সার্ক ব্যবসায়ী সম্মেলন উদ্বোধনে প্রেসিডেন্ট- সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে তরুণদের মানব সম্পদে পরিণত
স্টাফ রিপোর্টার: প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান দক্ষিণ এশিয়ার সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগাতে এ অঞ্চলের তরুণদের দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত করতে সার্কভুক্ত দেশগুলোর নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন, এ অঞ্চলের তরুণরাই কেবল দক্ষিণ এশিয়ার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথে বাধা দূর করতে পারে। গতকাল ঢাকায় দক্ষিণ এশিয়ার তরুণ ও ব্যবসায়ী সমপ্রদায়ের দু’দিনব্যাপী সম্মেলন উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সার্ক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি-সার্ক সিসিআই ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ-এফবিসিসিআই যৌথভাবে ‘নেতৃত্ব-২০১২ : উদীয়মান দক্ষিণ এশিয়া তরুণ সমাজ : অঙ্গীকার ও স্বপ্ন’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের এই সম্মেলন আয়োজন করে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও বাণিজ্যমন্ত্রী জিএম কাদের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন। সার্ক মহাসচিব ফাতিমা দিয়ানী সাঈদ সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি এ কে আজাদের সভাপতিত্বে সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে অন্যান্যের মধ্যে সার্ক সিসিআই’র সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান ও প্রেসিডেন্ট আনিসুল হক বক্তৃতা করেন। প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান বলেন, বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক-পঞ্চমাংশ বা প্রায় ১৫০ কোটি লোক দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশে বসবাস করে এবং এ জনগোষ্ঠীর একটা বিরাট অংশের বয়স ১৫ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে। তিনি বলেন, এ অঞ্চলের মূল সম্পদ এ তরুণরা কর্মোদ্দীপনায় ভরপুর। তাদের নেতৃত্বের গুণাবলীতে সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে হবে। প্রেসিডেন্ট ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনায় তরুণদের গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাদের মেধা বিকাশে ভূমিকা রাখতে সার্ক নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।
দক্ষিণ এশিয়ার জনগণের আর্থ-সামাজিক মর্যাদা সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে আড়াই দশক আগে সার্ক গঠন করা হয়েছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ১৭টি সার্ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং দারিদ্র্য বিমোচন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করতে সাফটা, সার্ক উন্নয়ন তহবিল, সার্ক খাদ্য ব্যাংক ও সার্ক বীজ ব্যাংক গঠনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। জিল্লুর রহমান বলেন, ‘এটা ঠিক যে, এ অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সার্ক গঠন করা হলেও আজ পর্যন্ত সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনে ব্যাপক সম্ভাবনার দ্বার এখন উন্মুক্ত হয়েছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ আস্থা ও সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই সম্ভাবনা বাস্তবে রূপ লাভ করবে। একটি সমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে এই সম্মেলন আরও প্রেরণা ও গতির সঞ্চার করবে বলে প্রেসিডেন্ট আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি সার্কভুক্ত দেশগুলোর তরুণদের মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপনের জন্য মতামত ও ধারণা বিনিময় এবং ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা বিনিময়ের জন্য এই সম্মেলন অনন্য প্লাটফর্মে পরিণত হবে। ব্যবসা, শিল্পকলা, সামাজিক উদ্যোগ, রাজনীতি বা দাতব্য ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনে তথ্য আদান-প্রদান এবং আমাদের এ অঞ্চলের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা খুঁজে বের করতে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে একটি মিলনমেলা করা এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য। আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন খাতের মোট ৪ শ তরুণ নেতা এ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।
দক্ষিণ এশিয়ার জনগণের আর্থ-সামাজিক মর্যাদা সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে আড়াই দশক আগে সার্ক গঠন করা হয়েছিল বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ১৭টি সার্ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং দারিদ্র্য বিমোচন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করতে সাফটা, সার্ক উন্নয়ন তহবিল, সার্ক খাদ্য ব্যাংক ও সার্ক বীজ ব্যাংক গঠনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। জিল্লুর রহমান বলেন, ‘এটা ঠিক যে, এ অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সার্ক গঠন করা হলেও আজ পর্যন্ত সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনে ব্যাপক সম্ভাবনার দ্বার এখন উন্মুক্ত হয়েছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ আস্থা ও সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই সম্ভাবনা বাস্তবে রূপ লাভ করবে। একটি সমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে এই সম্মেলন আরও প্রেরণা ও গতির সঞ্চার করবে বলে প্রেসিডেন্ট আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি সার্কভুক্ত দেশগুলোর তরুণদের মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপনের জন্য মতামত ও ধারণা বিনিময় এবং ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা বিনিময়ের জন্য এই সম্মেলন অনন্য প্লাটফর্মে পরিণত হবে। ব্যবসা, শিল্পকলা, সামাজিক উদ্যোগ, রাজনীতি বা দাতব্য ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনে তথ্য আদান-প্রদান এবং আমাদের এ অঞ্চলের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা খুঁজে বের করতে দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে একটি মিলনমেলা করা এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য। আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন খাতের মোট ৪ শ তরুণ নেতা এ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।
No comments