কাল গোলাম আযমকে হাজির করার নির্দেশ-অভিযোগ আমলে নিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আমলে নিয়ে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমকে কাল বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাজির করতে ব্যর্থ হলে তার বিরুদ্ধে ওইদিন গ্রেফতারি পরোয়ানা বা সমন জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গতকাল সোমবার
শুনানি শেষে তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাককে এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনাল একই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে প্রসিকিউশন থেকে দাখিল করা গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে পৃথক আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) গ্রহণ করেছেন। নিজামীর বিরুদ্ধে ১২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি হবে। এর মধ্য দিয়ে বহু প্রতীক্ষিত একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত গোলাম আযম ও নিজামীর বিরুদ্ধে বিচার কাজ শুরু হলো।
গতকাল ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, গোলাম আযমের বিরদ্ধে ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের ৩(২), ৪(১) এবং ৪(২) ধারায় আনা ফরমাল চার্জ আমলে নেওয়া হলো।
গোলাম আযমকে ১১ জানুয়ারি ট্রাইব্যুনালে হাজির করার ব্যাপারে তার কেঁৗসুলি ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক সম্মতি দেন।
আদেশের পর ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, গোলাম আযমের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা বাতিল ও গ্রেফতারের জন্য প্রসিকিউশনের করা আবেদন বাতিল চেয়ে আবেদন করেছিলাম। একই সঙ্গে ২৬ ডিসেম্বর সুবিন্যস্তভাবে পুনরায় অভিযোগ দাখিল করার কোনো বিধান নেই জানিয়ে আবেদন করা হয়েছিল। আদালত শুনানি শেষে দুটি আবেদন প্রি-ম্যাচিউর আখ্যা দিয়ে খারিজ করে তাকে বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন। ট্রাইব্যুনাল গোলাম আযমের বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট বা সমন জারি করেননি। আমি তাকে যথাসময়ে হাজির করার দায়িত্ব নিয়েছি। কোনো কারণে হাজির করতে ব্যর্থ হলে ট্রাইব্যুনাল তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করবেন বলে জানিয়েছেন।
প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট জেয়াদ আল মালুম বলেন, গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ_ গণহত্যা, লুণ্ঠন, ধর্ষণ, অগি্নসংযোগসহ একাধিক অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল।
শুনানি : মানবতাবিরোধী অপরাধ বাতিল আবেদনের ওপর শুনানিতে অংশ নিয়ে ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, ট্রাইব্যুনাল আইনের ৯(১) ধারা অনুযায়ী প্রধান প্রসিকিউটর ফরমাল চার্জ দাখিল করবেন। আর ট্রাইব্যুনাল বিধিমালার ২(১১) নম্বর বিধি অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল ফরমাল চার্জ আমলে নেবেন। ফরমাল চার্জ গ্রহণ না করলে তা বাতিল হবে। তাই এটা ফেরত দেওয়ার সুনির্দিষ্ট আইন বা নজির নেই। এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, আমরা বলিনি যে বিচারের জন্য প্রাথমিক অভিযোগ নেই। আমরা প্রসিকিউশনকে সুবিন্যস্তভাবে পুনরায় দাখিল করতে বলেছি। আইনে দেওয়া অন্তর্নিহিত ক্ষমতাবলে এটা করা হয়েছে।
অভিযোগ গ্রহণ : ৫ জানুয়ারি প্রসিকিউশন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ৬২টি অভিযোগ সুবিন্যস্তভাবে দাখিল করেন। অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি ঘটনায় ৩৮ ব্যক্তিকে হত্যাসহ ৬২টি অভিযোগ দাখিল করা হয়। এর আগে ১২ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন বিভাগ থেকে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছিল। ২৬ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল প্রতিবেদনটি ফেরত দিয়ে ৫ জানুয়ারির মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষকে পুনরায় দাখিল করার নির্দেশ দেন। সে সময় বলা হয়, অভিযোগগুলো যথাযথভাবে শ্রেণীভুক্ত ও সুবিন্যস্ত না করেই দাখিল করা হয়েছে।
ফরমাল চার্জের সঙ্গে কয়েকশ' তথ্য-প্রমাণ দাখিল করা হয়েছে। এ ফরমাল চার্জে বলা হয়েছে, গোলাম আযম ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের ৩(২) ধারার অপরাধ করেছেন।
জানা গেছে, পুনঃদাখিলকৃত অভিযোগে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটিত সংক্রান্ত পাকিস্তানি দখলদার হানাদার বাহিনীকে সহায়তা ও তাদের সঙ্গে চক্রান্তের দায়ে ছয়টি, পরিকল্পনার দায়ে তিনটি, উস্কানির দায়ে ২৮টি, সম্পৃক্ততার দায়ে ২৪টি এবং একটি ব্যক্তিগতভাবে হত্যা ও নির্যাতনের দায়ে একটিসহ মোট ৬২টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে বলা হয়, ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যা, সারাদেশে গণহত্যা, লুট, ধর্ষণ, হিন্দু সম্প্রদায়কে ধর্মান্তর করাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন গোলাম আযম। তার নির্দেশেই সারাদেশে রাজাকার, আলশামস, আলবদর, মুজাহিদ বাহিনী গঠন করা হয়। এ বাহিনী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়তায় মানবতাবিরোধী অপরাধ করে।
তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযুদ্ধকালের তথ্য ও চিত্রসংবলিত সিডি, ডিভিডি, গণহত্যা সংক্রান্ত ভিডিও, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও আলবদর বাহিনীর অনাচারের প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য এবং তখনকার এনবিসি, সিবিএস ও দৈনিক সংগ্রাম, দৈনিক পূর্বদেশ, দৈনিক পাকিস্তান ও পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার প্রতিবেদনও রয়েছে।
নিজামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গ্রহণ : ১ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা নিজামীর বিরুদ্ধে ৪১১ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন প্রসিকিউটর টিমের কাছে জমা দেয়। গতকাল আদেশে বলা হয়, মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ, তদন্ত প্রতিবেদন, ডকুমেন্ট, পেপারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট দাখিল করে প্রসিকিউশন। এসব পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিচারের জন্য প্রাথমিক অভিযোগ রয়েছে। তাই তার বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ আমলে নেওয়া হলো। আদেশে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট ১২ জানুয়ারি রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দাখিল করতে প্রসিকিউশনকে বলা হয়। এ ছাড়া নিজামীর আইনজীবীকে ১৫ জানুয়ারি রেজিস্ট্রার কার্যালয় থেকে ডকুমেন্ট সংগ্রহ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়। এ আদেশে বলা হয়, নিজামীর বিরুদ্ধে ১২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে।
সাঈদীর বিরুদ্ধে জবানবন্দি : মানবতাবিরোধী অভিযোগে আটক জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের ১১তম সাক্ষী আবদুল জলিল শেখ গতকাল ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন। এরপর তাকে জেরা শেষ করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। আজ ১২তম তারকা সাক্ষী স্থানীয় সাংসদ এমএ আউয়ালের জবানবন্দি গ্রহণ করা হবে।
গতকাল ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, গোলাম আযমের বিরদ্ধে ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের ৩(২), ৪(১) এবং ৪(২) ধারায় আনা ফরমাল চার্জ আমলে নেওয়া হলো।
গোলাম আযমকে ১১ জানুয়ারি ট্রাইব্যুনালে হাজির করার ব্যাপারে তার কেঁৗসুলি ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক সম্মতি দেন।
আদেশের পর ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, গোলাম আযমের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা বাতিল ও গ্রেফতারের জন্য প্রসিকিউশনের করা আবেদন বাতিল চেয়ে আবেদন করেছিলাম। একই সঙ্গে ২৬ ডিসেম্বর সুবিন্যস্তভাবে পুনরায় অভিযোগ দাখিল করার কোনো বিধান নেই জানিয়ে আবেদন করা হয়েছিল। আদালত শুনানি শেষে দুটি আবেদন প্রি-ম্যাচিউর আখ্যা দিয়ে খারিজ করে তাকে বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন। ট্রাইব্যুনাল গোলাম আযমের বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট বা সমন জারি করেননি। আমি তাকে যথাসময়ে হাজির করার দায়িত্ব নিয়েছি। কোনো কারণে হাজির করতে ব্যর্থ হলে ট্রাইব্যুনাল তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি করবেন বলে জানিয়েছেন।
প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট জেয়াদ আল মালুম বলেন, গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ_ গণহত্যা, লুণ্ঠন, ধর্ষণ, অগি্নসংযোগসহ একাধিক অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল।
শুনানি : মানবতাবিরোধী অপরাধ বাতিল আবেদনের ওপর শুনানিতে অংশ নিয়ে ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, ট্রাইব্যুনাল আইনের ৯(১) ধারা অনুযায়ী প্রধান প্রসিকিউটর ফরমাল চার্জ দাখিল করবেন। আর ট্রাইব্যুনাল বিধিমালার ২(১১) নম্বর বিধি অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল ফরমাল চার্জ আমলে নেবেন। ফরমাল চার্জ গ্রহণ না করলে তা বাতিল হবে। তাই এটা ফেরত দেওয়ার সুনির্দিষ্ট আইন বা নজির নেই। এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, আমরা বলিনি যে বিচারের জন্য প্রাথমিক অভিযোগ নেই। আমরা প্রসিকিউশনকে সুবিন্যস্তভাবে পুনরায় দাখিল করতে বলেছি। আইনে দেওয়া অন্তর্নিহিত ক্ষমতাবলে এটা করা হয়েছে।
অভিযোগ গ্রহণ : ৫ জানুয়ারি প্রসিকিউশন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ৬২টি অভিযোগ সুবিন্যস্তভাবে দাখিল করেন। অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি ঘটনায় ৩৮ ব্যক্তিকে হত্যাসহ ৬২টি অভিযোগ দাখিল করা হয়। এর আগে ১২ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন বিভাগ থেকে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছিল। ২৬ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল প্রতিবেদনটি ফেরত দিয়ে ৫ জানুয়ারির মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষকে পুনরায় দাখিল করার নির্দেশ দেন। সে সময় বলা হয়, অভিযোগগুলো যথাযথভাবে শ্রেণীভুক্ত ও সুবিন্যস্ত না করেই দাখিল করা হয়েছে।
ফরমাল চার্জের সঙ্গে কয়েকশ' তথ্য-প্রমাণ দাখিল করা হয়েছে। এ ফরমাল চার্জে বলা হয়েছে, গোলাম আযম ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের ৩(২) ধারার অপরাধ করেছেন।
জানা গেছে, পুনঃদাখিলকৃত অভিযোগে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটিত সংক্রান্ত পাকিস্তানি দখলদার হানাদার বাহিনীকে সহায়তা ও তাদের সঙ্গে চক্রান্তের দায়ে ছয়টি, পরিকল্পনার দায়ে তিনটি, উস্কানির দায়ে ২৮টি, সম্পৃক্ততার দায়ে ২৪টি এবং একটি ব্যক্তিগতভাবে হত্যা ও নির্যাতনের দায়ে একটিসহ মোট ৬২টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে বলা হয়, ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যা, সারাদেশে গণহত্যা, লুট, ধর্ষণ, হিন্দু সম্প্রদায়কে ধর্মান্তর করাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন গোলাম আযম। তার নির্দেশেই সারাদেশে রাজাকার, আলশামস, আলবদর, মুজাহিদ বাহিনী গঠন করা হয়। এ বাহিনী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়তায় মানবতাবিরোধী অপরাধ করে।
তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযুদ্ধকালের তথ্য ও চিত্রসংবলিত সিডি, ডিভিডি, গণহত্যা সংক্রান্ত ভিডিও, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও আলবদর বাহিনীর অনাচারের প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য এবং তখনকার এনবিসি, সিবিএস ও দৈনিক সংগ্রাম, দৈনিক পূর্বদেশ, দৈনিক পাকিস্তান ও পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার প্রতিবেদনও রয়েছে।
নিজামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গ্রহণ : ১ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা নিজামীর বিরুদ্ধে ৪১১ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন প্রসিকিউটর টিমের কাছে জমা দেয়। গতকাল আদেশে বলা হয়, মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ, তদন্ত প্রতিবেদন, ডকুমেন্ট, পেপারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট দাখিল করে প্রসিকিউশন। এসব পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিচারের জন্য প্রাথমিক অভিযোগ রয়েছে। তাই তার বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ আমলে নেওয়া হলো। আদেশে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট ১২ জানুয়ারি রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দাখিল করতে প্রসিকিউশনকে বলা হয়। এ ছাড়া নিজামীর আইনজীবীকে ১৫ জানুয়ারি রেজিস্ট্রার কার্যালয় থেকে ডকুমেন্ট সংগ্রহ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়। এ আদেশে বলা হয়, নিজামীর বিরুদ্ধে ১২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে।
সাঈদীর বিরুদ্ধে জবানবন্দি : মানবতাবিরোধী অভিযোগে আটক জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের ১১তম সাক্ষী আবদুল জলিল শেখ গতকাল ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন। এরপর তাকে জেরা শেষ করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। আজ ১২তম তারকা সাক্ষী স্থানীয় সাংসদ এমএ আউয়ালের জবানবন্দি গ্রহণ করা হবে।
No comments