মালিবাগ-রামপুরা ডিআইটি সড়ক বেহাল
রাজধানীর মালিবাগ-রামপুরা ডিআইটি রোডের বেহাল দশা। খানাখন্দে ভরা রাস্তা দিয়ে অনেকটাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয় পথচারীদের। সারা বছর এই ভাঙা রাস্তা দিয়ে বাধ্য হয়েই ছুটছে রিকশা, ট্রাক থেকে শুরু করে বাস, টেম্পো প্রভৃতি যানবাহন। ভাঙা রাস্তার কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা।রাজধানীর ব্যস্ততম এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার বাস, ট্রাক থেকে শুরু করে রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেল চলাচল করে।
গাজীপুর ও টঙ্গী হয়ে বড় বড় মালবাহী গাড়ি এ রাস্তা দিয়েই রাজধানীতে প্রবেশ করে। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক কেন সংস্কার করা হচ্ছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে।\এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে ব্যস্ত এ রাস্তাটির করুণ দশা চললেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগই নেওয়া হয়নি। এ প্রসঙ্গে ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর বিনা আলম বলেন, 'আমরা ডিসিসিতে একাধিকবার গিয়েছি; কিন্তু তাদের কাছে আমাদের কোনো মূল্যায়নই নেই। আমরা জনগণের জন্য কিছুই করতে পারছি না। আমরা আসলে তাদের হাতে জিম্মি। আমরা নিজেরাও চাচ্ছি রাস্তাটির সংস্কার হোক।'
সরেজমিনে দেখা গেছে, মালিবাগ-মৌচাক এলাকা থেকে শুরু করে মালিবাগ চৌধুরীপাড়া হয়ে সোজা রাস্তাটি গিয়ে মিশেছে রামপুরা ব্রিজের সঙ্গে। প্রায় তিন কিলোমিটার দীর্ঘ এ রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় ভাঙা। পিচ নেই অধিকাংশ জায়গাতেই। বড় বড় গর্তের কারণে চালকদের শুধু রাতেই নয়, দিনেও গাড়ি চালাতে কষ্ট হয়। মৌচাকের সামনের রাস্তার বেহাল অবস্থা। মালিবাগ রেলগেটের ওপরের অংশে পিচ পড়েনি দীর্ঘদিন। রাস্তায় বসানো পাথর ও ইট সরে গিয়ে মাটি বেরিয়ে গেছে। রেললাইনের ওপরের অংশটি সম্পূর্ণ ভেঙে যাওয়ায় রিকশা- গাড়ি ঝুঁকি নিয়ে অতিক্রম করছে। গুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তাটির দু'পাশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন। রাস্তাটির এক মাথায় মৌচাক মার্কেট এবং অন্য মাথায় রামপুরা অংশে রয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন। এ ছাড়াও রয়েছে মার্কেট, কবরস্থান, বাজার, কমিউনিটি সেন্টার, শিশুপার্ক ও একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ রাস্তাটি দিয়ে প্রতিদিন কয়েক লাখেরও বেশি লোক যাতায়াত করে।
জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নিলেও রহস্যজনক কারণে তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে টেন্ডারও ডাকা হয়। টেন্ডার পেয়ে কাজ না করে বিল তুলে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে বিভিন্ন নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। তবে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
রাস্তাটি কবে নাগাদ সংস্কার করা হবে_ এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা সিটি করপোরেশন অঞ্চল-৫ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবুল হাসনাত সমকালকে বলেন, 'এক বছর আগেই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ওয়ার্ক অর্ডারও হয়েছে। আশা করি, কিছুদিনের মধ্যে রাস্তাটির সংস্কার কাজ শুরু হবে।' কিন্তু তার কথার কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মালিবাগ-মৌচাক এলাকা থেকে শুরু করে মালিবাগ চৌধুরীপাড়া হয়ে সোজা রাস্তাটি গিয়ে মিশেছে রামপুরা ব্রিজের সঙ্গে। প্রায় তিন কিলোমিটার দীর্ঘ এ রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় ভাঙা। পিচ নেই অধিকাংশ জায়গাতেই। বড় বড় গর্তের কারণে চালকদের শুধু রাতেই নয়, দিনেও গাড়ি চালাতে কষ্ট হয়। মৌচাকের সামনের রাস্তার বেহাল অবস্থা। মালিবাগ রেলগেটের ওপরের অংশে পিচ পড়েনি দীর্ঘদিন। রাস্তায় বসানো পাথর ও ইট সরে গিয়ে মাটি বেরিয়ে গেছে। রেললাইনের ওপরের অংশটি সম্পূর্ণ ভেঙে যাওয়ায় রিকশা- গাড়ি ঝুঁকি নিয়ে অতিক্রম করছে। গুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তাটির দু'পাশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন। রাস্তাটির এক মাথায় মৌচাক মার্কেট এবং অন্য মাথায় রামপুরা অংশে রয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন। এ ছাড়াও রয়েছে মার্কেট, কবরস্থান, বাজার, কমিউনিটি সেন্টার, শিশুপার্ক ও একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ রাস্তাটি দিয়ে প্রতিদিন কয়েক লাখেরও বেশি লোক যাতায়াত করে।
জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নিলেও রহস্যজনক কারণে তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে টেন্ডারও ডাকা হয়। টেন্ডার পেয়ে কাজ না করে বিল তুলে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে বিভিন্ন নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। তবে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
রাস্তাটি কবে নাগাদ সংস্কার করা হবে_ এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা সিটি করপোরেশন অঞ্চল-৫ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবুল হাসনাত সমকালকে বলেন, 'এক বছর আগেই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ওয়ার্ক অর্ডারও হয়েছে। আশা করি, কিছুদিনের মধ্যে রাস্তাটির সংস্কার কাজ শুরু হবে।' কিন্তু তার কথার কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
No comments