শেয়ারবাজারে ফের দরপতন, লেনদেন ও সূচক কমেছে
দেশের শেয়ারবাজারে গতকাল সোমবার আবারও বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে। এর ফলে চলতি সপ্তাহের দুই কার্যদিবসেই বাজারে দরপতন ঘটল। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল ৯১ শতাংশ কোম্পানির দাম কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে ৯২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। পাশাপাশি সোমবার ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক দুই দশমিক ৩৩ শতাংশ বা ১৩৭ পয়েন্ট এবং সিএসইর সার্বিক সূচক ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ বা প্রায় ৩১২ পয়েন্ট কমেছে।
অন্যদিকে গতকাল ডিএসইতে প্রায় ৩২৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০৫ কোটি টাকা কম। আর সিএসইতে গতকাল ৪২ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম।
গতকাল ডিএসইতে ২৫৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। তার মধ্যে ২৩৫টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে মাত্র ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। আর সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত ছিল। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক নেমে এসেছে প্রায় পাঁচ হাজার ৭৬৪ পয়েন্টে। গত ২২ সেপ্টেম্বরের পর এটিই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচকের সর্বনিম্ন অবস্থান। ওই দিন লেনদেন শেষে ডিএসইর সূচক ছিল পাঁচ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে। সোমবার ঢাকার বাজারের লেনদেন আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০৫ কোটি টাকা কমে গেছে।
অন্যদিকে সিএসইতে গতকাল ১৭৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। যার মধ্যে ১৫৯টিরই দাম কমেছে আর বেড়েছে মাত্র ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক নেমে এসেছে ১৬ হাজার ৩৩২ পয়েন্টে।
দুই ব্রোকারেজ হাউসকে জরিমানা: শেয়ারের বিপরীতে গ্রাহককে ঋণসুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে আইন লঙ্ঘন করায় ডিএসইর দুই সদস্য প্রতিষ্ঠানকে মোট ছয় লাখ টাকা জরিমানা করেছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। প্রতিষ্ঠান দুটিকে আলাদা আলাদাভাবে তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো কে এইচ বি সিকিউরিটিজ এবং অ্যালোকো সিকিউরিটিজ লিমিটেড। গতকাল ডিএসইর ওয়েবসাইটে এ খবর প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, প্রতিষ্ঠান দুটি কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়াই গ্রাহককে ঋণসুবিধা দিয়েছে, যা এসইসির মার্জিন রুলসের ৩(২) ধারার লঙ্ঘন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে অ্যালোকো সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার নুরুল আলম জানান, ‘আমরা গ্রাহকদের কোনো ঋণসুবিধা দিই না। তবে ধারাবাহিক দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে মানবিক বিবেচনায় কয়েকজন গ্রাহকের হিসাবে সাময়িকভাবে কিছু আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। পরে সেটি সমন্বয়ও করা হয়।’
অন্যদিকে গতকাল ডিএসইতে প্রায় ৩২৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০৫ কোটি টাকা কম। আর সিএসইতে গতকাল ৪২ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম।
গতকাল ডিএসইতে ২৫৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। তার মধ্যে ২৩৫টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে মাত্র ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। আর সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত ছিল। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক নেমে এসেছে প্রায় পাঁচ হাজার ৭৬৪ পয়েন্টে। গত ২২ সেপ্টেম্বরের পর এটিই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচকের সর্বনিম্ন অবস্থান। ওই দিন লেনদেন শেষে ডিএসইর সূচক ছিল পাঁচ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে। সোমবার ঢাকার বাজারের লেনদেন আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১০৫ কোটি টাকা কমে গেছে।
অন্যদিকে সিএসইতে গতকাল ১৭৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। যার মধ্যে ১৫৯টিরই দাম কমেছে আর বেড়েছে মাত্র ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক নেমে এসেছে ১৬ হাজার ৩৩২ পয়েন্টে।
দুই ব্রোকারেজ হাউসকে জরিমানা: শেয়ারের বিপরীতে গ্রাহককে ঋণসুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে আইন লঙ্ঘন করায় ডিএসইর দুই সদস্য প্রতিষ্ঠানকে মোট ছয় লাখ টাকা জরিমানা করেছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। প্রতিষ্ঠান দুটিকে আলাদা আলাদাভাবে তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো কে এইচ বি সিকিউরিটিজ এবং অ্যালোকো সিকিউরিটিজ লিমিটেড। গতকাল ডিএসইর ওয়েবসাইটে এ খবর প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, প্রতিষ্ঠান দুটি কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়াই গ্রাহককে ঋণসুবিধা দিয়েছে, যা এসইসির মার্জিন রুলসের ৩(২) ধারার লঙ্ঘন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে অ্যালোকো সিকিউরিটিজের কমপ্লায়েন্স অফিসার নুরুল আলম জানান, ‘আমরা গ্রাহকদের কোনো ঋণসুবিধা দিই না। তবে ধারাবাহিক দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে মানবিক বিবেচনায় কয়েকজন গ্রাহকের হিসাবে সাময়িকভাবে কিছু আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। পরে সেটি সমন্বয়ও করা হয়।’
No comments