পৈশাচিক নির্যাতনে শিশুর মৃত্যু!
শিশু রাকিবের মৃত্যুতে তার মায়ের আহাজারি। ছবি: প্রথম আলো |
খুলনায় পৈশাচিক নির্যাতনের জেরে রাকিব (১৩) নামের এক শিশু মারা গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার মলদ্বার দিয়ে কমপ্রেসর মেশিনের মাধ্যমে বাতাস ঢোকালে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে বলে অভিযোগে বলা হয়। পুলিশ ও এলাকাবাসীর তথ্যমতে, গতকাল সোমবার বিকেলে নগরের টুটপাড়ার একটি মোটর গ্যারেজে নির্যাতনের এই ঘটনা ঘটে। নির্যাতনে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে জনতা। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সড়ক অবরোধ করেন। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর পথে রাতে সে মারা যায়। রাতেই তিনজনকে আটক করে পুলিশে দেয় জনতা। শিশুটির মৃত্যুর খবরে আজ মঙ্গলবার সকালে সড়ক অবরোধ করেন স্থানীয় লোকজন।
টুটপাড়ার সেন্ট্রাল রোডের একটি ভাড়া বাসায় পরিবারের সঙ্গে থাকত রাকিব। তার বাবা নুরুল আলম। তিনি ট্রাকচালক। বাড়ি সাতক্ষীরা। রাকিব একটি মোটর গ্যারেজে কাজ করত।
সদর থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাসের ভাষ্য, রাকিবের মলদ্বারে কমপ্রেসর মেশিন দিয়ে হাওয়া ঢুকিয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এরপর গুরুতর অসুস্থ হয়ে একপর্যায়ে সে মারা যায়।
নির্যাতনের ঘটনা জানাজানি হলে রাতেই তিনজনকে আটক করেন স্থানীয় জনতা। গণপিটুনি দিয়ে তাঁদের পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। আটক হওয়া তিনজন হলেন গ্যারেজ মালিক ওমর শরিফ, তাঁর মা বিউটি বেগম ও মিন্টু খান।
রাকিবের পরিবারের পক্ষ থেকে করা মামলায় ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। গণপিটুনিতে আহত শরিফ ও মিন্টুকে পুলিশ হেফাজতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এলাকাবাসী ও পুলিশের ভাষ্য, টুটপাড়া কবরস্থান মোড়ে শরিফ মোটরস (শরিফের গ্যারেজ নামে পরিচিত) নামের একটি গ্যারেজে কাজ করত রাকিব। কিছু দিন আগে ওই গ্যারেজ ছেড়ে নগরের পিটিআই মোড়ে অন্য একটি গ্যারেজে কাজ নেয় সে। গতকাল বিকেলে শরিফের গ্যারেজের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল রাকিব। এ সময় তাকে ডেকে ওই গ্যারেজের ভেতরে নিয়ে তার ওপর নির্যাতন করা হয়। অসুস্থ হয়ে পড়লে নির্যাতনকারীরাই তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা তাকে ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দেন। ঢাকায় পাঠানোর পথে রাতে সে মারা যায়।
পুলিশ জানায়, রাকিবের লাশ খুলনা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। লাশের ময়নাতদন্ত হবে। রাকিবের মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আজ সকালে টুটপাড়ার সেন্ট্রাল রোড অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধ জনতা।
টুটপাড়ার সেন্ট্রাল রোডের একটি ভাড়া বাসায় পরিবারের সঙ্গে থাকত রাকিব। তার বাবা নুরুল আলম। তিনি ট্রাকচালক। বাড়ি সাতক্ষীরা। রাকিব একটি মোটর গ্যারেজে কাজ করত।
সদর থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাসের ভাষ্য, রাকিবের মলদ্বারে কমপ্রেসর মেশিন দিয়ে হাওয়া ঢুকিয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এরপর গুরুতর অসুস্থ হয়ে একপর্যায়ে সে মারা যায়।
নির্যাতনের ঘটনা জানাজানি হলে রাতেই তিনজনকে আটক করেন স্থানীয় জনতা। গণপিটুনি দিয়ে তাঁদের পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়। আটক হওয়া তিনজন হলেন গ্যারেজ মালিক ওমর শরিফ, তাঁর মা বিউটি বেগম ও মিন্টু খান।
রাকিবের পরিবারের পক্ষ থেকে করা মামলায় ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। গণপিটুনিতে আহত শরিফ ও মিন্টুকে পুলিশ হেফাজতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এলাকাবাসী ও পুলিশের ভাষ্য, টুটপাড়া কবরস্থান মোড়ে শরিফ মোটরস (শরিফের গ্যারেজ নামে পরিচিত) নামের একটি গ্যারেজে কাজ করত রাকিব। কিছু দিন আগে ওই গ্যারেজ ছেড়ে নগরের পিটিআই মোড়ে অন্য একটি গ্যারেজে কাজ নেয় সে। গতকাল বিকেলে শরিফের গ্যারেজের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল রাকিব। এ সময় তাকে ডেকে ওই গ্যারেজের ভেতরে নিয়ে তার ওপর নির্যাতন করা হয়। অসুস্থ হয়ে পড়লে নির্যাতনকারীরাই তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা তাকে ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দেন। ঢাকায় পাঠানোর পথে রাতে সে মারা যায়।
পুলিশ জানায়, রাকিবের লাশ খুলনা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। লাশের ময়নাতদন্ত হবে। রাকিবের মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আজ সকালে টুটপাড়ার সেন্ট্রাল রোড অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধ জনতা।
No comments