বিজয় দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি নিয়ে আ.লীগের যৌথ সভা
বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচি সফলভাবে পালনে গতকাল শুক্রবার ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর দলীয় নেতাদের সঙ্গে যৌথ সভা করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। রাজধানীর ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দুপুরে এই সভা হয়।
যৌথ সভায় কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও ঢাকা এবং এর পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়নে ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর নেতাদের নির্দেশ দেওয়া হয়।
যৌথ সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বিজয় দিবসের কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির সমন্বয়ক।
যৌথ সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, বিজয়ের মাসে রাজপথ অবরোধের কর্মসূচি পরাজিত শক্তির প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। তিনি বলেন, বিজয়ের মাসে যেখানে সারা জাতি আনন্দ করবে, তারা (বিএনপি) সেখানে কীভাবে অবরোধের কথা বলে? আসলে তারা দেশকে পাকিস্তান বানানোর কথা এখনো ভুলতে পারেনি। যে কারণে তারা বিজয়ের আনন্দে অংশ নিতে চায় না।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ৩ ডিসেম্বর সোমবার সকাল সাতটায় ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে এই মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন। তিনি একই দিন বিকেল তিনটায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে বক্তব্য দেবেন।
স্বেচ্ছাসেবক লীগ ১১ ডিসেম্বর, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ১৮ ডিসেম্বর, শ্রমিক লীগ ১৯ ডিসেম্বর, যুব মহিলা লীগ ২২ ডিসেম্বর, তাঁতী লীগ ২৮ ডিসেম্বর, মহিলা আওয়ামী লীগ ৩০ ডিসেম্বর সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। এ ছাড়া ডিসেম্বর মাসজুড়েই সারা দেশে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচি পালন করবে।
যৌথ সভায় কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক, দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, কেন্দ্রীয় উপদপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস প্রমুখ।
যৌথ সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বিজয় দিবসের কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির সমন্বয়ক।
যৌথ সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, বিজয়ের মাসে রাজপথ অবরোধের কর্মসূচি পরাজিত শক্তির প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। তিনি বলেন, বিজয়ের মাসে যেখানে সারা জাতি আনন্দ করবে, তারা (বিএনপি) সেখানে কীভাবে অবরোধের কথা বলে? আসলে তারা দেশকে পাকিস্তান বানানোর কথা এখনো ভুলতে পারেনি। যে কারণে তারা বিজয়ের আনন্দে অংশ নিতে চায় না।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ৩ ডিসেম্বর সোমবার সকাল সাতটায় ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে এই মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন। তিনি একই দিন বিকেল তিনটায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে বক্তব্য দেবেন।
স্বেচ্ছাসেবক লীগ ১১ ডিসেম্বর, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ১৮ ডিসেম্বর, শ্রমিক লীগ ১৯ ডিসেম্বর, যুব মহিলা লীগ ২২ ডিসেম্বর, তাঁতী লীগ ২৮ ডিসেম্বর, মহিলা আওয়ামী লীগ ৩০ ডিসেম্বর সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। এ ছাড়া ডিসেম্বর মাসজুড়েই সারা দেশে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচি পালন করবে।
যৌথ সভায় কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক, দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, কেন্দ্রীয় উপদপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস প্রমুখ।
No comments