর কাজটি করতে পারেন।
আলজাজিরা থেকে ভাষান্তরিত
জাতিসংঘে অসদস্য রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি লাভের পর এখন কী অবস্থা দাঁড়াবে? আগামী কিছুদিন এ ব্যাপারে জবাব খোঁজার চেষ্টা করবেন অনেক ফিলিস্তিন কর্মকর্তা এবং বিশ্লেষক। তারা সবাই এ মুহূর্তে হয়তো কোনো মন্তব্য করতে চাইবেন না। ফিলিস্তিন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের হুসাম জুলমতের কাছে এ ব্যাপারে মন্তব্য চাওয়া হলে তিনি বলেন, আরও একদিন অন্তত অপেক্ষা করতে দিন। পিএলও কর্মকর্তা হানান আশরাবি এ ব্যাপারে কোনো কিছু আগ বাড়িয়ে ভাবতে বা বলতে রাজি নন বলে জানান। তারা এসব কথা বললেও জাতিসংঘে এই প্রস্তাব পাস হওয়ার সুবাদে ফিলিস্তিনিরা বাস্তব কিছু সুবিধা যে পাবে তা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয়টি হবে, ফিলিস্তিনিরা এখন রোম সংবিধি অনুমোদন দিতে পারে এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারে। তারা তখন গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে পারে এবং সম্ভবত দখলিকৃত পশ্চিম তীরে অবৈধভাবে ইহুদি বসতি স্থাপনের বিরুদ্ধেও তারা মামলা করতে পারবে। এর ফলে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর সদস্য ও অবৈধ বসতি স্থাপনকারী হাজার হাজার ইসরায়েলি আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের সম্মুখীন হতে পারেন।
ইসরায়েলি সরকার অবশ্য শেষ দিকে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি অসদস্য রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভের প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল এবং পরে অবশ্য এর পরিণতি কী হতে পারে সে সম্পর্কে উচ্চবাচ্য করা থেকে বিরত ছিল। তবে জেরুজালেমের একটি সূত্র জানায়, ফিলিস্তিনিরা যদি আইসিসির শরণাপন্ন হয়, তাহলে ইসরায়েলিদের প্রতিক্রিয়া হবে রূঢ়। তখন ইসরায়েল ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের ট্যাক্স প্রবাহ কর্তন ও আমদানি-রফতানি বাবদ শুল্ক প্রদান বন্ধ করে দেওয়ার মতো কিছু কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে।
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের উচ্চ মর্যাদা এক বিষয় আর এর সুযোগ নিয়ে মামলার পর মামলা দিয়ে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দেশের বাইরে যাতায়াতের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বন্দোবস্ত করা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়।
এ কারণে সম্ভবত ফিলিস্তিনিরা বিষয়টির ব্যাপারে কড়া কোনো কথা বলতে চান না। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের যাকেই প্রশ্ন করা হয়েছে সেই আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের বিষয়টি নিয়ে কোনো উচ্চবাচ্য করেননি। ব্রিটেন ইতিপূর্বে আইসিসিতে ফিলিস্তিনিরা যাবে না_ এই শর্তে জাতিসংঘে প্রস্তাবটির পক্ষে ভোট দিতে চেয়েছিল। অবশ্য ফিলিস্তিনিরা এ ধরনের শর্তে প্রকাশ্যে কোনো সম্মতি দিতে রাজি ছিল না।
এখন অসদস্য রাষ্ট্রের মর্যাদা পাওয়ার ফলে জাতিসংঘ স্বাস্থ্য সংস্থাসহ জাতিসংঘের সংস্থাগুলোতে ফিলিস্তিন যোগ দিতে পারবে। তাদের এ ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা রইল না। তবে এখানেও বাধার প্রাচীর হয়ে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র তার আইন অনুযায়ী জাতিসংঘের যেসব সংস্থা ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে নেবে, সেসব সংস্থায় তহবিল জোগানো বন্ধ করে দিতে পারে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র তার আইন পরিবর্তন না করা পর্যন্ত এ ব্যাপারে টানাপড়েন থেকেই যাবে। যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ বাজেটের এক-পঞ্চমাংশ ইতিমধ্যে কর্তন করেছে একই কারণে। এর পরিমাণ ছিল আট কোটি ডলার।
জাতিসংঘে প্রস্তাবটি পাস হওয়ার বিষয়টি ভালো মনে হতে পারে। এর ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সহসা অবসান ঘটবে না। অনেক ফিলিস্তিনি এমনটাই মনে করছেন। এটা ফিলিস্তিনের পক্ষের প্রতীকী বা বিজয় হোক বা অন্য কিছু হোক, এতে যে ইসরায়েলের বিরাট কূটনৈতিক পরাজয় তাকে কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। অনেকদিন থেকেই ইসরায়েলি এই ভোটাভুটি এড়ানো বা ভোট হলে যাতে না ভোট বেশি পড়ে সে জন্য চেষ্টা চালিয়ে আসছিল।
এ পর্যন্ত জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পক্ষে ২শ' বা ৩শ' প্রস্তাব গৃহীত হলেও এর কোনোটারই পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। এটা ফিলিস্তিনিদের জন্য হতাশাজনক। গাজায় হামাসের কর্মকর্তা গাজি হামাদ এ কথাটিই বললেন ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে।
বৃহস্পতবারের ভোটের ফল অবশ্যই ফাতাহ এবং হামাসের মধ্যে দীর্ঘ বিলম্বিত আলোচনার ওপর প্রভাব ফেলবে। হামাস অবশ্য জাতিসংঘে আব্বাসের সদস্যপদ লাভের প্রচেষ্টার প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। তারা প্রস্তাবটি পাস হওয়ার পর গাজায় বিরাট মিছিলও বের করেছে। তবে এটাও স্মর্তব্য যে, গত বছর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস যখন প্রস্তাবটি জাতিসংঘে উত্থাপন করেন, তখন হামাস নেতারা মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। এবার প্রস্তাবটি পাস হওয়ার পর অবশ্য তাদের উজ্জ্বল চেহারাই নজরে আসছে।
গত সপ্তাহে ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি চুক্তি সম্পাদন যেমন হামাসের বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে, এরপর জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাস আব্বাসের নেতৃত্বাধীন ফাতাহ সংগঠনের বিরাট বিজয় হিসেবে দেখা যেতে পারে। পশ্চিম তীরের কর্মকর্তারা অন্তত তাই মনে করেন।
ইতিপূর্বে উভয়পক্ষের মধ্যে অনেকবার সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার আলোচনা ভেস্তে গেছে। তবে জাতিসংঘে এই প্রস্তাব পাস হওয়ার বদৌলতে আব্বাস তার নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার যে সুযোগ পেলেন তার সুবাদে তিনি হামাস এবং ফাতাহর মধ্যে সম্পর্ক জোড়া লাগানোর কাজটি করতে পারেন।
আলজাজিরা থেকে ভাষান্তরিত
No comments