আরাবীর অবিরাম ছুটে চলা by কামরুজ্জামান মিলু
লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার-২০০৮ প্রতিযোগিতায় তৃতীয় রানারআপ হন আরাবী। অভিনয়ের
পথচলা সেখান থেকেই। মিডিয়ায় কাজ করবেন, এমন স্বপ্ন ও পরিকল্পনা কখনো না
থাকলেও অভিনয় নিয়ে এখন রীতিমত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন আরাবী।
শুরুতেই তাঁর মিডিয়ায় আসার গল্প শুনতে চাইলাম।
আরাবী বললেন, ২০০৮ সালের শুরুর দিকের কথা। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর প্রথম সেমিস্টারের ছাত্রী। তখন চলছিল লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার রেজিস্ট্রেশন পর্ব। অনেকটা শখের বসেই নিজের নাম লেখালাম এ প্রতিযোগিতায়। এরপরের ঘটনা অনেকেরই জানা। চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত হলাম তৃতীয় রানারআপ হিসেবে।
নির্বাচিত হবার পর প্রথমেই অমিতাভ পরিচালিত নাটক `ইচ্ছে হলো`তে অভিনয়ের সুযোগ পান। শুরুতেই এ ধরনের বড়মাপের নির্মাতার সঙ্গে কাজের সুযোগ হওয়াটা তার জন্য সত্যিই সৌভাগ্যের ছিল।
প্রথম অভিনীত নাটকেই দারুণ সাড়া পান আরাবী। এরপর বেশ কিছু বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল হিসেবে দেখা যায় তাঁকে।
এসব বিজ্ঞাপনচিত্রের তালিকায় রয়েছে গ্রামীণফোনের একাত্তরের চিঠি, টেলিটক, নকিয়া ডুয়েল সিম, মেরিল অলিভ অয়েল ইত্যাদি পণ্য।
শুধু মডেল হিসেবে নয়, অভিনেত্রী হিসেবেও এরই মধ্যে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন আরাবী।
বর্তমানে তাঁর অভিনীত ধারাবাহিক নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে `রেডিও চকোলেট`, ‘সাইড ইফেক্ট’,‘ পঞ্চম’।
আর এবার ঈদে কোন কোন নাটকে কাজ করছেন। উত্তরে আরাবী বললেন, ‘আমি এবার ঈদে বেশ কিছু ভালো কাজ করেছি।এর মধ্যে ইমরাউল রাফাতের ‘মেড ইন চিটাগাং (নোয়াখালী টু চিটাগাং), রেদওয়ান রনির ‘মিরাক্কেল’প।
এর আগে সামির আহমেদের পরিচালনা ও এয়ারটেল নিবেদিত টেলিফিল্ম `অরুণোদয়ের তরুণদল`, শহীদুজ্জামান সেলিমের `সামান্তা` ও বিটিভিতে প্রচারিত `বিশ্বাস` নাটকগুলোতে অভিনয় করে তিনি প্রশংসিত হন।
অভিনয় সম্পর্কে আরাবী বলেন, `অভিনয়ের বেলায় আমি সব সময় চরিত্রটি এবং গল্পটা নিয়ে চিন্তা করি। আর কাজের মানের ব্যাপারে আমি অনেক সচেতন।
অভিনয়ের পাশাপাশি দেশ টিভিতে প্রচারিত `ওয়ার্ল্ড মিউজিক` অনুষ্ঠানটির নিয়মিত উপস্থাপক তিনি।
কুম্ভ রাশির কন্যা আরাবীর জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকায়। বাবা আতাউর রহমান ব্যবসায়ী, মা নাসিমা রহমান গৃহিণী।পরিবারে দুই বোন-এক ভাইয়ের মধ্যে আরাবী মেজো।
বড় ভাই মার্টিন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, ছোট বোন রেজওয়ানা পড়ছেন শান্ত মারিয়ামে ফ্যাশন ডিজাইনিং বিষয়ে। ছোট বোন তাঁর সবচেয়ে ভালো বন্ধু। মনের সবকথা ছোট বোনের সাথে শেয়ার করেন। এমনকি সময় পেলে প্রায়ই দুজনে ঘুরতে বের হন।
আরাবী আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ(এআইইউবি)তে বিবিএ পড়ছেন। অভিনয় ও পড়াশোনার ফাঁকে যেটুকু সময় পান পরিবারের সঙ্গে আড্ডা, ঘোরাফেরা ও বই পড়েই কাটান।
দেশে তাঁর প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রীর তালিকায় রয়েছেন হুমায়ুন ফরীদি, শতাব্দী ওয়াদুদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, জয়া আহসান ও সুমাইয়া শিমু।
সবশেষে আরাবী জানান চলচ্চিত্রে অভিনয়ের কথা, ‘সবার মত আমারও সব সময় চলচ্চিত্রে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে। তবে ভালো গল্প ও মানসম্পন্ন কাজ না হলে চলচ্চিত্রে কাজ করতে চাই না।`
আরাবী বললেন, ২০০৮ সালের শুরুর দিকের কথা। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর প্রথম সেমিস্টারের ছাত্রী। তখন চলছিল লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার রেজিস্ট্রেশন পর্ব। অনেকটা শখের বসেই নিজের নাম লেখালাম এ প্রতিযোগিতায়। এরপরের ঘটনা অনেকেরই জানা। চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত হলাম তৃতীয় রানারআপ হিসেবে।
নির্বাচিত হবার পর প্রথমেই অমিতাভ পরিচালিত নাটক `ইচ্ছে হলো`তে অভিনয়ের সুযোগ পান। শুরুতেই এ ধরনের বড়মাপের নির্মাতার সঙ্গে কাজের সুযোগ হওয়াটা তার জন্য সত্যিই সৌভাগ্যের ছিল।
প্রথম অভিনীত নাটকেই দারুণ সাড়া পান আরাবী। এরপর বেশ কিছু বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল হিসেবে দেখা যায় তাঁকে।
এসব বিজ্ঞাপনচিত্রের তালিকায় রয়েছে গ্রামীণফোনের একাত্তরের চিঠি, টেলিটক, নকিয়া ডুয়েল সিম, মেরিল অলিভ অয়েল ইত্যাদি পণ্য।
শুধু মডেল হিসেবে নয়, অভিনেত্রী হিসেবেও এরই মধ্যে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন আরাবী।
বর্তমানে তাঁর অভিনীত ধারাবাহিক নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে `রেডিও চকোলেট`, ‘সাইড ইফেক্ট’,‘ পঞ্চম’।
আর এবার ঈদে কোন কোন নাটকে কাজ করছেন। উত্তরে আরাবী বললেন, ‘আমি এবার ঈদে বেশ কিছু ভালো কাজ করেছি।এর মধ্যে ইমরাউল রাফাতের ‘মেড ইন চিটাগাং (নোয়াখালী টু চিটাগাং), রেদওয়ান রনির ‘মিরাক্কেল’প।
এর আগে সামির আহমেদের পরিচালনা ও এয়ারটেল নিবেদিত টেলিফিল্ম `অরুণোদয়ের তরুণদল`, শহীদুজ্জামান সেলিমের `সামান্তা` ও বিটিভিতে প্রচারিত `বিশ্বাস` নাটকগুলোতে অভিনয় করে তিনি প্রশংসিত হন।
অভিনয় সম্পর্কে আরাবী বলেন, `অভিনয়ের বেলায় আমি সব সময় চরিত্রটি এবং গল্পটা নিয়ে চিন্তা করি। আর কাজের মানের ব্যাপারে আমি অনেক সচেতন।
অভিনয়ের পাশাপাশি দেশ টিভিতে প্রচারিত `ওয়ার্ল্ড মিউজিক` অনুষ্ঠানটির নিয়মিত উপস্থাপক তিনি।
কুম্ভ রাশির কন্যা আরাবীর জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকায়। বাবা আতাউর রহমান ব্যবসায়ী, মা নাসিমা রহমান গৃহিণী।পরিবারে দুই বোন-এক ভাইয়ের মধ্যে আরাবী মেজো।
বড় ভাই মার্টিন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, ছোট বোন রেজওয়ানা পড়ছেন শান্ত মারিয়ামে ফ্যাশন ডিজাইনিং বিষয়ে। ছোট বোন তাঁর সবচেয়ে ভালো বন্ধু। মনের সবকথা ছোট বোনের সাথে শেয়ার করেন। এমনকি সময় পেলে প্রায়ই দুজনে ঘুরতে বের হন।
আরাবী আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ(এআইইউবি)তে বিবিএ পড়ছেন। অভিনয় ও পড়াশোনার ফাঁকে যেটুকু সময় পান পরিবারের সঙ্গে আড্ডা, ঘোরাফেরা ও বই পড়েই কাটান।
দেশে তাঁর প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রীর তালিকায় রয়েছেন হুমায়ুন ফরীদি, শতাব্দী ওয়াদুদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, জয়া আহসান ও সুমাইয়া শিমু।
সবশেষে আরাবী জানান চলচ্চিত্রে অভিনয়ের কথা, ‘সবার মত আমারও সব সময় চলচ্চিত্রে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে। তবে ভালো গল্প ও মানসম্পন্ন কাজ না হলে চলচ্চিত্রে কাজ করতে চাই না।`
No comments