শান্তির ঘরে অশান্তি, বোয়ির পদত্যাগ
গত বছর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী দুই লাইবেরিয়ানের একজন অন্যজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলেছেন। সমাজকর্মী লেমাহ বোয়ি অভিযোগ করেন, প্রেসিডেন্ট এলেন জনসন সারলিফ দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি রুখতে ব্যর্থ হয়েছেন।
সারলিফের ব্যর্থতার প্রতিবাদে লাইবেরিয়ার শান্তি ও সমন্বয় কমিশনের প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগের তথ্যও জানিয়েছেন বোয়ি। প্যারিসে নিজের বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে গত সোমবার বোয়ি এসব কথা বলেন।
লাইবেরিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের প্রথম নির্বাচিত নারী রাষ্ট্রপ্রধান সারলিফ, লাইবেরীয় সমাজকর্মী লেমাহ বোয়ি ও ইয়েমেনি সাংবাদিক তাওয়াক্কুল কারমান যৌথভাবে ২০১১ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। পুরস্কার পাওয়ার চার দিন পর সারলিফ পুনর্নির্বাচিত হন।
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বোয়ি অভিযোগ করেন, 'ক্ষমতার প্রথম মেয়াদে সারলিফ অবকাঠামো উন্নয়নের অঙ্গীকার করেছিলেন। কিন্তু মানুষ যদি খাবারই না পায় তাহলে অবকাঠামো দিয়ে কী হবে?' সারলিফের এক ছেলে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান। আরেক ছেলে জাতীয় তেল কম্পানির চেয়ারম্যান। সম্পদের হিসাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আরেক ছেলেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে বরখাস্ত করেছেন সারলিফ। সূত্র : বিবিসি।
লাইবেরিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের প্রথম নির্বাচিত নারী রাষ্ট্রপ্রধান সারলিফ, লাইবেরীয় সমাজকর্মী লেমাহ বোয়ি ও ইয়েমেনি সাংবাদিক তাওয়াক্কুল কারমান যৌথভাবে ২০১১ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। পুরস্কার পাওয়ার চার দিন পর সারলিফ পুনর্নির্বাচিত হন।
প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বোয়ি অভিযোগ করেন, 'ক্ষমতার প্রথম মেয়াদে সারলিফ অবকাঠামো উন্নয়নের অঙ্গীকার করেছিলেন। কিন্তু মানুষ যদি খাবারই না পায় তাহলে অবকাঠামো দিয়ে কী হবে?' সারলিফের এক ছেলে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান। আরেক ছেলে জাতীয় তেল কম্পানির চেয়ারম্যান। সম্পদের হিসাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আরেক ছেলেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে বরখাস্ত করেছেন সারলিফ। সূত্র : বিবিসি।
No comments