ডিসিসি উত্তর ও দক্ষিণ: খেলাপির তালিকায় সাংসদ, ব্যবসায়ী, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান -হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়া ৩৫০ কোটি টাকা by রোজিনা ইসলাম
ঢাকায় বাড়ি ও ফ্ল্যাটের মালিকদের কাছে হোল্ডিং ট্যাক্স হিসেবে দুই সিটি করপোরেশনের পাওনা রয়েছে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। বেশি পাওনা রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের, প্রায় ১৮১ কোটি টাকা। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পাওনা ১৪২ কোটি টাকা।
হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধের জন্য বার বার নোটিশ দেওয়া হলেও কাজ হয়নি। হোল্ডিং ট্যাক্স খেলাপিদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদার, জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে কিছু বিরোধপূর্ণ হোল্ডিং রয়েছে। যেগুলোর মালিক মামলা করার কারণে টাকা আদায় করা যাচ্ছে না।
স্থানীয় সরকার বিভাগ ৫ অক্টোবর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে চিঠি পাঠিয়ে আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে ৮০ শতাংশ বকেয়া আদায়ের ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। চিঠিতে বকেয়া হোল্ডিং ট্যাক্সের পরিমাণ এক মাসের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগকে জানাতে বলা হয়েছে।
জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান গত সোমবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি থাকার পরও বছরের পর বছর কেন হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় হয়নি, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। এ জন্য কোনো কর্মকর্তার গাফিলতি রয়েছে কি না, তাও খোঁজা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, চলতি সপ্তাহেই বকেয়া টাকা আদায়ে চূড়ান্ত নোটিশ দিতে সিটি করপোরেশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পরও যদি ভবন মালিকেরা ডিসেম্বরের মধ্যে হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ না করেন, তবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এ এলাকায় হোল্ডিং রয়েছে এক লাখ ২৪ হাজার, অঞ্চল রয়েছে পাঁচটি। তাদের মোট হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়া রয়েছে ১৪১ কোটি ৯১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এই করপোরেশনে সবচেয়ে বেশি হোল্ডিং ট্যাক্স পাওনা হোটেল শেরাটনের (বর্তমানে রূপসী বাংলা) কাছে, ১৮ কোটি টাকা। বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে পাঁচ কোটি, রাজউকের কাছে দেড় কোটি, হলি ফ্যামিলি রেডক্রিসেন্ট হাসপাতালের কাছে তিন কোটি ৪৮ লাখ চার হাজার ২০০ টাকা, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির কাছে ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৩৭০ টাকা, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে ২৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৪২ টাকা, ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বাংলাদেশের কাছে পাওনা ৮১ লাখ ১১ হাজার ৯৪ টাকা, মধুবাজার জামে মসজিদের কাছে পাঁচ লাখ ৫৯ হাজার ৯৮০ টাকা, ইস্টার্ন বেঙ্গল ট্যানারির কাছে ছয় লাখ ২৪ হাজার ২০০ ও নুরুল হুদা কোম্পানির কাছে তিন লাখ ৪১ হাজার ২৫০ টাকা বকেয়া উল্লেখযোগ্য।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা নোটিশ পাঠাচ্ছি, অনেক সময় মালামালও ক্রোক করেছি। কিন্তু এসব অভিযান চালাতে যে সংখ্যক পুলিশ প্রয়োজন তা আমরা পাই না।’
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এখানে হোল্ডিং এক লাখ ৪৭ হাজার, অঞ্চল পাঁচটি। এসব অঞ্চলে মোট হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়া ১৮০ কোটি ৬৯ লাখ ১৯ হাজার টাকা। উল্লেখযোগ্য খেলাপিদের মধ্যে রয়েছে মিরপুরের মনিপুর হাইস্কুল (৪২ লাখ পাঁচ হাজার ৪৩৯ টাকা), একাপো প্যাক (১৬ লাখ ৪৭ হাজার), মুক্তবাংলা বহুমুখী কো-অপারেটিভ সোসাইটি (২৪ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮০ টাকা), মিরপুর মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট (১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা), কুসুমে বাগদাদ সম্পাদক মো. শাহ আল খান (৪২ লাখ ৫৩ হাজার ৮৫০ টাকা), যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স (১৩ লাখ ১৩ হাজার ৯১৪), ইসলামী ব্যাংক গং (তিন লাখ ৫৩ হাজার ৫২৫ টাকা)।
গুলশানে ইউনাইটেড হাসপাতালের কাছে পাওনা ২৩ কোটি ১৭ লাখ ২১ হাজার ৩৮২ টাকা, বাণীচিত্র চলচ্চিত্রের কাছে ৮৮ লাখ ৭৯ হাজার ৩৩৪ টাকা, ওয়েস্টিন হোটেলের কাছে সাত কোটি টাকা, লিয়াকত আলী খানের কাছে ৩৩ লাখ ৪২ হাজার টাকা, রুহুল আমিন হাওলাদারের কাছে ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৬২৩ টাকা, সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদারের কাছে ১৬ লাখ ৬৭ হাজার ৫১৩ টাকা, ইকবাল আহমেদের কাছে ৪৮ লাখ ১০ হাজার ৫০০ টাকা, রোকেয়া হোসেনের কাছে ৫৪ লাখ ৮৭ হাজার ৩০০ টাকা, ইসমাইল হোসেনের কাছে ৩৫ লাখ ৭৭ হাজার ৪৩০ টাকা এবং তসলিমা মাহমুদের কাছে ১৮ লাখ ১৭ হাজার ৭০০ টাকা পাওনা উল্লেখযোগ্য।
এ বিষয়ে রুহুল আমিন হাওলাদার গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটি কোনো ব্যাপার নয়। দু-এক দিনের মধ্যে পরিশোধ করে দেব।’ বক্তব্য জানার জন্য মুঠোফোনে কামাল আহমেদ মজুমদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
রাজস্ব বিভাগ সূত্র জানায়, বনানী, মহাখালী ও তেজগাঁওয়ে শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ট্রাস্টের কাছে পাওনা ৬০ লাখ ৪৯ হাজার ২৬৪ টাকা, মেসার্স পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারের কাছে ৭৯ লাখ ৮৩ হাজার ৩৭১ টাকা, ডেংগু মিয়ার কাছে ৫৩ লাখ ৫২ হাজার ২৫৪ টাকা, মুজিবুর রহমানের কাছে পাওনা ৮১ লাখ ৪৯ হাজার ২৮০ টাকা।
কারওয়ান বাজার এলাকায় এম এ আউয়ালের কাছে ৮১ লাখ ১২ হাজার ৪৩৮ টাকা, জালালাবাদ টেলিকমের কাছে ১৭ লাখ ৪২ হাজার টাকা, ফয়জুল্লা সান চৌধুরীর কাছে ৭৫ লাখ ৫১ হাজার ৭৭৪ টাকা, বেল্লাল হোসেনের কাছে ৫৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকা পাওনা উল্লেখযোগ্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ে আমরা চূড়ান্ত নোটিশ দিয়েছি, দুই সপ্তাহের মধ্যে পরিশোধ না করলে খেলাপিদের মালামাল ক্রোক করা হবে।’
হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সর্বশেষ মেয়র সাদেক হোসেন খোকা সোমবার প্রথম আলোকে বলেন, অনেকেই মামলা-মোকাদ্দমা করেছিল, তাই অনেক টাকা আটকে রয়েছে। আবার কিছু কিছু সরকারি সংস্থা রয়েছে যারা হোল্ডিং ট্যাক্স শোধ করতে চায় না। এ কারণেই এত টাকা বকেয়া হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগ ৫ অক্টোবর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে চিঠি পাঠিয়ে আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে ৮০ শতাংশ বকেয়া আদায়ের ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। চিঠিতে বকেয়া হোল্ডিং ট্যাক্সের পরিমাণ এক মাসের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগকে জানাতে বলা হয়েছে।
জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান গত সোমবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি থাকার পরও বছরের পর বছর কেন হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় হয়নি, তা আমরা খতিয়ে দেখছি। এ জন্য কোনো কর্মকর্তার গাফিলতি রয়েছে কি না, তাও খোঁজা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, চলতি সপ্তাহেই বকেয়া টাকা আদায়ে চূড়ান্ত নোটিশ দিতে সিটি করপোরেশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পরও যদি ভবন মালিকেরা ডিসেম্বরের মধ্যে হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ না করেন, তবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এ এলাকায় হোল্ডিং রয়েছে এক লাখ ২৪ হাজার, অঞ্চল রয়েছে পাঁচটি। তাদের মোট হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়া রয়েছে ১৪১ কোটি ৯১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এই করপোরেশনে সবচেয়ে বেশি হোল্ডিং ট্যাক্স পাওনা হোটেল শেরাটনের (বর্তমানে রূপসী বাংলা) কাছে, ১৮ কোটি টাকা। বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে পাঁচ কোটি, রাজউকের কাছে দেড় কোটি, হলি ফ্যামিলি রেডক্রিসেন্ট হাসপাতালের কাছে তিন কোটি ৪৮ লাখ চার হাজার ২০০ টাকা, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির কাছে ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৩৭০ টাকা, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে ২৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৪২ টাকা, ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বাংলাদেশের কাছে পাওনা ৮১ লাখ ১১ হাজার ৯৪ টাকা, মধুবাজার জামে মসজিদের কাছে পাঁচ লাখ ৫৯ হাজার ৯৮০ টাকা, ইস্টার্ন বেঙ্গল ট্যানারির কাছে ছয় লাখ ২৪ হাজার ২০০ ও নুরুল হুদা কোম্পানির কাছে তিন লাখ ৪১ হাজার ২৫০ টাকা বকেয়া উল্লেখযোগ্য।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা নোটিশ পাঠাচ্ছি, অনেক সময় মালামালও ক্রোক করেছি। কিন্তু এসব অভিযান চালাতে যে সংখ্যক পুলিশ প্রয়োজন তা আমরা পাই না।’
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এখানে হোল্ডিং এক লাখ ৪৭ হাজার, অঞ্চল পাঁচটি। এসব অঞ্চলে মোট হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়া ১৮০ কোটি ৬৯ লাখ ১৯ হাজার টাকা। উল্লেখযোগ্য খেলাপিদের মধ্যে রয়েছে মিরপুরের মনিপুর হাইস্কুল (৪২ লাখ পাঁচ হাজার ৪৩৯ টাকা), একাপো প্যাক (১৬ লাখ ৪৭ হাজার), মুক্তবাংলা বহুমুখী কো-অপারেটিভ সোসাইটি (২৪ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮০ টাকা), মিরপুর মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট (১৪ লাখ ২৮ হাজার টাকা), কুসুমে বাগদাদ সম্পাদক মো. শাহ আল খান (৪২ লাখ ৫৩ হাজার ৮৫০ টাকা), যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স (১৩ লাখ ১৩ হাজার ৯১৪), ইসলামী ব্যাংক গং (তিন লাখ ৫৩ হাজার ৫২৫ টাকা)।
গুলশানে ইউনাইটেড হাসপাতালের কাছে পাওনা ২৩ কোটি ১৭ লাখ ২১ হাজার ৩৮২ টাকা, বাণীচিত্র চলচ্চিত্রের কাছে ৮৮ লাখ ৭৯ হাজার ৩৩৪ টাকা, ওয়েস্টিন হোটেলের কাছে সাত কোটি টাকা, লিয়াকত আলী খানের কাছে ৩৩ লাখ ৪২ হাজার টাকা, রুহুল আমিন হাওলাদারের কাছে ৫৬ লাখ ৯১ হাজার ৬২৩ টাকা, সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদারের কাছে ১৬ লাখ ৬৭ হাজার ৫১৩ টাকা, ইকবাল আহমেদের কাছে ৪৮ লাখ ১০ হাজার ৫০০ টাকা, রোকেয়া হোসেনের কাছে ৫৪ লাখ ৮৭ হাজার ৩০০ টাকা, ইসমাইল হোসেনের কাছে ৩৫ লাখ ৭৭ হাজার ৪৩০ টাকা এবং তসলিমা মাহমুদের কাছে ১৮ লাখ ১৭ হাজার ৭০০ টাকা পাওনা উল্লেখযোগ্য।
এ বিষয়ে রুহুল আমিন হাওলাদার গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটি কোনো ব্যাপার নয়। দু-এক দিনের মধ্যে পরিশোধ করে দেব।’ বক্তব্য জানার জন্য মুঠোফোনে কামাল আহমেদ মজুমদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
রাজস্ব বিভাগ সূত্র জানায়, বনানী, মহাখালী ও তেজগাঁওয়ে শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ট্রাস্টের কাছে পাওনা ৬০ লাখ ৪৯ হাজার ২৬৪ টাকা, মেসার্স পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারের কাছে ৭৯ লাখ ৮৩ হাজার ৩৭১ টাকা, ডেংগু মিয়ার কাছে ৫৩ লাখ ৫২ হাজার ২৫৪ টাকা, মুজিবুর রহমানের কাছে পাওনা ৮১ লাখ ৪৯ হাজার ২৮০ টাকা।
কারওয়ান বাজার এলাকায় এম এ আউয়ালের কাছে ৮১ লাখ ১২ হাজার ৪৩৮ টাকা, জালালাবাদ টেলিকমের কাছে ১৭ লাখ ৪২ হাজার টাকা, ফয়জুল্লা সান চৌধুরীর কাছে ৭৫ লাখ ৫১ হাজার ৭৭৪ টাকা, বেল্লাল হোসেনের কাছে ৫৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকা পাওনা উল্লেখযোগ্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ে আমরা চূড়ান্ত নোটিশ দিয়েছি, দুই সপ্তাহের মধ্যে পরিশোধ না করলে খেলাপিদের মালামাল ক্রোক করা হবে।’
হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সর্বশেষ মেয়র সাদেক হোসেন খোকা সোমবার প্রথম আলোকে বলেন, অনেকেই মামলা-মোকাদ্দমা করেছিল, তাই অনেক টাকা আটকে রয়েছে। আবার কিছু কিছু সরকারি সংস্থা রয়েছে যারা হোল্ডিং ট্যাক্স শোধ করতে চায় না। এ কারণেই এত টাকা বকেয়া হয়েছে।
No comments