গতকাল লেনদেন হয়েছে মাত্র ২৮ কোটি টাকা-সিএসইতে লেনদেনের উল্টো প্রবণতা কাটছে না by রাশেদুল তুষার,
ঠিক দুই মাস আগে ৪ অক্টোবর ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জে (সিএসই) শেয়ার লেনদেন হয়েছিল যথাক্রমে ২৮৫ কোটি ও ৪৮ কোটি টাকার। এ অবস্থায় গত ২৩ অক্টোবর শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ঘোষণা দেয় ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (বিএবি)। ডিএসই, সিএসই, এসইসি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হয় নানা উদ্যোগ। গত ২৩ নভেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি তিন মেয়াদে একগুচ্ছ প্রণোদনা প্যাকেজ
ঘোষণা করে। কিন্তু এত উদ্যোগ সত্ত্বেও ৪ নভেম্বর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মাত্র ২১০ কোটি এবং সিএসইতে ২৮ কোটি টাকার শেয়ার। এত উদ্যোগ সত্ত্বেও শেয়ারবাজারে লেনদেন না বেড়ে উল্টো কমে যাওয়ায় ব্যাংক, মার্চেন্ট ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে বাজারসংশ্লিষ্টদের মধ্যে।
পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার এবং মিডিয়ার কাছে ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশন স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছিল। তা ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকেও ব্যাংক কর্মকর্তারা নতুন বিনিয়োগের কথা জানিয়েছিলেন। বিএবির আশ্বাসের ভিত্তিতে সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ ছাড়ও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত এক সপ্তাহে বিনিয়োগের ধরন দেখে মনে হচ্ছে ব্যাংকগুলো লেনদেনে তেমন একটা সক্রিয় নয়।
এদিকে সিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভায় সদস্যদের মধ্য থেকে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। সদস্যরা অভিযোগ করেন, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য মিউচ্যুয়াল ফান্ড গঠন করা হলেও তারা তা না করে প্রাপ্ত টাকা এফডিআর করে রেখেছে। এসইসিকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আহ্বান জানান তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে সদ্য বিদায়ী সিএসই সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেভাবে সক্রিয় মনে হচ্ছে না। উদ্যোক্তা-পরিচালকরাও শেয়ার কেনা শুরু করেননি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার। যদি ব্যাংকে আর্থিক সংকট থাকে, সেটা কাটানোর উদ্যোগও নিতে হবে।'
হাসান শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসাইন বলেন, 'অভিহিত মূল্য পরিবর্তন শেষে আজ ১৩৮টি কম্পানি স্বাভাবিক লেনদেনে আসায় ভেবেছিলাম বাজার ভালো হবে; কিন্তু সেটা হলো না।'
পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার এবং মিডিয়ার কাছে ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশন স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছিল। তা ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকেও ব্যাংক কর্মকর্তারা নতুন বিনিয়োগের কথা জানিয়েছিলেন। বিএবির আশ্বাসের ভিত্তিতে সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ ছাড়ও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত এক সপ্তাহে বিনিয়োগের ধরন দেখে মনে হচ্ছে ব্যাংকগুলো লেনদেনে তেমন একটা সক্রিয় নয়।
এদিকে সিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভায় সদস্যদের মধ্য থেকে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। সদস্যরা অভিযোগ করেন, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য মিউচ্যুয়াল ফান্ড গঠন করা হলেও তারা তা না করে প্রাপ্ত টাকা এফডিআর করে রেখেছে। এসইসিকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আহ্বান জানান তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে সদ্য বিদায়ী সিএসই সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেভাবে সক্রিয় মনে হচ্ছে না। উদ্যোক্তা-পরিচালকরাও শেয়ার কেনা শুরু করেননি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার। যদি ব্যাংকে আর্থিক সংকট থাকে, সেটা কাটানোর উদ্যোগও নিতে হবে।'
হাসান শেয়ারস অ্যান্ড সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসাইন বলেন, 'অভিহিত মূল্য পরিবর্তন শেষে আজ ১৩৮টি কম্পানি স্বাভাবিক লেনদেনে আসায় ভেবেছিলাম বাজার ভালো হবে; কিন্তু সেটা হলো না।'
No comments