রামুর সাম্প্রদায়িক সহিংসতা- চারুশিল্পীদের প্রতিবাদ
চারুশিল্পীদের প্রতিবাদের হাতিয়ার ক্যানভাস, রং আর তুলি। ক্যানভাস, তুলি সবই আছে, কিন্তু সাম্প্রতিক সহিংসতায় শিল্পীদের রং সব মুছে গেছে। তাই তাঁরা প্রতিবাদী মানববন্ধনে সাদা ক্যানভাসে কালো কালিতে লিখলেন ‘রামুর ঘটনায় আমরা ক্ষুব্ধ’।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সামনে চারুশিল্পীরা মানববন্ধন করে সম্প্রতি রামুতে ঘটে যাওয়া সহিংস ঘটনার প্রতিবাদ জানান। এতে চারুকলা অনুষদের শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অনেক সচেতন মানুষ সংহতি প্রকাশ করেন।
মানববন্ধনের শুরুতে শিল্পী মনিরুজ্জামান বলেন, বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয় পুড়িয়ে দেওয়াসহ বিভিন্ন ঘটনায় শিল্পীসমাজের কাছে থাকা সব রং মুছে গেছে। সাদা ক্যানভাস এই প্রতিবাদের প্রতীক।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের হাতে থাকা সাদা ক্যানভাসগুলোতে শিল্পী মনিরুজ্জামান কালো কালি দিয়ে বড় বড় হরফে তাঁদের ক্ষুব্ধ হওয়ার কথা লেখেন।
শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, যখন নতুন দেশ গড়ার চেষ্টা চলছে, তখন অন্ধকার শক্তি থাবা বসিয়েছে। এ ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। তিনি এ ঘটনায় সরাসরি ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আছি আপনাদের পাশে।’
শিল্পী রফিকুন নবী বলেন, বাংলাদেশের সুনামকে যারা লুণ্ঠিত করেছে, তাদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
শিল্পী হাশেম খান বলেন, এরা দেশ ও স্বাধীনতার শত্রু। এদের চিনে রাখতে হবে। আর কিছু করতে না পারলেও সবাই মিলে এদেরকে ঘৃণা করতে হবে।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ বলেন, ‘জোটের পক্ষ থেকে এলাকাগুলো পরিদর্শনের যে অভিজ্ঞতা, তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। মনে হচ্ছে, সংবিধান দেশের সব মানুষের নিরাপত্তা দিতে পারছে না।’
মানববন্ধনে সমরজিৎ রায়চৌধুরী, আবুল বারক আলভী, বীরেন সোম, কনকচাঁপা চাকমা, রোকেয়া সুলতানা, খালিদ মাহমুদ, নাইমা হক, রোবায়েত ফেরদৌস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনের শুরুতে শিল্পী মনিরুজ্জামান বলেন, বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয় পুড়িয়ে দেওয়াসহ বিভিন্ন ঘটনায় শিল্পীসমাজের কাছে থাকা সব রং মুছে গেছে। সাদা ক্যানভাস এই প্রতিবাদের প্রতীক।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের হাতে থাকা সাদা ক্যানভাসগুলোতে শিল্পী মনিরুজ্জামান কালো কালি দিয়ে বড় বড় হরফে তাঁদের ক্ষুব্ধ হওয়ার কথা লেখেন।
শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, যখন নতুন দেশ গড়ার চেষ্টা চলছে, তখন অন্ধকার শক্তি থাবা বসিয়েছে। এ ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। তিনি এ ঘটনায় সরাসরি ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আছি আপনাদের পাশে।’
শিল্পী রফিকুন নবী বলেন, বাংলাদেশের সুনামকে যারা লুণ্ঠিত করেছে, তাদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
শিল্পী হাশেম খান বলেন, এরা দেশ ও স্বাধীনতার শত্রু। এদের চিনে রাখতে হবে। আর কিছু করতে না পারলেও সবাই মিলে এদেরকে ঘৃণা করতে হবে।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ বলেন, ‘জোটের পক্ষ থেকে এলাকাগুলো পরিদর্শনের যে অভিজ্ঞতা, তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। মনে হচ্ছে, সংবিধান দেশের সব মানুষের নিরাপত্তা দিতে পারছে না।’
মানববন্ধনে সমরজিৎ রায়চৌধুরী, আবুল বারক আলভী, বীরেন সোম, কনকচাঁপা চাকমা, রোকেয়া সুলতানা, খালিদ মাহমুদ, নাইমা হক, রোবায়েত ফেরদৌস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments