স্বাস্থ্যসংবাদ- ফুসফুসের ক্যানসার নিয়ে কথা বললেন থাই বিশেষজ্ঞ
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ক্যানসার নিয়ে মানুষের আতঙ্ক দূর করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, প্রায় সব ক্যানসারই নিরাময়যোগ্য, যদি প্রাথমিক পর্যায়ে তা শনাক্ত করা যায়। ‘ফুসফুসের ক্যানসার বিষয়ে একই কথা। শুরুতেই যদি শনাক্ত করা যায়, তা হলে ফুসফুসের ক্যানসারও পুরোপুরি সেরে ফেলা সম্ভব।’
এ কথা অধ্যাপক ইয়ংগিউথ প্লয়সংসাংয়ের। তাঁর মতে, আধুনিক প্রযুক্তি বিষয়টিকে অনেক সহজ করেছে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা জরুরি বিষয়।
থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাথ হাসপাতালের ‘পালমুনারি অ্যান্ড ক্রিটিক্যাল কেয়ার’ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ইয়ংগিউথ প্লয়সংসাং সম্প্রতি ঢাকা সফরকালে ‘আরলি ডিটেকশন: মোর সাকসেসফুল ট্রিটমেন্ট’ শীর্ষক সেমিনারে বলেছেন, ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধ ও নিরাময়যোগ্য। তিনি ধূমপানকে ফুসফুসের ক্যানসারের জন্য প্রধান শত্রু হিসেবে চিত্রিত করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, বড় বড় রোগের তালিকার নয় নম্বরে আছে ফুসফুসের ক্যানসার। বাংলাদেশে প্রতিবছর ২০ হাজার মানুষের মৃত্যুর কারণ এই রোগ। অন্যদিকে ধূমপানের কারণে দুই লাখ মানুষ নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। প্রথম আলোর এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক প্লয়সংসাং বলেন, ঢাকা শহরের মানুষের ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বেশ খানিকটা বেশি। কারণ, এই শহরে নির্মাণকাজ অনেক বেশি হয়। ধূমপানের হারও অনেক বেশি। এই শহরের বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা অনেক বেশি। ধূমপান ও ধূলিকণা কমাতে সরকার অবশ্যই ভূমিকা রাখতে পারে।
ঠিক কখন চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিন মাস কাশি থাকলেই ফুসফুসে কোনো সমস্যা কিছু আছে বুঝতে হবে। তখন পরীক্ষা করলে সাধারণত প্রাথমিক পর্যায়ের ক্যানসার ধরা পড়ে। প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত হলে ৯০ শতাংশ রোগী সুস্থ হয়ে যায়।
থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাথ হাসপাতালের ‘পালমুনারি অ্যান্ড ক্রিটিক্যাল কেয়ার’ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ইয়ংগিউথ প্লয়সংসাং সম্প্রতি ঢাকা সফরকালে ‘আরলি ডিটেকশন: মোর সাকসেসফুল ট্রিটমেন্ট’ শীর্ষক সেমিনারে বলেছেন, ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধ ও নিরাময়যোগ্য। তিনি ধূমপানকে ফুসফুসের ক্যানসারের জন্য প্রধান শত্রু হিসেবে চিত্রিত করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, বড় বড় রোগের তালিকার নয় নম্বরে আছে ফুসফুসের ক্যানসার। বাংলাদেশে প্রতিবছর ২০ হাজার মানুষের মৃত্যুর কারণ এই রোগ। অন্যদিকে ধূমপানের কারণে দুই লাখ মানুষ নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। প্রথম আলোর এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক প্লয়সংসাং বলেন, ঢাকা শহরের মানুষের ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বেশ খানিকটা বেশি। কারণ, এই শহরে নির্মাণকাজ অনেক বেশি হয়। ধূমপানের হারও অনেক বেশি। এই শহরের বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা অনেক বেশি। ধূমপান ও ধূলিকণা কমাতে সরকার অবশ্যই ভূমিকা রাখতে পারে।
ঠিক কখন চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিন মাস কাশি থাকলেই ফুসফুসে কোনো সমস্যা কিছু আছে বুঝতে হবে। তখন পরীক্ষা করলে সাধারণত প্রাথমিক পর্যায়ের ক্যানসার ধরা পড়ে। প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত হলে ৯০ শতাংশ রোগী সুস্থ হয়ে যায়।
No comments