এখনো আস্থা পিটারসেনে
খুব বেশি দিন হয়নি, তাঁর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শেষ দেখে ফেলেছিলেন অনেকেই। ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে যখন বিশ্রাম দেওয়া হলো তাঁকে, গুঞ্জন ওঠে যে বিশ্রামটা আসলে এই বার্তা, ‘তোমাকে প্রয়োজন নেই!’ কিন্তু সেই কেভিন পিটারসেন ঠিকই ফিরলেন ওয়ানডে দলে। শুধু তা-ই নয়, অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুক বলছেন, ইংল্যান্ডের ২০১৫ বিশ্বকাপ পরিকল্পনায়ও ভালোমতোই আছেন পিটারসেন!
ওয়ানডের আঙিনায় পা দিয়েই ক্রিকেট-বিশ্বকে চমকে দিয়েছিলেন পিটারসেন। প্রথম ১০ ইনিংসে ৩টি সেঞ্চুরি, ৩টি ফিফটি। ওয়ানডে গড় একসময় ছিল ‘ব্র্যাডম্যানীয়’। সেই তিনি পথ হারালেনও বিস্ময়করভাবে, গত আড়াই বছরে ৩০ ওয়ানডে ইনিংসে মাত্র দুটি ফিফটি। ওয়ানডে গড় নেমে হয়েছে ৪০.১৩! তবে তাঁর সামর্থ্য জানা আছে বলেই অগাধ আস্থা কুকের।
পাঁচ ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টির সিরিজ খেলতে ভারতের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছে ইংল্যান্ড। হিথ্রো বিমানবন্দরে অধিনায়ক জানালেন পিটারসেনের এখনো দেওয়ার আছে অনেক কিছু, ‘ওয়ানডে দলে পিটারসেনের এখনো অনেক বড় ভূমিকা আছে, বিশেষ করে ২০১৫ বিশ্বকাপ পরিকল্পনায়। গত এক-দেড় বছর ওর ভালো কাটেনি, কিন্তু মনে রাখতে হবে, দীর্ঘ সময় ধরে একই মান ধরে রাখা সহজ নয়। টেস্টে ওর গড় এখন ৫০ ছুঁই-ছুঁই, ওয়ানডেতে ৪০। এমন একজন ক্রিকেটারকে বাতিল করে দেওয়ার কথা উঠছে, যে অসাধারণ একজন পারফর্মার।’
ওয়ানডেতে পিটারসেনকে আবারও সেই বিধ্বংসী চেহারায় ফেরাতে তাঁদেরও যে কিছু করণীয় আছে, এটাও মনে করিয়ে দিলেন কুক, ‘গত বছর দুয়েক ওর ওয়ানডে পরিসংখ্যান ওর ক্যারিয়ারের শুরুর মতো নেই। একসময় ওর গড় ছিল ৫০-এর ওপর, স্ট্রাইক রেট এক শর বেশি। টিম ম্যানেজমেন্টের অংশ হিসেবে আমাদের দায়িত্ব ওর সেই ফর্মটা বের করে আনা। কারণ ওই বিধ্বংসী পিটারসেন দলের জন্য বড় সম্পদ।’
ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে দলে এখন প্রতিভাবান তরুণদের ছড়াছড়ি। জনি বেয়ারস্টো, স্কট বর্থউইক, জস বাটলার, অ্যালেক্স হেলসরা আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরুতেই বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁদের সামনে অপার সম্ভাবনা। এই তারুণ্যের জোয়ারে যেমন রোমাঞ্চিত কুক, তেমনি ভরসা রাখছেন অভিজ্ঞদের ওপরও, ‘ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে তোলার যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, নির্বাচকদের জন্য এবং ইংল্যান্ড ক্রিকেটের জন্য সেটা দারুণ একটা ব্যাপার। ২০১৫ বিশ্বকাপের জন্য দারুণ একটি দল গড়ে তোলার পরিকল্পনারই অংশ তরুণদের এমন সুযোগ দেওয়া। তবে ওই বিশ্বকাপে পিটারসেন ও সোয়ানদেরও বড় ভূমিকা দেখছি।’
ওয়ানডের আঙিনায় পা দিয়েই ক্রিকেট-বিশ্বকে চমকে দিয়েছিলেন পিটারসেন। প্রথম ১০ ইনিংসে ৩টি সেঞ্চুরি, ৩টি ফিফটি। ওয়ানডে গড় একসময় ছিল ‘ব্র্যাডম্যানীয়’। সেই তিনি পথ হারালেনও বিস্ময়করভাবে, গত আড়াই বছরে ৩০ ওয়ানডে ইনিংসে মাত্র দুটি ফিফটি। ওয়ানডে গড় নেমে হয়েছে ৪০.১৩! তবে তাঁর সামর্থ্য জানা আছে বলেই অগাধ আস্থা কুকের।
পাঁচ ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টির সিরিজ খেলতে ভারতের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছে ইংল্যান্ড। হিথ্রো বিমানবন্দরে অধিনায়ক জানালেন পিটারসেনের এখনো দেওয়ার আছে অনেক কিছু, ‘ওয়ানডে দলে পিটারসেনের এখনো অনেক বড় ভূমিকা আছে, বিশেষ করে ২০১৫ বিশ্বকাপ পরিকল্পনায়। গত এক-দেড় বছর ওর ভালো কাটেনি, কিন্তু মনে রাখতে হবে, দীর্ঘ সময় ধরে একই মান ধরে রাখা সহজ নয়। টেস্টে ওর গড় এখন ৫০ ছুঁই-ছুঁই, ওয়ানডেতে ৪০। এমন একজন ক্রিকেটারকে বাতিল করে দেওয়ার কথা উঠছে, যে অসাধারণ একজন পারফর্মার।’
ওয়ানডেতে পিটারসেনকে আবারও সেই বিধ্বংসী চেহারায় ফেরাতে তাঁদেরও যে কিছু করণীয় আছে, এটাও মনে করিয়ে দিলেন কুক, ‘গত বছর দুয়েক ওর ওয়ানডে পরিসংখ্যান ওর ক্যারিয়ারের শুরুর মতো নেই। একসময় ওর গড় ছিল ৫০-এর ওপর, স্ট্রাইক রেট এক শর বেশি। টিম ম্যানেজমেন্টের অংশ হিসেবে আমাদের দায়িত্ব ওর সেই ফর্মটা বের করে আনা। কারণ ওই বিধ্বংসী পিটারসেন দলের জন্য বড় সম্পদ।’
ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে দলে এখন প্রতিভাবান তরুণদের ছড়াছড়ি। জনি বেয়ারস্টো, স্কট বর্থউইক, জস বাটলার, অ্যালেক্স হেলসরা আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরুতেই বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁদের সামনে অপার সম্ভাবনা। এই তারুণ্যের জোয়ারে যেমন রোমাঞ্চিত কুক, তেমনি ভরসা রাখছেন অভিজ্ঞদের ওপরও, ‘ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে তোলার যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, নির্বাচকদের জন্য এবং ইংল্যান্ড ক্রিকেটের জন্য সেটা দারুণ একটা ব্যাপার। ২০১৫ বিশ্বকাপের জন্য দারুণ একটি দল গড়ে তোলার পরিকল্পনারই অংশ তরুণদের এমন সুযোগ দেওয়া। তবে ওই বিশ্বকাপে পিটারসেন ও সোয়ানদেরও বড় ভূমিকা দেখছি।’
No comments