লালমোহনে ৯ জন গ্রেপ্তার পুলিশ বলছে সন্দেহভাজন
ভোলার লালমোহন উপজেলা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে সন্দেহভাজন ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা বলছেন, ওই এলাকায় কালেমার দাওয়াত প্রচার করছিলেন তাঁর। গ্রেপ্তার হওয়া ৯ জনের মধ্যে আটজন বাংলাদেশি এবং একজন ভারতীয় নাগরিক। গতকালই দণ্ডবিধির ৫৪ ধারায় তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
লালমোহন থানার ওসি শীল মনি চাকমা জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার হরিগঞ্জ বাজার থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
লালমোহন থানার ওসি শীল মনি চাকমা জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার হরিগঞ্জ বাজার থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
তাঁদের মধ্যে ভারতীয় নাগরিক আবদুস সাত্তারের কাছে পাসপোর্ট পাওয়া যায়নি।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন_বরিশালের কাউনিয়ায় উত্তর পানবাড়িয়া গ্রামের মনির হোসেন, বানারীপাড়া উপজেলার উমারেরপাড় গ্রামের হাফিজুর রহমান, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার আররাজি মিলনপুর গ্রামের মামুন, ভোলার চরফ্যাশনের উত্তর সিবা গ্রামের ইসমাইল, একই উপজেলার কুলসুমবাগ গ্রামের আবুল কাসেম, নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার দড়িহাইরমারা গ্রামের শরিফুল ইসলাম, পলাশ উপজেলার চৌরনগরদী গ্রামের ইব্রাহিম খলিল, বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার খারইখালী গ্রামের শহিদুল ইসলাম এবং ভারতের আসাম রাজ্যের বড়পেটার হাজিপাড়া গ্রামের আবদুস সাত্তার।
ভারতীয় নাগরিক আবদুস সাত্তার জানান, গত ২০ সেপ্টেম্বর ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার কুলসুমবাগ গ্রামের তাবলিগি মুরুবি্ব মজিদ প্রফেসরের কাছে এসেছেন তিনি। মজিদ প্রফেসর কালেমার দাওয়াতের নেতা। তাঁর নির্দেশনায় দেশে দেশে কালেমার দাওয়াত পেঁৗছে দেওয়ার কাজ চলছে।
সাত্তার বলেন, 'সোমবার সকালে চরফ্যাশন থেকে তিনজন করে তিনটি দলে ৯ জন বিভক্ত হয়ে লালমোহনের বিভিন্ন গ্রামে কালেমার দাওয়াত প্রচার শুরু করি। যে এলাকায় সন্ধ্যা হয়েছে, সেখানেই মসজিদে রাত কাটান সাথীরা। গতকাল সকালে আবার দাওয়াতের কাজ শুরু করলে পুলিশ আমাদের গ্রেপ্তার করে।'
কলেমার দাওয়াতের মুরুবি্ব মজিদ প্রফেসর বলেন, 'আমার আস্তানায় ২০ জন বৈধ পাসপোর্টধারী ভারতীয় নাগরিক আছেন, যাঁরা সবাই কালেমার দাওয়াত প্রচার করে যাচ্ছেন। আমরা কোনো খারাপ কাজ করি না। সরকার ভালোভাবে আমাদের কাজ খতিয়ে দেখুক। ইসলামের দাওয়াত দেওয়া যাবে না_এমন তো কোথাও লেখা নেই। যারা নিরীহ মানুষের ওপর জুলুম করে তাদের ওপর একদিন গজব নাজিল হবে।'
পুলিশ বলছে, কালেমার দাওয়াতের পেছনে তাদের কোনো অসৎ দুরভিসন্ধি থাকতে পারে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আর পাসপোর্ট ছাড়া দেশে ঢুকার অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আবদুস সাত্তারের বিরুদ্ধে লালমোহন থানায় মামলা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন_বরিশালের কাউনিয়ায় উত্তর পানবাড়িয়া গ্রামের মনির হোসেন, বানারীপাড়া উপজেলার উমারেরপাড় গ্রামের হাফিজুর রহমান, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার আররাজি মিলনপুর গ্রামের মামুন, ভোলার চরফ্যাশনের উত্তর সিবা গ্রামের ইসমাইল, একই উপজেলার কুলসুমবাগ গ্রামের আবুল কাসেম, নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার দড়িহাইরমারা গ্রামের শরিফুল ইসলাম, পলাশ উপজেলার চৌরনগরদী গ্রামের ইব্রাহিম খলিল, বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার খারইখালী গ্রামের শহিদুল ইসলাম এবং ভারতের আসাম রাজ্যের বড়পেটার হাজিপাড়া গ্রামের আবদুস সাত্তার।
ভারতীয় নাগরিক আবদুস সাত্তার জানান, গত ২০ সেপ্টেম্বর ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার কুলসুমবাগ গ্রামের তাবলিগি মুরুবি্ব মজিদ প্রফেসরের কাছে এসেছেন তিনি। মজিদ প্রফেসর কালেমার দাওয়াতের নেতা। তাঁর নির্দেশনায় দেশে দেশে কালেমার দাওয়াত পেঁৗছে দেওয়ার কাজ চলছে।
সাত্তার বলেন, 'সোমবার সকালে চরফ্যাশন থেকে তিনজন করে তিনটি দলে ৯ জন বিভক্ত হয়ে লালমোহনের বিভিন্ন গ্রামে কালেমার দাওয়াত প্রচার শুরু করি। যে এলাকায় সন্ধ্যা হয়েছে, সেখানেই মসজিদে রাত কাটান সাথীরা। গতকাল সকালে আবার দাওয়াতের কাজ শুরু করলে পুলিশ আমাদের গ্রেপ্তার করে।'
কলেমার দাওয়াতের মুরুবি্ব মজিদ প্রফেসর বলেন, 'আমার আস্তানায় ২০ জন বৈধ পাসপোর্টধারী ভারতীয় নাগরিক আছেন, যাঁরা সবাই কালেমার দাওয়াত প্রচার করে যাচ্ছেন। আমরা কোনো খারাপ কাজ করি না। সরকার ভালোভাবে আমাদের কাজ খতিয়ে দেখুক। ইসলামের দাওয়াত দেওয়া যাবে না_এমন তো কোথাও লেখা নেই। যারা নিরীহ মানুষের ওপর জুলুম করে তাদের ওপর একদিন গজব নাজিল হবে।'
পুলিশ বলছে, কালেমার দাওয়াতের পেছনে তাদের কোনো অসৎ দুরভিসন্ধি থাকতে পারে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আর পাসপোর্ট ছাড়া দেশে ঢুকার অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আবদুস সাত্তারের বিরুদ্ধে লালমোহন থানায় মামলা হয়েছে।
No comments