পদ হারাচ্ছেন ৩৫৯ পরিচালক- ন্যূনতম শেয়ার ধারণে ব্যর্থ ॥ এসইসির সভায় আজ সিদ্ধান্ত by অপূর্ব কুমার

সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যূনতম শেয়ার ধারণে ব্যর্থ পরিচালকদের পদ শূন্য ঘোষণা করতে যাচ্ছে সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। আজ বুধবার বেলা এগারোটায় কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেবে বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।


এসইসির নির্দেশনা মেনে শেয়ার ধারণে ব্যর্থ ১০২ কোম্পানির মোট ৩৫৯ পরিচালক পদ হারাবেন। এছাড়া কমিশন সভায় বহুল আলোচিত মার্জিন ঋণ নীতিমালাও পাস হওয়ার কথা রয়েছে। তাই বিনিয়োগকারী, তালিকাভুক্ত কোম্পানি এবং বাজার সংশ্লিষ্টদের সবার দৃষ্টি এখন এসইসির কমিশন সভার দিকে।
এসইসি সূত্রে জানা গেছে, বাজারে তালিকাভুক্ত ২৩৮ কোম্পানির মধ্যে ২৩৩টি কোম্পানি পরিচালকদের শেয়ার ধারণ সংক্রান্ত তথ্য এসইসিতে জমা দেয়। তথ্য না দেয়া বাকি ৫ কোম্পানির মধ্যে ২টি সরকারী প্রতিষ্ঠান। এ কোম্পানিতে উদ্যোক্তা পরিচালক নেই বিধায় সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আর তথ্য জমা না দেয়া ৩ কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এনফোর্সমেন্ট বিভাগে প্রেরণ করার সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি।
এর আগে গত ২২ নবেম্বরে সংস্থাটি বাজারে বিনিয়োগ বাড়াতে কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের ন্যূনতম ২ শতাংশ বা সার্বিকভাবে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণে বাধ্যবাধকতা দিয়ে নির্দেশনা জারি করে। এসইসির ২ সিসি ধারা বলে কমিশন এই নির্দেশনা জারি করে। নির্দেশনায় পরবর্তী ৬ মাস অর্থাৎ ২১ মের মধ্যে যেসব পরিচালকের ন্যূনতম শেয়ার নেই, তাঁদের পদ ধরে রাখতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শেয়ার ধারণ করার নির্দেশ দেয়া হয়। নইলে আইন অনুযায়ী পদ ছেড়ে দিতে হবে বলে ওই নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়। সেই সঙ্গে হারানো পদে কোম্পানির যেসব বিনিয়োগকারীর ন্যূনতম ৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে তাঁদের পদে মনোনয়নের বিষয়টিও এতে উল্লেখ করা হয়। আর ২ সিসি ধারা জারির উদ্দেশ্য ছিল বাজারে উদ্যোক্তা পরিচালকরা নিজ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রি করে বাজারকে প্রভাবিত করে ফায়দা হাসিল করেছিলেন, তাঁদের বাজারে আবার শেয়ার কিনতে বাধ্য করা। প্রথম পর্যায়ে অনেক পরিচালক এসইসির নির্দেশনা মানলেও অনেকেই ভেতরে ভেতরে এর বিরোধিতা করেন। শুধু তাই নয়, অনেকে আদালতের শরণাপন্ন হন।
প্রথমে এনসিসি ব্যাংকের পরিচালক হতে ইচ্ছুক আব্দুল মোনিম ৮ এপ্রিল এসইসির নির্দেশনার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেন। এরপর ডেল্টা লাইফের ১১ পরিচালক ও ফনিক্স ফাইন্যান্সের ২ পরিচালক ৮ মে রিট করেন। ২১ মে হাইকোর্টের দুই বিচারপতি ১ মাসের রুল জারির পর দীর্ঘ শুনানি শেষে সব রিট খারিজ করে দেন। এরপর ২২ মে এনসিসি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও প্রাইম ফাইন্যান্সের ২৪ পরিচালক হাইকোর্টে ৫টি রিট করেন। এসব আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ জুন একটি রুল জারি করে আদালত। শুনানি শেষে আদালত ২১ জুন ৫টি রিট খারিজ করে দেয়। এতে করে শেয়ার ক্রয়সংক্রান্ত এসইসির নির্দেশনা বহাল থাকে। আইন অনুযায়ী পরিচালকরা পদ হারালেও অনেকেই স্বপদে বহাল থাকেন। এসইসির পক্ষ থেকে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এবং স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে বার বার চিঠি পাঠানো হয়, এসব পরিচালককে তথ্য জমা দিতে। পরিচালকদের অনেকেই আবার শেয়ার ধারণে সময় বাড়ানোর আবেদন করেন। কিন্তু এসইসি তাঁদের আবেদন নাকচ করে দেয়। পরবর্তীতে এসইসি তথ্য যাচাইবাছাই করে এইসব কোম্পানির পরিচালকদের পদ শূন্য ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়। বুধবার কমিশনের নির্ধারিত সভায় আনুষ্ঠানিক এই ঘোষণা দেয়া হবে।
এর আগে গত বুধবার এসইসির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, ২২ নবেম্বর ২০১১-এর শেয়ার ধারণের নির্দেশনা অনুসারে গত ২৮ জুনের মধ্যে সব কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে পরিচালকদের শূন্য পদের তালিকা চাওয়া হয়েছিল।

পদ হারানো পরিচালকদের তালিকা
দুই শতাংশের কম রয়েছে এমন ১০২টি কোম্পানির ৩৫৯ পরিচালকের পদ শূন্য করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে এসইসি। এজন্য একটি তালিকাও চূড়ান্ত করা হয়েছে। তালিকা অনুযায়ী যেসব কোম্পানির পরিচালকরা এরই মধ্যে পরিচালকের পদ হারাতে যাচ্ছেন তাঁরা হলেন :
১. এসিআই ফরমুলেশন্সের ওয়াজেদ সালাম, ২. এসিআই লিমিটেডের ওয়ালিউর রহমান ও ওয়াজেদ সালাম, ৩. এ্যাকটিভ ফাইনের মোসলেহ উদ্দিন, ৪. আফতাব অটোর কাজী মোস্তফা আলম, ৫. অগ্নি সিস্টেমসের জাবেদ বখত, ৬. এএমসিএল (প্রাণ)-এর উজমা চৌধুরী, ইলিয়াস মৃধা, চৌধুরী আতিউর, রাসেল ও চৌধুরী কামরুজ্জামান; ৭. অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের হাসনা আহমেদ, ফাহিম উদ্দিন আহমেদ ও ইমতিয়াজউদ্দিন আহমেদ; ৮. এমবি ফার্মার নওরিন আজিজ মোহাম্মদ ভাই, কাতিজা মোহাম্মদ ভাই, নুরজাহান হুদা ও নসরুল্লাহ মিরালি; ৯. আনলিমা ইয়ার্নের আবুল বাশার, ১০. আনোয়ার গ্যালভ্যানাইজিংয়ের তারেক হোসাইন, ১১. এপেক্স এডেলকির এডেলকি সার্জিও, ১২. এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ইকবাল কবীর চৌধুরী, ১৩. বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের এ জেড হুমায়ুন, এ সাত্তার ও এফ এম এ বি সিদ্দিকী; ১৪. বিডি থাইয়ের কাজী আকতার হামিদ ও ফৌজিয়া মালেক; ১৫. বিডি ওয়েল্ডিংয়ের ঝরনা ইয়াসমীন ও এস এম রাশেদুল ইসলাম; ১৬. বে লিজিংয়ের ফাতেমা জহির মজুমদার, জাহান আরা বেগম, এ কে এম আজিজুর রহমান, হামিদা হোসেন ও হাসনাত আরা বেগম; ১৭. বিডিকমের সুমন আহমেদ সাবির, জুলফিকার হাফিজ ও এ টি এম সায়েদুজ্জামান; ১৮. বিচ হ্যাচারির ওয়াহিদউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ১৯. সিএমসি কামালের সানওয়ার দাতো, ২০. ড্যাফোডিল কম্পিউটারসের ইউনুস খান, ২১. ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সৈয়দ মোকাররম আলী, রওশন আলী, সাইদুল ইসলাম, নুরুল হুদা, ফরিদা আর আহমেদ, সাদিকুর রহমান, নাসিরউদ্দিন আহমেদ, মাহমুদ হাসান, হাবিবুর রহমান খান, ফরিদা মুস্তফা ও ফাহমিদা আর নাসের; ২২. দেশ গার্মেন্টসের দেলওয়ার হোসেন, ২৩. ঢাকা ব্যাংকের মনোয়ারা খন্দকার ও আমানুল্লাহ সরকার; ২৪. দুলামিয়া কটনের খাজা মাঈনউদ্দিন, ২৫. ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের নিজামউদ্দিন আহমেদ, সাইদুর রহমান ও সাইফুল ইসলাম; ২৬. এক্সিম ব্যাংকের আবদুল মান্নান, ফাহিম জামান পাঠান, নাসিমা আকতার, এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুল, জুবায়ের কবীর, রিজওয়ানা কে রিজা, হাবিবউল্লাহ ডন ও আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন; ২৭. ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের তাজুল ইসলাম ও ইফফাত জাহান; ২৮. ফাইন ফুডসের নজরুল ইসলাম, আলিমুল হাসান ও আঙ্গুর খান; ২৯. ফু-ওয়াং সিরামিকসের কাইফুল ওয়ারা, বার্নার্ড লি ও আরিফ মোহাম্মদ উল্লাহ খান; ৩০. ফু-ওয়াং ফুডসের সু চিন হুয়া, শাহাদাত হোসেন ও বেগম রোকেয়া আশরাফ; ৩১. গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের শওকত রেজা, সৈয়দা নাজমুন নাহার, খুরশিদা আহমেদ, খালিদা শাহজাদি, এস ফরিদ হোসেন ও নার্গিস আনোয়ার; ৩২. গোল্ডেন সনের বিজন চক্রবর্তী, ৩৩. জি কিউ বলপেনের শারমিন হক, পুনম সিদ্দিকী, ইনাম আল হক ও আবু হাসান খান; ৩৪. গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের আবদুল জামিল মোহাম্মদ হোসেন, আলমজেব রাদিন আহমেদ, কবির হোসেন চৌধুরী, মোহাম্মদ আমিনুল হক, ফরিদা রাশিদ আহমেদ, মোহাম্মদ আবদুস সালাম, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, সামসুদ্দোহা চৌধুরী ও সৈয়দ বজলুর রহমান; ৩৫. জিএসপি ফিন্যান্সের এসএফ হায়দার ফাউন্ডেশন, নুরুল ইসলাম, মঈন ইউ হায়দার ও সিরাজ ইউ হায়দার; ৩৬. আইএফআইসি ব্যাংকের আমিনুর রহমান ও সৈয়দ আনিসুল হক; ৩৭. ইমাম বাটনের শাহ আলম, ৩৮. ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের হাবিবুল আলম, মির্জা আলী বেরোজি ইস্পাহানী, নাজমা এনায়েত উল্লাহ খান, আবদুল্লাহ মোস্তফা ও এ আর আজিমুল হক; ৩৯. ইনটেক অনলাইনের শামসুল আলম, ৪০. ইসলামী ব্যাংকের শহিদুল ইসলাম, মোঃ দাউদ খান, মোঃ নজরুল ইসলাম, মোমিনুল ইসলাস পাটোয়ারী ও ইসলামিক এডুকেশন সোসাইটি; ৪১. ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ইসমাইল নওয়াব, তাজুল ইসলাম, মোঃ সৈয়দ খোকন, সামিরা আজিম, আসমা নূর, আবদুল হালিম, শায়লা পারভীন, মোঃ আবদুল হান্নান, নস্তারিন জমিলা; ৪২. যমুনা ব্যাংকের এম এ খায়ের, ফরহাদ আহমেদ আখন্দ ও ইসমাইল হোসেন সিরাজী; ৪৩. জনতা ইন্স্যুরেন্সের এম এ হাসেম, এম এ সবুর, আবদুল গাফফার চৌধুরী, কামরুন নাহার, রোকসানা জামান, হাসানুজ্জামান চৌধুরী, সাবেরা এইচ মাহমুদ, ওয়ারিসুজ্জামান চৌধুরী ও কামরুদ্দিন পারভেজ; ৪৪. কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের উম্মে কাউসার ছালছাবিল, সবিতা ফেরদৌস, শাহ আলম, মারিয়া জামান ও শেখ শফিকুল ইসলাম; ৪৫. কেয়া কসমেটিকসের ফিরোজা বেগম, খালেদা পারভীন ও মাসুম পাঠান; ৪৬. কোহিনূর কেমিক্যালের শিরিন আক্তার ও নূর নাহার; ৪৭. লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্সের জেসমিন সুলতানা, ৪৮. ম্যাকসন্সের মোঃ শওকত আলী ও মোঃ ফেরদৌস কাউসার মাসুদ, ৪৯. মেঘনা সিমেন্টের সাবরিনা সোবহান ও মাহবুব মোরশেদ হাসান, ৫০. মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের জামাল উদ্দিন, জোবায়দা আলম ও খালেদা আহমেদ; ৫১. মার্কেন্টাইল ব্যাংকের আব্দুল জলিল, তৌফিক রহমান চৌধুরী, মোঃ মুনসুরুজ্জামান, সুব্রত নারায়ণ রায়, বিলকিস বেগম, এস এম শফিকুল ইসলাম, এ কে এম শহিদ রেজা, নাসিরউদ্দিন চৌধুরী, সৈয়দ মোঃ আবদুল মান্নান, ইসরাত জাহান ও এম এ খান বেলাল; ৫২. মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের সৈয়দ নূর আলম ও মোহাম্মদ হোসেন; ৫৩. মাইডাস ফিন্যান্সের শেখ এ হালিম, ৫৪. মুন্নু সিরামিকের হারুন নাহার রশিদ, মঈনুল ইসলাম ও রাশেদ মামুনুল ইসলাম; ৫৫. মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ইয়াসমিন হক, নাসিরুল্লাহ ও ইস্ট ওয়েস্ট প্রোপার্টিজ ডেভেলপমেন্ট; ৫৬. ন্যাশনাল ব্যাংকের মাহবুব আহমেদ ও আজিজুল আশরাফ; ৫৭. এনসিসি ব্যাংকের মোস্তাফিজুর রহমান, মোঃ নুরুল ইসলাম, মিসেস নুৎফুন নাহার বেগম, মোঃ মাহাবুবুল আলম তারা, মোঃ আইনুল কবীর, মোঃ খন্দকার জাকারিয়া মাহমুদ, মিসেস সুলতানা ইয়াসমিন, মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, ফকরুল আনোয়ার ও হুমায়ন কবীর; ৫৮. ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মাহমুদুল হক তাহের, কে এম হাবিব জামান, শফিকুর রহমান টিটো, কাজী ফাহিম ফায়াজ, কাজী মাহমুদা জামান, ইমরুল আলম, তোফাজ্জল হোসেন, মোরশেদ আলম ও মোস্তাফিজুর রহমান; ৫৯. নাভানা সিএনজির কাজী মোস্তফা আলম, ৬০. নর্দার্ন জুটের আশফাক আহমেদ, আসিফ আশরাফ ও কে মাহমুদ; ৬১. পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের আবুল বাশার ও ইউসুফ ওয়াজেদ আলী চৌধুরী; ৬২. পিপলস ইন্স্যুরেন্সের আমির হুমায়ন মাহমুদ চৌধুরী, নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী, শামসুল আলম, এ কে এম আমিরুল মান্নান, শাহজাদা মাহমুদ চৌধুরী, আবু তাহের, করিম উদ্দিন ভরসা, আবদুল বাশার ও হাছান আহমেদ; ৬৩. ফিনিক্স ফিন্যান্সের আবদুল কাদের চৌধুরী ও রিজিয়া ইউনুস; ৬৪. ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের হাবিবুর রহমান মিয়া, ৬৫. পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের সাফায়েত সোবহান, ইয়াসমিন রহমান ও রুমকি ইন্ডাস্ট্রিজ; ৬৬. পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের আমির হুমায়ুন মাহমুদ, গোলাম ফারুক আহমেদ, মোঃ সোয়েব, আবুল বাশার, শাহনেওয়াজ মাহমুদ চৌধুরী, এম এ রশিদ, সাইদুল ইসলাম ও আক্তারুল হক; ৬৭. প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের জাহাঙ্গীর চৌধুরী, ৬৮. প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের এ কে এম রফিকুল ইসলাম ও ঈমাম শাহেদ হোসেন; ৬৯. প্রিমিয়ার ব্যাংকের মাসুদ জামান, লুৎফুর রহমান ও পার্শা শাজানা আমিন; ৭০. প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রদীপ সেন ও এম এ করিম; ৭১. প্রাইম ফিন্যান্সের আলীউজ্জামান, সালমা রহমান ও এম এন এইচ বুলু; ৭২. প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের মাহবুবা হক, ৭৩. প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মঞ্জুরুল করিম, জেড এম কায়সার ও শেফাত জেরীন শাওন; ৭৪. প্রাইম টেক্সটাইলের আবুল বাশার, ফাতেমা খাতুন, আবদুল হাফিজ ও আবদুল করিম; ৭৫. প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের জোয়ার্দার নওশের আলী, রুহুল আমীন, মোহাম্মদ আলী, শাহ মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন, শাহাদাত হোসেন আলী ও শাফায়েত হোসেন মাসুম; ৭৬. পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের নজরুল ইসলাম চৌধুরী, মোঃ বদরুদ্দোজা ও জেসমিন আরা; ৭৭ কাশেম ড্রাইসেলসে আনোয়ারুল ইসলাম, ৭৮. আরএন স্পিনিংয়ের মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল কাইয়ুম মামুন ও আবিদ মোস্তাফিজুর রহমান; ৭৯. রহিমা ফুডের জাভেদ আলম, নাজমুন নাহার ও নূরুন নাহার; ৮০. রংপুর ডেইরির শাহ ফাহাদ জামান, মিজানুর রহমান, অমিতাভ ভৌমিক ও এয়ার আলী; ৮১. রংপুর ফাউন্ড্রির রথীন্দ্রনাথ পাল, চৌধুরী আতিউর রসুল ও চৌধুরী কামরুজ্জামান; ৮২. রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের নাজমুল আসাদ, ৮৩. রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের এস এম ফজলুল হক ও নুরুল মোস্তফা, ৮৪. রূপালী ইন্স্যুরেন্সের রুনা হায়দার, ৮৫. রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কামরুন নেসা ঝর্ণা, হেলাল উদ্দিন, মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম ও জিল্লুর রহমান; ৮৬. সায়হাম টেক্সটাইলের ইয়াসমিন ফয়সাল, ৮৭. সালভো কেমিক্যালসের সৈয়দা করিম, লিটন কুমার রায়, সোহেল রহমান, খন্দকার আমিনুর রহমান ও আহমেদ হারুন; ৮৮. সমতা লেদারের গোলাম মোস্তফা ও আইয়ুব খান, ৮৯. সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মোহাম্মদ আজম, জব্বার মোল্লা, মেজর (অব) রেজাউল হক, নুরুল আমিন, সুলতান মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল আউয়াল পাটোয়ারী, সাঈদুর রহমান, নূরে আলম চৌধুরী, ফয়সাল আহমেদ পাটোয়ারী, লিলি আমিন, সুমনা আলম, লুৎফর রহমান, তাহসিন কামাল, তহুরা আক্তার ও শামীমা বাকী; ৯০. সোনালী আঁশের মোবারক আলী, ৯১. সোনারগাঁ টেক্সটাইলের রীতা রহমান, ৯২. সাউথইস্ট ব্যাংকের জ্যোৎস্না আরা কাশেম, বাংলা কাশেম লিমিটেড, সৈয়দ শহীদ আলী, রেহানা রহমান ও মনজুর মিয়া; ৯৩. স্কয়ার টেক্সটাইলের কাজী হারুনুর রশীদ, কাজী ইকবাল হারুন ও চার্লস সি আর পাত্র; ৯৪. স্কয়ার ফার্মার কে এম সাইফুল ইসলাম, ৯৫. স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের মোঃ নুরুল ইসলাম, ফেরদৌস আলী খান, মুশফিক মামুন রিজভী ও শেখ মেজবাহ উদ্দিন, ৯৬. স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের খালেদ বিন ইসলাম ও গাজী এন আবেদীন, ৯৭. তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ফজলে আজিম, বেগম হোসনে আরা, এ কে এম রফিক উল্লাহ, বেগম মনোয়ারা সুলতানা, ওয়ালিউল হক ও মুহাম্মদ নূরুল ইসলাম ৯৮. তাল্লু- স্পিনিংয়ের মাহফুজা হক ও সৈয়দা হাসিনা হক; ৯৯. ইউনাইটেড এয়ারের আফাজ মিয়া, শফিকুর রহমান, খন্দকার মামুন আলী, সানোয়ার মিয়া, তরুণ মিয়া, খন্দকার তাসলিমা চৌধুরী, খন্দকার ফেরদৌসী বেগম আলী, জাকির হোসেন চৌধুরী, মাজহারুল হক, রাজা মিয়া, আজিজুর রহমান, সৈয়দ চৌধুরী, মো. খসরুজ্জামান ও আবদুল কুদ্দুছ কাজল; ১০০. ইউসিবিএলের নূরুল ইসলাম চৌধুরী, সুলতানা রিজিয়া বেগম, নাসিম কালাম, ইমরান আহমেদ ও রিয়াদ জাফর চৌধুরী; ১০১. জাহিন টেক্সটাইলসের খতিম মাহবুব আক্তার রুবেল, আমিনুল ইসলাম ও কাজী মুসাহিদুর রহমান; ১০২. ঝিল বাংলার এ এস শাহদুল হক বুলবুল ও নূরুল আমিন।

No comments

Powered by Blogger.