রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার আবেদন কাসাবের
ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির কাছে মৃত্যুদণ্ড মওকুফ করার আবেদন করেছেন মুম্বাই হামলার একমাত্র জীবিত হামলাকারী পাকিস্তানি নাগরিক মোহাম্মদ আজমল আমির কাসাব। এক কারা কর্মকর্তা এ কথা জানিয়েছেন।
কাসাবকে বর্তমানে মুম্বাইয়ের আর্থার রোডের একটি কারাগারে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রাখা হয়েছে।
কাসাবকে বর্তমানে মুম্বাইয়ের আর্থার রোডের একটি কারাগারে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কারাগারের এক কর্মকর্তা পিটিআইকে বলেন, 'প্রাণ ভিক্ষা চেয়ে কাসাবের করা আবেদনটি রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখার সুপ্রিম কোর্টের রায়ের একটি কপি তিন দিন আগে তাঁকে দেওয়া হয়েছে। আর একটি কপিতে তাঁর সই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।' তবে কবে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদনটি পাঠানো হয়েছে তা জানাননি ওই কর্মকর্তা।
২০১০ সালের মে মাসে কাসাবের বিরুদ্ধে হত্যা এবং ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়াসহ ৮০টি অভিযোগ আনা হয়। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এরপর তিনি বোম্বে হাইকোর্টে আপিল করেন। গত বছর আদালত তাঁর আবেদন খারিজ করে দেন। এরপর তিনি সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন।
গত মাসে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট কাসাবের আপিল আবেদন খারজি করে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এরপর দণ্ড মওকুফের শেষ চেষ্টা হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করলেন তিনি। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল হোটেল, রেলস্টেশন, ইহুদি কেন্দ্রসহ শহরটির গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ১০ জনের একটি জঙ্গি দল সমন্বিত হামলা চালায়। তিন দিন ধরে চলা হামলায় বিদেশিসহ ১৬৬ জন নিহত হয়। সূত্র : পিটিআই, ডন।
২০১০ সালের মে মাসে কাসাবের বিরুদ্ধে হত্যা এবং ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়াসহ ৮০টি অভিযোগ আনা হয়। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এরপর তিনি বোম্বে হাইকোর্টে আপিল করেন। গত বছর আদালত তাঁর আবেদন খারিজ করে দেন। এরপর তিনি সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন।
গত মাসে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট কাসাবের আপিল আবেদন খারজি করে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এরপর দণ্ড মওকুফের শেষ চেষ্টা হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করলেন তিনি। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল হোটেল, রেলস্টেশন, ইহুদি কেন্দ্রসহ শহরটির গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ১০ জনের একটি জঙ্গি দল সমন্বিত হামলা চালায়। তিন দিন ধরে চলা হামলায় বিদেশিসহ ১৬৬ জন নিহত হয়। সূত্র : পিটিআই, ডন।
No comments