অবৈধভাবে চট্টগ্রামে সোনা কিনে হাজারী গলির ব্যবসায়ীরা
৬ কোটি টাকার সোনা নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় যাওয়ার পথে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে তিনজন। এই ঘটনায় উদ্ধার করা হয়েছে কালো রঙের একটি প্রাইভেট কারও। গতকাল দুপুরে শহরের বায়েজিদ এলাকার রুবি গেট থেকে তাদের আটক করা হয়। এরা হলো- জহির, জাকির ও ফারুক। ৩ জনই আন্তর্জাতিক সোনা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। পুলিশ জানায়, উদ্ধার হওয়া সোনার বারের পরিমাণ ১২০ পিস। মোট ওজন ১২ কেজি। বর্তমান বাজার দর আনুমানিক ৬ কোটি টাকা। দীর্ঘদিন ধরে এই চক্রটি চট্টগ্রাম থেকে সারা দেশে অবৈধ সোনার কারবার করে আসছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে, দুবাইয়ের একটি চক্র তাদেরকে এই কাজে সহযোগিতা করে আসছে। জানতে চাইলে বায়েজীদ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ মানবজমিনকে বলেন, আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত কয়েকদিন ধরে তাদের ফলো করছিলাম। পরে জানতে পারি মঙ্গলবার তারা শহরের হিলভিউ আবাসিক এলাকা থেকে ঢাকায় যাবে। খবর পেয়ে গাড়ি তল্লাশি করতেই পেছনের দিকে পাওয়া যায় সোনাগুলো।
চট্টগ্রাম বিমানবন্দর সূত্র জানায়, গত কয়েক মাসে সেখানে সোনা পাওয়া যাচ্ছে বিমানের ভেতর। সিটের কুশনের নিচে। বাথরুমের মাচার ওপর। সিটের ফাঁকফোকরে। ব্যাগভর্তি কোটি টাকার সোনা ফেলে সটকে পড়ছে পাচারকারীরা। শাহ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে সোনা পাচার করতে গিয়ে এমনি চিত্র ধরা পড়েছে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কাছে। গত এক বছরে এখানে ধরা পড়ছে ৮০ কোটি টাকার সোনা। ধরা পড়ছে একের পর এক স্বর্ণের চালান। কোথা থেকে আসছে এতো সোনা, কারা আনছেন কিংবা কিভাবে পাচার করা হচ্ছে- এসব বিষয়ে জনমনে উঠেছে প্রশ্ন।
সর্বশেষ ৪০টিরও বেশি বড় স্বর্ণের চালান আটক হওয়ার পর পাওয়া গেছে চাঞ্চল্যকর এসব তথ্য। গত কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে বেশ কয়েকটি বড় ঘটনা ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর এ নিয়ে নড়েচড়ে বসেছেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। ধারণা করা হচ্ছে, চোরাকারবারিরা প্রতিদিনই কৌশলে দেশের বাইর থেকে কোটি টাকার সোনা বয়ে নিয়ে আসছেন। যা সহজে চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের।
জিজ্ঞাসাবাদে গতকাল ৩ ব্যক্তি অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে পুলিশকে। বলেছে হাজারী গলির একটি সিন্ডিকেট মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে এভাবে সোনা কিনে নেয়। চট্টগ্রাম বিমানবন্দর দিয়ে হাত বদল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন জায়গায়। তাদের সঙ্গে নগরীর স্বর্ণ তৈরির পাড়া হিসেবে পরিচিত হাজারী গলির এক শ্রেণীর কারবারির সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। যারা আসল সোনার সঙ্গে নকল সোনা মিশ্রণ করে খাদ তৈরিতে ওস্তাদ।
চট্টগ্রাম বিমানবন্দর সূত্র জানায়, গত কয়েক মাসে সেখানে সোনা পাওয়া যাচ্ছে বিমানের ভেতর। সিটের কুশনের নিচে। বাথরুমের মাচার ওপর। সিটের ফাঁকফোকরে। ব্যাগভর্তি কোটি টাকার সোনা ফেলে সটকে পড়ছে পাচারকারীরা। শাহ আমানত বিমানবন্দর দিয়ে সোনা পাচার করতে গিয়ে এমনি চিত্র ধরা পড়েছে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কাছে। গত এক বছরে এখানে ধরা পড়ছে ৮০ কোটি টাকার সোনা। ধরা পড়ছে একের পর এক স্বর্ণের চালান। কোথা থেকে আসছে এতো সোনা, কারা আনছেন কিংবা কিভাবে পাচার করা হচ্ছে- এসব বিষয়ে জনমনে উঠেছে প্রশ্ন।
সর্বশেষ ৪০টিরও বেশি বড় স্বর্ণের চালান আটক হওয়ার পর পাওয়া গেছে চাঞ্চল্যকর এসব তথ্য। গত কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে বেশ কয়েকটি বড় ঘটনা ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর এ নিয়ে নড়েচড়ে বসেছেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। ধারণা করা হচ্ছে, চোরাকারবারিরা প্রতিদিনই কৌশলে দেশের বাইর থেকে কোটি টাকার সোনা বয়ে নিয়ে আসছেন। যা সহজে চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের।
জিজ্ঞাসাবাদে গতকাল ৩ ব্যক্তি অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে পুলিশকে। বলেছে হাজারী গলির একটি সিন্ডিকেট মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে এভাবে সোনা কিনে নেয়। চট্টগ্রাম বিমানবন্দর দিয়ে হাত বদল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন জায়গায়। তাদের সঙ্গে নগরীর স্বর্ণ তৈরির পাড়া হিসেবে পরিচিত হাজারী গলির এক শ্রেণীর কারবারির সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। যারা আসল সোনার সঙ্গে নকল সোনা মিশ্রণ করে খাদ তৈরিতে ওস্তাদ।
No comments