জন্মদিনে সেলফ টাইটেলড কোনাল by প্রীতি ওয়ারেছা
‘কুনাল’ অর্থ লাল পদ্ম। নামটি রাখার পর বাবার মনের ভেতর খুঁতখুঁত করছিল ‘কু’ শব্দটি নিয়ে। প্রজাপতির মত ঝকঝকে তকতকে মেয়ের নামের শুরুতে ‘কু’ এর মত নেতিবাচক শব্দ একেবারে বেমানান। এরপর লালপদ্ম ‘কুনাল’ হয়ে গেল বাবার আদরের কোনাল। এই কোনালই এখন হয়ে উঠেছেন সুপরিচিত গানের শিল্পী।
চ্যানেল আই সেরা কন্ঠের ২০০৯ সালের খেতাব বিজয়ী কোনালকে অনেকেই এ সময়ের সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীল গায়িকা হিসেবে মনে করেন। আসছে ২৮ জানুয়ারি কোনালের জন্মদিন। এদিনই নিজের প্রথম একক অ্যালবাম বাজারে এনে তিনি জন্মদিনকে স্মরনীয় করে তুলতে চান। অ্যালবামের শিরোনাম দিতে চান তার নিজের নামে ‘কোনাল‘। অ্যালবামটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন ফুয়াদ, হৃদয় খান,বাপ্পা মজুমদার এবং পৃথ্বিরাজ। গানের কথা লিখেছেন রিজভী, শাহান পবন,মিলন মাহমুদ,আবদার হোসেন এবং শফিক তুহিন। কোনাল জানান গানগুলো মেলোডিয়াস এবং বিভিন্ন ঢং এর। lশ্রোতাদের একঘেয়েমি কাটাতে তিনি তার সেলফ টাইটেলড অ্যালবামটিকে সাজিয়েছেন মনের মত করে। শ্রোতাদের কাছ থেকে স্বীকৃতি আদায় করতে কোনাল অনেক সময় এবং শ্রম দিয়ে অ্যালবামের কাজটি করেছেন।
মানিকগঞ্জের মেয়ে সোমনূর মনির। ২০০৮ সালে মায়ের অনুপ্রেরণায় শধু সঙ্গীতকে পেশা হিসাবে নিতে পরিবার ছেড়ে একা দেশে চলে আসেন কোনাল। কোনালের পরিবার কুয়েত প্রবাসী। জন্মের ৪বছর পর বাবা মায়ের সাথে কুয়েতে পাড়ি জমান। বড়ও হয়েছেন সেখানেই। মা ফায়মা মুনীর একজন নিভৃতচারী সঙ্গীত শিল্পী। মায়ের কাছেই তার সঙ্গীতের হাতেখড়ি। পড়ছেন ইউল্যাবে মিডিয়া স্টাডিস এন্ড জার্নালিজমে।স্বপ্ন দেখেন এমন একটি মিউজিক হিলিং ইন্সস্টিটিশন গড়ার যেখানে মানসিক রোগীদের মিউজিক থেরাপীর মাধ্যমে সুস্থ করা যাবে। গানের পাশাপাশি কোনালকে দেখা যায় এয়ারটেলের বিজ্ঞাপনে। সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি লালটিপের একটি বিশেষ চরিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন। অনেক কিছুর সাথে যুক্ত হলেও কোনাল শুধু গান নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চান। সলো অ্যালবামটি নিয়ে তার উচ্চাশা পাহাড় সমান।এই অ্যালবামটির মাধ্যমে শ্রোতার মনের গভীরে পৌঁছুতে পারবেন বলে আশাবাদী কোনাল।
মানিকগঞ্জের মেয়ে সোমনূর মনির। ২০০৮ সালে মায়ের অনুপ্রেরণায় শধু সঙ্গীতকে পেশা হিসাবে নিতে পরিবার ছেড়ে একা দেশে চলে আসেন কোনাল। কোনালের পরিবার কুয়েত প্রবাসী। জন্মের ৪বছর পর বাবা মায়ের সাথে কুয়েতে পাড়ি জমান। বড়ও হয়েছেন সেখানেই। মা ফায়মা মুনীর একজন নিভৃতচারী সঙ্গীত শিল্পী। মায়ের কাছেই তার সঙ্গীতের হাতেখড়ি। পড়ছেন ইউল্যাবে মিডিয়া স্টাডিস এন্ড জার্নালিজমে।স্বপ্ন দেখেন এমন একটি মিউজিক হিলিং ইন্সস্টিটিশন গড়ার যেখানে মানসিক রোগীদের মিউজিক থেরাপীর মাধ্যমে সুস্থ করা যাবে। গানের পাশাপাশি কোনালকে দেখা যায় এয়ারটেলের বিজ্ঞাপনে। সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি লালটিপের একটি বিশেষ চরিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন। অনেক কিছুর সাথে যুক্ত হলেও কোনাল শুধু গান নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চান। সলো অ্যালবামটি নিয়ে তার উচ্চাশা পাহাড় সমান।এই অ্যালবামটির মাধ্যমে শ্রোতার মনের গভীরে পৌঁছুতে পারবেন বলে আশাবাদী কোনাল।
No comments