মাশরাফিদের ছন্দে প্রভাব ফেলবে বিরতি?
দীর্ঘদিন রঙিন পোশাকে দেখা যাবে না বাংলাদেশকে। ছবি: প্রথম আলো |
ওয়ানডেতে একের পর এক সাফল্য পেয়ে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। গত নভেম্বর-ডিসেম্বরে জিম্বাবুয়ে, এপ্রিলে পাকিস্তান, জুনে ভারত আর জুলাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা—দেশের মাটিতে টানা চারটি ওয়ানডে সিরিজ জিতে মাশরাফি বিন মুর্তজার দলের আত্মবিশ্বাস এই মুহূর্তে তুঙ্গে। ফেব্রুয়ারি-মার্চের বিশ্বকাপে নিজেদের শেষ আটে দেখার ব্যাপারটি তো এদেশের ক্রিকেট ইতিহাসেরই স্মরণীয় অধ্যায়। গত সাত মাসের সাফল্যযাত্রার পর হঠাৎ করেই রঙিন পোশাকে একটা বড় বিরতি পড়ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটে। অক্টোবরে অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরে যেহেতু কোনো ওয়ানডে নেই, তাই ধরেই নেওয়া যায়, এ বছরের মতো রঙিন পোশাক পড়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পদচারণার কোনো সুযোগ নেই বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামনে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে একটি ওয়ানডে সিরিজ আয়োজনের প্রয়াস অবশ্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নিয়েছিল, কিন্তু তাতে রাজি করানো যায়নি অস্ট্রেলিয়াকে। দীর্ঘ নয় বছর পর বাংলাদেশের মাটিতে অস্ট্রেলীয় টেস্ট দলের এই সফরের রং কেবলই সাদা। শোনা গিয়েছিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও নাকি একটি ওয়ানডে সিরিজ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছিল বিসিবি। কিন্তু সেটাও নাকি আলোর মুখ দেখছে না। এমন অবস্থায় ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট সকলেই চিন্তা বাংলাদেশের ওয়ানডে ক্রিকেটারদের ছন্দ নিয়ে। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের আগে ওয়ানডে দলের ক্রিকেটাররা আবার ফর্ম হারিয়ে না বসেন।
ক্রিকেটহীন সময় কাটাতে যাওয়া ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বড় নামটি অবশ্যই মাশরাফি বিন মুর্তজা। তিনি তো ছোট ফরম্যাটে দেশের অধিনায়কও। সঙ্গে আছেন, সাব্বির রহমান। সৌম্য সরকারকেও তো ইদানীং ওয়ানডে দলের খেলোয়াড় হিসেবেই ধরে নেওয়া হয়েছে। ক্রিকেটহীন সময়টা তাদের পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা নষ্ট করবে কিনা—এই প্রশ্ন এখন ক্রিকেটপ্রেমী মাত্রেরই।
মাশরাফি অবশ্য এসব নিয়ে খুব একটা ভাবিত নন। তিনি অবশ্য স্বীকার করে নিয়েছেন যে এই বিরতি কিছুটা ছন্দপতন ঘটাবেই। তাঁর কাছে এটাই স্বাভাবিক একটি বিষয়, ‘ছন্দে প্রভাব পড়বেই। এটাই স্বাভাবিক। পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে এসব স্বাভাবিকভাবেই নিতে হবে। অনেক সময় খেলা থাকবে না, আবার একসঙ্গে অনেক সিরিজ-টুর্নামেন্ট আপনাকে ক্লান্ত বানিয়ে দেবে। এগুলোর সঙ্গে মানিয়ে চলা প্রত্যেক খেলোয়াড়ের দায়িত্ব। কাজেই এসব নিয়ে ভেবে লাভ নেই।’
তামিম ইকবাল মনে করেন বিরতিটা বড় হলেও এটা পারফরম্যান্সে খুব একটা প্রভাব তৈরি করবে না। সময় হলে সবাই আবার নিজেদের মানিয়ে নেবেন, ‘একটা দল যখন ভালো খেলতে থাকে, তারা চায় যত বেশি সম্ভব ম্যাচ খেলতে। আবারও এটাও ঠিক, সেই বিশ্বকাপ থেকে ধারাবাহিক ক্রিকেট খেলে যাচ্ছি আমরা। খুব একটা বিশ্রাম পাইনি। বিশ্রামেরও দরকার আছে। জানুয়ারির কাছাকাছি সময়ে আবারও নিশ্চয় ওয়ানডেতে মনোযোগী হব। এর মধ্যে ঘরোয়া ক্রিকেটেও নিশ্চয় খেলা হবে। আশা করি, সমস্যা হবে না।’
সাব্বির রহমান অবশ্য নতুন কোনো ওয়ানডে সিরিজের আশাই করেছিলেন, ‘এ সময়ে একটা সিরিজ হলে ভালোই হতো। শুনলাম হচ্ছে না। এখন আর কী করা! ’ তিনি জানিয়েছেন এই সময়টা তিনি এইচপি স্কোয়াডের (হাই পারফরম্যান্স স্কোয়াড) সঙ্গে অনুশীলনে নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন, ‘এই সময়টা এইচপিতে নিজেকে ব্যস্ত রাখব। জিম-অনুশীলন তো থাকছেই। ঘরোয়া প্রতিযোগিতাও এর মধ্যে শুরু হয়ে যাবে।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে একটি ওয়ানডে সিরিজ আয়োজনের প্রয়াস অবশ্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নিয়েছিল, কিন্তু তাতে রাজি করানো যায়নি অস্ট্রেলিয়াকে। দীর্ঘ নয় বছর পর বাংলাদেশের মাটিতে অস্ট্রেলীয় টেস্ট দলের এই সফরের রং কেবলই সাদা। শোনা গিয়েছিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও নাকি একটি ওয়ানডে সিরিজ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছিল বিসিবি। কিন্তু সেটাও নাকি আলোর মুখ দেখছে না। এমন অবস্থায় ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট সকলেই চিন্তা বাংলাদেশের ওয়ানডে ক্রিকেটারদের ছন্দ নিয়ে। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের আগে ওয়ানডে দলের ক্রিকেটাররা আবার ফর্ম হারিয়ে না বসেন।
ক্রিকেটহীন সময় কাটাতে যাওয়া ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বড় নামটি অবশ্যই মাশরাফি বিন মুর্তজা। তিনি তো ছোট ফরম্যাটে দেশের অধিনায়কও। সঙ্গে আছেন, সাব্বির রহমান। সৌম্য সরকারকেও তো ইদানীং ওয়ানডে দলের খেলোয়াড় হিসেবেই ধরে নেওয়া হয়েছে। ক্রিকেটহীন সময়টা তাদের পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা নষ্ট করবে কিনা—এই প্রশ্ন এখন ক্রিকেটপ্রেমী মাত্রেরই।
মাশরাফি অবশ্য এসব নিয়ে খুব একটা ভাবিত নন। তিনি অবশ্য স্বীকার করে নিয়েছেন যে এই বিরতি কিছুটা ছন্দপতন ঘটাবেই। তাঁর কাছে এটাই স্বাভাবিক একটি বিষয়, ‘ছন্দে প্রভাব পড়বেই। এটাই স্বাভাবিক। পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে এসব স্বাভাবিকভাবেই নিতে হবে। অনেক সময় খেলা থাকবে না, আবার একসঙ্গে অনেক সিরিজ-টুর্নামেন্ট আপনাকে ক্লান্ত বানিয়ে দেবে। এগুলোর সঙ্গে মানিয়ে চলা প্রত্যেক খেলোয়াড়ের দায়িত্ব। কাজেই এসব নিয়ে ভেবে লাভ নেই।’
তামিম ইকবাল মনে করেন বিরতিটা বড় হলেও এটা পারফরম্যান্সে খুব একটা প্রভাব তৈরি করবে না। সময় হলে সবাই আবার নিজেদের মানিয়ে নেবেন, ‘একটা দল যখন ভালো খেলতে থাকে, তারা চায় যত বেশি সম্ভব ম্যাচ খেলতে। আবারও এটাও ঠিক, সেই বিশ্বকাপ থেকে ধারাবাহিক ক্রিকেট খেলে যাচ্ছি আমরা। খুব একটা বিশ্রাম পাইনি। বিশ্রামেরও দরকার আছে। জানুয়ারির কাছাকাছি সময়ে আবারও নিশ্চয় ওয়ানডেতে মনোযোগী হব। এর মধ্যে ঘরোয়া ক্রিকেটেও নিশ্চয় খেলা হবে। আশা করি, সমস্যা হবে না।’
সাব্বির রহমান অবশ্য নতুন কোনো ওয়ানডে সিরিজের আশাই করেছিলেন, ‘এ সময়ে একটা সিরিজ হলে ভালোই হতো। শুনলাম হচ্ছে না। এখন আর কী করা! ’ তিনি জানিয়েছেন এই সময়টা তিনি এইচপি স্কোয়াডের (হাই পারফরম্যান্স স্কোয়াড) সঙ্গে অনুশীলনে নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন, ‘এই সময়টা এইচপিতে নিজেকে ব্যস্ত রাখব। জিম-অনুশীলন তো থাকছেই। ঘরোয়া প্রতিযোগিতাও এর মধ্যে শুরু হয়ে যাবে।’
No comments